ফরিদপুরের মধুখালীতে খাদ্য অধিদফতরের অধীন উপজেলার গাড়াখোলা মৌজায় ১ হাজার ম্যাট্রিকটন খাদ্য শস্য ধারণ ক্ষমতা গুদাম ঘর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে।
জানা যায়, ২০১৭ সালে ১ হাজার ম্যাট্রিকটন খাদ্য শস্য ধারণ ক্ষমতা গুদাম ঘর নির্মাণের চুক্তি হয় মো. ইউনুস অ্যান্ড ব্রাদার প্রা. লি. এর সাথে। চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণ কাজ শেষ করতে হবে ২০১৮ সালের মে মাসের ২৮ তারিখ। ধীরগতিতে নির্মাণ কাজ চলেও প্রায় ১ বছর গুদামের নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে। ৫শ’ মেট্রিকটন খাদ্য শস্য ধারণ ক্ষমতার একটি গুদাম থাকলেও চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। ১ হাজার মেট্রিকটন খাদ্য শস্যের গুদাম নির্মাণ কাজ শেষ হলে সমস্যা থাকবে না বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
এ ব্যাপারে নির্মাণ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মো. ইউনুস অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রা. লি. এর মালিক মো. ইউনুস আলীর কাছে তার মোবাইলে জানতে চাইলে তিনি জানান মহামনবদের চাহিদা পূরণ করতেই আমি শেষ কি করে কাজ শেষ করবো। কেনো কাজ করতে পারছি না মহামানবদের জিজ্ঞাসা করুন।
খাদ্য অধিদফতরের প্রকল্প উপ-পরিচালক মো. মোসলেম উদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি নতুন যোগদান করেছি কোথায় কি হচ্ছে আমার কিছুই জানা নাই।
মধুখালী খাদ্য গুদাম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রেজাউল হোসেন বলেন, খাদ্য গুদামের কাজে ধীরগতি ২/৩ জন লেবার দিয়ে কাজ হয় যে কারণে গুদামের আরসিসি পার ছাড়া দৃর্শ্যমান কিছু নাই। জায়গা স্বল্পতার কারণে সঠিকভাবে খাদ্য শস্য সংরক্ষন করতে পারছি না, যা সরকারি কাজে গতি নাই। গুদামের কাজ প্রায় ১ বছর বন্ধ রয়েছে। নির্মাণ কাজের সময় ১ বছর ৭ মাস পার হলেও কর্তৃপক্ষের মাথা ব্যাথা নাই।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন