সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবলী ইউনিয়নের মধ্য বাগ্যা গ্রামে গৃহবধূ গণধর্ষণের ওই রাত থেকে পলাতক ছিল মামলায় এজাহারভুক্ত ৭নং আসামী আবুল (৪০)। এর মধ্যে মাঝে মাঝে স্ত্রী ছেমনা খাতুনের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করত আবুল। ঘটনাটি নিয়ে যখন চারিদিকে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় ও পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায়। এরপর ঘটনায় জড়িতদের মধ্যে অনেককেই গ্রেপ্তার করা হয়। তখন ছেমনা তার স্বামী আবুলকে সেই সব বিষয়ে অবগত করেন এবং নিজ থেকে এসে পুলিশে ধরা দিতে অনুরোধ করেন। কিন্তু আবুল তাতে কর্ণপাত করেনি। গত ২/৩দিন ধরে ছেমনা স্বামীকে বলেন স্বেচ্ছায় পুলিশে ধরা না দিলে তার ফাঁসি হয়ে যাবে।
এর সূত্রধরে, রবিবার বিকেলে ছেমনা তার স্বামী আবুলকে দেখা করার জন্য আটকপালিয়া বাজারে আসতে বলে। স্ত্রীর কথা মত বিকাল ৫টার দিকে ওই বাজারে আসে আবুল। এসময় ছেমনা স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় কৌশলে আবুলকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
চরজব্বর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ইব্রাহিম খলিল জানান, আবুলের স্ত্রীর সহযোগিতায় আটকপালিয়া বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে এই মামলার এজাহারভুক্ত ৭নং আসামী।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন