ঘটনাটা ১৬তম ওভারের পঞ্চম বলে। মাঠের আম্পায়ার রাজশাহীর ব্যাটসম্যান রায়ান টেন ডেসকাটের এলবিডবিøউয়ের আবেদন নাকচ করে দেন।
সুনীল নারিনের আত্মবিশ্বাসে ঢাকার অধিনায়ক সাকিব ডিআরএসের আবেদন করে বসেন তাৎক্ষণিক। তৃতীয় আম্পায়ার ছিলেন মাসুদুর রহমান মুকুল। ১২ রানে ব্যাটিং করা নেদারল্যান্ডসের এ ব্যাটসম্যানের গøাভস ছুঁয়ে বল যায় উইকেটের পেছনে কিপার সোহানের হাতে। কিন্তু তৃতীয় আম্পায়ার বল গøাভসের ছোঁয়া লেগেছে বলে এলবিডবিøউর আবেদন ফিরিয়ে দেন। নটআউট ঘোষণা করেন ডেসকাটকে।
কিন্তু ঢাকার খেলোয়াড়রা মাঠে তখনও আউটের আবেদন করে যান। এবার ক্যাচ আউটের আবেদন করেছিলেন সাকিবরা। কিন্তু অন ফিল্ড ও তৃতীয় আম্পায়ার কট বিহাইন্ডের রিপ্লে দেখার প্রয়োজন মনে করেননি। উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েও জীবন পেয়ে যান ডেসকাট। ১২ রানে থাকা ডেসকাট পরবর্তীতে অবশ্য বেশি রান করতে পারেননি। ৪ রান যোগ করে আউট হন নারিনের বলে এলিবিডবিøউ হয়ে।
ডেসকাটের ‘নট আউট’ সিদ্ধান্তে বিস্মিত ঢাকা ডায়নামাইটস। মাঠেই খেলোয়াড়দের চোখেমুখে স্পষ্ট হচ্ছিল সেই প্রতিক্রিয়া। ম্যাচ শেষে দলের সর্বকনিষ্ঠ সদস্যা নাঈম শেখ জানালেন, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে অবাক হয়েছিলেন তারা, ‘ওখানে লেগ বিফর নিয়ে কথা হচ্ছিল। সোহান ভাই ক্যাচ ধরেছিল। লেগ বিফর না হলে ক্যাচ আউট তো হতোই। আমরা একটু বিস্মিত তো হয়েছিলাম।’
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন