ইইউ নেতারা তুরস্কের সাথে সম্পর্কের অবনতি চান না। বিশেষ করে তুরস্ক যখন গ্রিসের সাথে সমুদ্রসীমা নিয়ে আলোচনায় বসার আগ্রহের কথা জানাচ্ছে। কিন্তু তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞার জোরালো চাপ দিয়ে যাচ্ছে সাইপ্রাস। আঙ্কারার বিরুদ্ধে তাদের অবস্থানে কোনো নমনীয়তা দেখা যাচ্ছে না।
অন্য দিকে ভূমধ্যসাগরে গ্রিসের সাথে তুরস্কের বিরোধে সাইপ্রাসের পক্ষে ইইউ অবস্থান নিলেও আঙ্কারার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপে দোদুল্যমান। ইউরোপীয় নেতারা ইইউ-তুরস্ক সম্পর্কে ভারসাম্য বজায় রাখতে কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন।
গত বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান ইউরোপের ২৭ দেশের নেতার প্রতি এক চিঠিতে লিখেছেন, আমি আবারো কোনো পূর্বশর্ত ছাড়াই গ্রিসের সাথে সংলাপে বসার প্রস্তুতির কথা গুরুত্বের সাথে জানাতে চাই। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই নতুন পরীক্ষায় ইইউ নিরপেক্ষ থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তবে বৃহস্পতিবার বৈঠক শুরু হওয়ার আগে সাইপ্রাসের এক কূটনীতিক বলেছেন, ইউরোপীয় দেশগুলো যদি প্রথমে তুরস্কের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ না করে তাহলে তারা বেলারুশের বিরুদ্ধে এমন পদক্ষেপের দৃঢ় বিরোধিতা করবেন। আলজাজিরা
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন