সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ব্যবসা বাণিজ্য

সিঙ্গারের রেফ্রিজারেটর কারখানায় উৎপাদন শুরু

প্রকাশের সময় : ২৭ জুলাই, ২০১৬, ১২:০০ এএম

সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড গতকাল থেকে সাভারে অবস্থিত নিজস্ব রেফ্রিজারেটর ম্যানুফ্যাকচারিং প্লান্টে আনুষ্ঠানিকভাবে উৎপাদন শুরু করেছে। সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের সিংহভাগ মালিকানাধীন জয়েন্ট ভেনচার কোম্পানি ইন্টারন্যাশনাল অ্যাপ্লায়েন্সেস লিমিটেড সিঙ্গারের জন্য আন্তর্জাতিক মানের ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির রেফ্রিজারেটর উৎপাদন করবে। এই জয়েন্ট ভেনচার কোম্পানিটির অন্য অংশীদার হলো চায়নার বৃহৎ হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সাংহাই সনলু সাংলিং এন্টারপ্রাইজ গ্রæপ কো. লি.। এখানে উৎপাদিত রেফ্রিজারেটর ইতোমধ্যেই বাজারজাতকরণ হচ্ছে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত পণ্য সিঙ্গারের শোরুম ও ডিলারগণের কাছে পাওয়া যাচ্ছে। উৎপাদিত সকল পণ্য গুণগতমানসম্পন্ন যা সিঙ্গারকে দিয়েছে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি এবং সিঙ্গার, বাংলাদেশেও একটি বিশ্বস্ত নাম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিঙ্গার এশিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মি. গ্যাভিন ওয়াকার এবং সাংহাই সনলু সাংলিং এন্টারপ্রাইজ গ্রæপ কো. লি.-এর চেয়ারম্যান চ্যান কুয়ান মিয়াও। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালক, কর্মকর্তা ও কর্মীগণ।
তাছাড়া সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড গতকাল ২০১৬ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ফলাফল ঘোষণা করেছে। ঘোষিত ফলাফলের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো হচ্ছে :
দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিক্রয় বৃদ্ধি পেয়েছে ২.৭ বিলিয়ন টাকা, অর্থাৎ ৪২.৩%। এ অর্জন সম্ভব হয়েছে স্থিতিশীল ব্যবসায়িক পরিবেশ, নতুন বিপনন উদ্যোগ এবং অনেক নতুন পণ্যের সমারোহের মাধ্যমে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকের গ্রস মার্জিন বিগত বছরের তুলনায় ২৫% থেকে ২৭.৯ % বৃদ্ধি পেয়েছে। আকর্ষণীয় বিক্রয় মূল্য এবং গ্রাহকদের জন্য নানা অফার দেয়া ছাড়াও, সময় উপযোগী এবং দক্ষভাবে পণ্য ক্রয়ের সুযোগ কাজে লাগানোর মাধ্যমে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। পরিচালন ব্যয় নিয়ন্ত্রণের ক্রমাগত প্রচেষ্টার ফলে বিক্রয় ও পরিচালন ব্যয়ের অনুপাত ১৭.৪%-এর পরিবর্তে ১৫.৭%-এ হ্রাস পেয়েছে। আর্থিক ব্যবস্থাপনার ব্যয় ২০১৬ সালের ২য় প্রান্তিকের টাকা ২৭.৩ মিলিয়ন হতে কমে টাকা ২৫.৭ মিলিয়ন হয়েছে।
উন্নত ব্যবসায়িক পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদক্ষেপের মিলিত প্রয়াসের ফলে করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে টাকা ২০২.৯ মিলিয়ন, যা বিগত বছরের ২য় প্রান্তিকে ছিল ৮০.১ মিলিয়ন এবং এই প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য, অর্থাৎ ১৫৩.৩%। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন