গত রবিবার ( ১৫/১২/২০১৯ইং) দুপুর অনুমান ০২.০০ ঘটিকার সময় গরু চুরি করার সময় দুই চোর বিক্ষুদ্ধ জনতা কর্তৃক ধৃত হয়। বাকী চোরেরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। জনতা কর্তৃক পুলিশে সোপর্দ করা আসামী ১। মামুন (৩৫) পিতা- মোঃ ইদ্রিস আলী ইদু, সাং- তারুটিয়া উত্তরপাড়া ২। আবিদ হাসান @ হৃদয় (২৭) পিতা- মিন্টু মিয়া, সাং- বেপারীপাড়া, ১৩নং ওয়ার্ড, টাঙ্গাইল পৌরসভা, উভয় থানা- টাঙ্গাইল সদর, জেলা- টাঙ্গাইল। এছাড়া আরো দুইজন সহ মোট ০৪ জন চোর সখিপুর থানাধীন গড়গোবিন্দপুর ৫নং ওয়ার্ড এলাকার জনৈক সুলতান মিয়ার একটি বকনা বাছুর গরু সিএনজিতে উঠিয়ে চুরি করে পালানোর সময় স্থানীয় লোকজন উক্ত আসামীদ্বয়কে সিএনজি ও গরু সহ হাতেনাতে আটক করে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উক্ত আসামীদ্বয়কে হেফাজতে নেয়। এই সংক্রান্ত সখিপুর থানার মামলা নং- ০৭ তাং- ১৫/১২/২০১৯ ইং, ধারা- ৩৭৯/৪১১ দঃ বিঃ রুজু হয়। ধৃত আসামীদেরকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আসামী ১। মোঃ সাদা মিয়া (৪৮) পিতা- জল হোসেন বেপারী, মাতা- ছাহেরা বেগম, সাং- ভবানীপুর পাতুলীপাড়া, থানা ও জেলা- টাঙ্গাইলকে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করলে আসামী মামুন, আবিদ হাসান হৃদয় ও মোঃ সাদা মিয়া বিজ্ঞ আদালতে দোষ স্বীকার করে ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি মুলক জবানবন্দী প্রদান করে। আসামীদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে টাঙ্গাইল সদর থানাধীন কাজিপুর এলাকার জনৈক ভাসানী এর ফার্ম হইতে সখিপুর থানার মামলা নং- ১৩ তাং- ২৩/১১/২০১৯ খ্রিঃ ধারা- ৪৫৭/৩৭৯ দঃ বিঃ এর চোরাই গরু সহ মোট ০৮ টি চোরাই গরু উদ্ধার করা হয়। সখিপুর থানার এসআই আসাদুজ্জামান বলেন,ধৃত আসামীদের রিমান্ডে আনার পর তারা আদালতে স্বীকারোক্তি জবানবন্দি দিয়েছে,তাদের তথ্যের ভিত্তিতে অপর এক আসামীকে গ্রেফতার ও চুরি যাওয়া আটটি গরু উদ্ধার করা হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন