করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে টানাছুটিতে অঘোষিত সাটউনেও চট্টগ্রামের রাস্তায় রাস্তায় গার্মেন্টস শ্রমিকের ভিড়। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় চাকরি বাঁচাতে হাজার হাজার শ্রমিক রোববার সকাল থেকে ঁেহটেই কারখানামুখি হন। এতে করোনা সংক্রমণে আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন সবাই। তৈরী পোশাক মালিকদের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষুদ্ধ শ্রমিকসহ সব শ্রেণি পেশার মানুষ। মানুষের ঘরে থাকা নিশ্চিত করতে রাস্তায় দায়িত্বপালনরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য এবং প্রশাসনের কর্মকর্তারাও এই ঘটনায় বিব্রত।
বিজিএমই সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম ইপিজেড এবং কর্ণফুলী ইপিজেডে সকাল থেকে ৯৫টি কারখানা খোলা আছে তার মধ্যে ৫০টি পোশাক কারখানা। ইপিজেডের বাইরে আরও অর্ধশত তৈরী পোশাক কারখানা খোলা। এসব কারখানার কয়েক হাজার শ্রমিক শনিবার দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে চট্টগ্রাম আসে। রোরবার সকাল থেকে তারা কারখানামুখি হলে দুটি ইপিজেড এবং নগরীর অন্যান্যা শিল্প এলাকায় রাস্তায় ভিড় লেগে যায়। শ্রমিকরা বলছেন, পাঁচ তারিখ অফিস খুললে তাদের বেতন দেওয়া হবে বলে আগেই ঘোষণা করা হয়। এই কারণে তারা গ্রাম থেকে চলে আসেন। কিন্তু শহরে এসে কারখানায় যাওয়ার পরিবহন মিলছে না। কারখানা কর্তৃপক্ষও কোন ব্যবস্থা করেনি। এতে তারা বাধ্য হয়ে হেঁটে কারখানায় গেছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন