সদর উপজেলার অশ^দিয়া ইউনিয়নে সাহিদা ইসলাম পারুল (২৬) নামের এক গৃহবধূর গলা কেটে দিয়েছে তার স্বামী মিজান। ঘটনার পর থেকে স্বামী পলাতক রয়েছে। গৃহবধূর পরিবারের অভিযোগ যৌতুকের টাকা না পেয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে মিজান।
রবিবার ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে সে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়ায় তার অবস্থা আশংকাজনক। অভিযুক্ত মিজান অশ^দিয়া ৮নং ওয়ার্ড বক্তারপুর এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে।
গৃহবধূর মা রেজিয়া বেগম অভিযোগ করেন, ১১ বছর পূর্বে একই ইউনিয়নের খালেক মিয়ার ছেলে সিএনজি চালক মিজানের সাথে পারিবারিকভাবে পারুলের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে সে বিভিন্ন সময় পারুলকে মারধর করতো। এরমধ্যে কয়েকবার যৌতুকের টাকার জন্য পারুলকে নির্যাতন করে মিজান। এর সূত্র ধরে রবিবার ভোরে যৌতুকের টাকা নিয়ে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে ঘরে থাকা দা দিয়ে পারুলের গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করে পালিয়ে যায় মিজান।
সুধারাম মডেল থানার ওসি নবীর হোসেন জানান, ঘটনায় একটি মামলার প্রস্তুতি চলছে। অভিযুক্ত মিজানকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন