পচেফস্ট্রুমে বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালে ৬ উইকেটে জেতে বাংলাদেশ। ২১২ রানের ছাড়িয়ে গেছে ৩৫ বল বাকি থাকতে।
সেনওয়েস পার্কে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে আগে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ড ৮ উইকেট হারিয়ে তুলে ২১১ রান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৭৫ রানের ইনিংস খেলেন হুইলার-গ্রিনঅল। এছাড়া লিডস্টোন ৪৪ ও লেলম্যান খেলেন ২৪ রানের ইনিংস।
নিউজিল্যান্ডকে ২১১ রানে থামানোয় দারুণ অবদান শরিফুল ইসলামের। ৪৫ রানে ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি এই পেসার। দুটি করে উইকেট নেন শামীম হোসেন ও হাসান মুরাদ।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতে পথ হারানো বাংলাদেশকে পথ দেখান জয়। ১০০ রানের দারুণ পরিণত এক ইনিংসে ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেন এই ডানহাতি টপ অর্ডার। যুব ওয়ানডেতে নিজের ১২৭ বলের চতুর্থ সেঞ্চুরিটি ১৩টি চারে সাজানো। আর তৌহিদ হৃদয় ও শাহাদত হোসেনদের* সমান ৪০ রানের ইনিংসে যুবারা জয়ের বন্দরে ভেড়ে ৩৫ বল বাকি থাকতে।
এ নিয়ে টানা নবম জয় পেল বাংলাদেশ। যুব ওয়ানডেতে এটাই তাদের সেরা ফল। ২০০৫ সালে টানা আট ম্যাচ জিতে ছিল তারা। এর আগে একবারই সেমি-ফাইনালে খেলেছিল তারা। ২০১৬ আসরে দেশের মাটিতে হয়েছিল তৃতীয়।
আগামী রোববার ‘অল এশিয়ান’ ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে নিউজিল্যান্ড।
মন্তব্য করুন