শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বদলে যাচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা

নতুন বছরে থাকছে না গতানুগতিক কার্যক্রম করোনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকতে পারে মার্চ পর্যন্ত

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:০১ এএম

আগামী বছর বদলে যাচ্ছে গতানুগতিক শিক্ষা কার্যক্রম। বিদ্যমান কারিকুলামের আওতায় বছরজুড়েই অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে। ২০২০ শিক্ষাবর্ষের ঘাটতি পূরণ করতে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থাও নেওয়া হবে নতুন বছরে। এর আগে করোনা-পরবর্তী শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনলাইনে অনুষ্ঠিত এক সভায় তিনি বলেন, করোনাকালীন ও করোনা-পরবর্তী সময়ে শিক্ষাব্যবস্থার কী ধরনের পরিবর্তন আনতে হবে, তা নিয়ে কাজ করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, করোনা পরিস্থিতির কারণে এ বছর আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কোনও সম্ভাবনা নেই। এমনকি আগামী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকতে পারে। আর সে কারণেই আগামী বছরের শিক্ষা কার্যক্রম কেমন হবে তার প্রস্তুতি এখন থেকেই নেওয়া হচ্ছে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড শিক্ষার্থীদের জন্য আগামী জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসের অ্যাসাইনমেন্ট তৈরির প্রস্তুতি নিয়েছে। অন্যদিকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর এখন থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে বছরজুড়েই অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থী মূল্যায়ন করার। করোনার প্রভাব না থাকলেও চলবে অ্যাসাইনমেন্ট ব্যবস্থা। একইসঙ্গে চলতি শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীর ঘাটতি পূরণেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে শিক্ষাবর্ষে। এ জন্য এই নতুন বইসহ পুরাতন বছরের বই শিক্ষার্থীদের সংগ্রহে রাখতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ২০২১ সালের ১ জানুয়ারিতে শিক্ষার্থীদের কাছে পাঠ্যবই পৌঁছে দেওয়া হবে। অ্যাসাইনমেন্ট ব্যবস্থা ছাড়াও অনলাইনে পাঠদান, ভিডিও রেকর্ড করা পাঠদান চলবে। করোনা পরিস্থিতি না থাকলেও অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হবে সারা বছর।

এ প্রসঙ্গে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ গোলাম মো. ফারুক বলেন, ফরমেটিভ অ্যাসেসমেন্ট আমরা দীর্ঘদিন থেকে চালু করার চেষ্টা করছি। কিন্তু পারিনি। কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে ফরমেটিভ অ্যাসেসমেন্টে নভেম্বর থেকে যেতে হলো। সেটা খুবই কার্যকর হয়েছে শিক্ষার্থীদের জন্য। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এটিকে ভালোভাবে নিয়েছে। এতে প্রমাণ হয়েছে পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শেখা যায়। আগের বিদ্যমান পরীক্ষা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে কিছু শেখার নেই। কী শিখেছে তা যাচাই করা হতো। এই ব্যবস্থা শুধুই পরীক্ষানির্ভর। তাই করোনা না থাকলেও আমরা আগামী বছর ফরমেটিভ অ্যাসেসমেন্ট চালু রাখবো।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর সূত্র জানায়, অ্যাসাইনমেন্ট ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। কেউ অন্যের মাধ্যমে অ্যাসাইনমেন্ট কপি করলে বা অন্যের মাধ্যমে অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করলে শিক্ষকরা তা বুঝে ব্যবস্থা নেবেন। প্রয়োজনে নতুন করে একই অ্যাসাইনমেন্ট করাবেন। যেহেতু এখানে পরীক্ষার মতো কোনও নম্বর দেওয়ার বিষয় নেই, তাই শিক্ষার্থীকে শেখানোর জন্য অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে।
জানতে চাইলে প্রফেসর ড. সৈয়দ গোলাম মো. ফারুক বলেন, এই ব্যবস্থায় ফাঁকি দেওয়ার কোনও সুযোগ থাকবে না। শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে বা অ্যাসাইনমেন্ট দেখলেই বুঝতে পারবেন শিক্ষার্থী নিজে করেছে কিনা। যদি নিজে না করে তাহলে আবার তাকে একই অ্যাসাইনমেন্ট দেবেন শিক্ষকরা। মহাপরিচালক আরও বলেন, শিক্ষার্থীর অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষকের কাছে যাবে, তখন শিক্ষক শিক্ষার্থীর দুর্বলতা খুঁজে পাবেন। ওই অ্যাসাইনমেন্টের দুর্বলতা নির্ণয় করে শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীরা তখন তাদের দুর্বলতা বুঝতে পারবে। শিক্ষকরা দুর্বলতা বুঝে শিক্ষার্থীকে শেখাতে পারবেন। প্রয়োজনে আবার অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে শিক্ষার্থীকে নির্দিষ্ট পাঠের জন্য সক্ষম করে তুলবেন শিক্ষক।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সদস্য (শিক্ষাক্রম) প্রফেসর ড. মশিউজ্জামান বলেন, করোনার জন্য যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না যায় তাহলে আগামী তিন মাসের (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চ) অ্যাসাইনমেন্ট রেডি করবো। এছাড়া অনলাইন ক্লাস তো চলবেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা গেলেও অনলাইন ক্লাস চলবে। এ বছরের ঘাটতির জন্য কিছু নির্দেশনা তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া আগামী বছর আমদের একটি প্যাকেজ যাবে। নতুন কারিকুলামের কিছু কনটেন্ট যাবে পুরাতন কারিকুলামে। প্রজেক্ট ওয়ার্ক থাকবে শিক্ষার্থীদের জন্য।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (42)
Kamal Hossen ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৫ এএম says : 0
করো তোমার মনে যাহা লয়!
Total Reply(0)
Sabuj Hassan ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৫ এএম says : 0
শিক্ষা ব্যবস্থা বদলানোর নামে জাতিকে মেধাশূন্য করার চক্রান্ত চলছে
Total Reply(0)
Shamim Islam Islam ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৫ এএম says : 0
বাংলাদেশ সরকারের করোনাভাইরাস এর জন্য স্কুল কলেজ ভার্সিটির বন্ধ করে দিচ্ছে না বন্ধ রাখছে ক্ষমতা হারানোর ভয়ে
Total Reply(0)
Tarequl Islam ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৭ এএম says : 0
আগামি নতুন প্রজন্ম একটি মুর্খ জাতিতে পরিণত করার পায়তারা চলছে। রাস্তায় যেখানেই তাকাই নষ্টামিতে ভরে গছে।
Total Reply(0)
Pharmasist Rokeya Khatun Orin ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৭ এএম says : 0
ইতালিতে এত মানুষ মারা যাবার পরও তারা ইস্কুল খোলা রেখেছে কারণ তারা জানে শিখা জাতির মেরুদণ্ড।আর যেহেতু বাচচারা কম করোনা ঝুঁকিতে আছে তাই ইস্কুল খোলা যেতেই পারে।
Total Reply(0)
Kamal Hossen ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৮ এএম says : 0
কিচ্ছুই বলার নাই, বাচ্চাদের লেখাপড়া এবং অনেক অনেক শিক্ষকদের শিক্ষকতা পুরু পুরি বিলীন হওয়ার পথে
Total Reply(0)
Mostak Ahmed ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৮ এএম says : 0
স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা উচিত কারণ অনেক ছাত্র ছাত্রীর জীবনে অন্ধকার নেমে আসতে পারে -এ ভাবে চলতে থাকলে দেশ একদিন মেধাশূন্য হয়ে যাবে
Total Reply(0)
খায়রুল ইসলাম ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৫৮ এএম says : 1
করোনা ভাইরাস পৃথিবী থেকে আর কখনো নির্মূল হবেনা, তাই দেশের জনগণের ও ছেলে মেয়েদের অভিভাবকদের কথা চিন্তা করে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো চিরতরে বন্ধ ঘোষণা করা হোক। কারন দেশে সব করোনা ভাইরাস গুলো লুকিয়ে আছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর ভিতর। শত শত, হাজার হাজার মানুষের ভীরে যখন বাচ্চাদের নিয়ে জন্মদিন, বিয়ে, এই বার্ষিকী ওই বার্ষিকী, বাজার, পার্ক, শপিং মল, পর্যটন কেন্দ্র ঘুরে বেড়ায় তখন কোথাও আর করোনা ভাইরাস থাকেনা। সত্যিই অসাধারণ বাংলাদেশি জাতি,,,, অসাধারণ।
Total Reply(0)
মোঃ দুলাল মিয়া ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৪:২৩ এএম says : 0
আমি সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের আহ্বান করিতেছি তোমরা তোমাদের অধিকারের জন্য রাস্তায় নামতে হবে। আর বসে থাকার সময় নাই এই সরকার তোমাদের জীবনটাকে বরবাদ করে দিবে,তোমাদের জীবনের কি মুলো আছে যেখানে পড়ালেখা নাই যে দেশের সরকার আমাদের ছেলে মেয়েদের জীবন বরবাদ করে দিবে সেই সরকার ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই।সব কিছু শেষ হয়ে যাবে বরবাদ হয়ে গেছে হয়ে যাবে ছাত্র ছাত্রীদের জীবন। তাই তোমাদের অনুরোধ করিতেছি তোমরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তোমাদের বুঝতে হবে তাই সবাই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে সংগ্রাম করতে হবে জরুরি জরুরি।
Total Reply(0)
আবদুর রাফি ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৬:৫৭ এএম says : 0
শিক্ষিত হয়ে কি হবে চাকরি নাই।
Total Reply(0)
আব্দুল হাই ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:১৯ এএম says : 0
সরকারের কাছে অনুরোদ তারাতারি সকল শিক্ষাপতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য। বাচ্চারা সবাই টিভি আর মোবাইল গেম নিয়ে বেস্ত থাকে।
Total Reply(0)
আব্দুল হাই ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:২০ এএম says : 0
সরকারের কাছে অনুরোদ তারাতারি সকল শিক্ষাপতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য। বাচ্চারা সবাই টিভি আর মোবাইল গেম নিয়ে বেস্ত থাকে।
Total Reply(0)
আব্দুল হাই ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:২০ এএম says : 0
সরকারের কাছে অনুরোদ তারাতারি সকল শিক্ষাপতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য। বাচ্চারা সবাই টিভি আর মোবাইল গেম নিয়ে বেস্ত থাকে।
Total Reply(0)
Md Mizanur Rahman ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:২২ এএম says : 0
শিক্ষা প্রতিসঠান যত তাড়াতাড়ি খুলে দেওয়া যায় তাই ভালো হাট বাজার কোনো জায়গায় কোরোনা নাই শুধুই কি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে? দয়া করে জাতিকে মেধাশুন্য করেন না
Total Reply(0)
Md Mizanur Rahman ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:২২ এএম says : 0
শিক্ষা প্রতিসঠান যত তাড়াতাড়ি খুলে দেওয়া যায় তাই ভালো হাট বাজার কোনো জায়গায় কোরোনা নাই শুধুই কি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে? দয়া করে জাতিকে মেধাশুন্য করেন না
Total Reply(0)
সাফিয়া জান্নাত ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:৩৫ এএম says : 0
ব্যাবস্থা টা ভালো কিন্তু শীতকালের পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া উচিত।
Total Reply(0)
মোতালেব হোসেন ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:২৮ এএম says : 0
স্কুল থেকে এসাইনমেন্ট বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে তার উত্তর গার্জিয়ানরা ড্রপ করে দেয় সেটাই শিক্ষার্থীরা এসাইনমেন্ট প্রশ্নোত্তরে লিখে পাঠায় দিচ্ছে স্কুলে, প্রকৃত অর্থে শিক্ষার্থী তার কিছুই জানেনা।
Total Reply(0)
শিলা ইসলাম ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:৪৬ এএম says : 0
অন্যের কাজ কপি না করলেও বই কপি করার সুযোগ প্রত্যক্ষ ভাবে দেওয়াটা ঠিক কতটা যৌক্তিক?বাহ,আজ আমাদের শিক্ষার মূল্যায়ন না হলেও কপি করার মূল্যায়ন বেশ ভালোই হবে,
Total Reply(0)
শিলা ইসলাম ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:৪৭ এএম says : 0
অন্যের কাজ কপি না করলেও বই কপি করার সুযোগ প্রত্যক্ষ ভাবে দেওয়াটা ঠিক কতটা যৌক্তিক?বাহ,আজ আমাদের শিক্ষার মূল্যায়ন না হলেও কপি করার মূল্যায়ন বেশ ভালোই হবে,
Total Reply(0)
ভূবন কান্তি ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:১৮ পিএম says : 0
এভাবে চলতে থাকলে বর্তমান প্রজন্ম শেষ হয়ে যাবে ।তাই যতদূর সম্ভব স্বাস্থ্যবিধি মেনে জানুয়ারি থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
Total Reply(0)
ভূবন কান্তি ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:১৯ পিএম says : 0
এভাবে চলতে থাকলে বর্তমান প্রজন্ম শেষ হয়ে যাবে ।তাই যতদূর সম্ভব স্বাস্থ্যবিধি মেনে জানুয়ারি থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
Total Reply(0)
Rakib ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:২৪ পিএম says : 0
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া সকলে কি করবে?? বিষেশ করে অষ্টম পর্বের তারা?
Total Reply(0)
রিপন ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:২৭ পিএম says : 0
জাতীয় বিশব্বিদ্যালয়ের ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরিক্ষা কবে হবে
Total Reply(0)
মুক্তার হোসেন ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৪:৪২ পিএম says : 0
এক বছর নষ্ট হয়েছে এটাই যথেষ্ট,অযথা আরেকটি বছর নষ্ট করবেন না।
Total Reply(0)
মুক্তার হোসেন ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৪:৪২ পিএম says : 0
এক বছর নষ্ট হয়েছে এটাই যথেষ্ট,অযথা আরেকটি বছর নষ্ট করবেন না।
Total Reply(0)
Jahangir alam ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৪৫ পিএম says : 0
এটি মারাত্মকক্ষতিহবে। তাড়াতাড়ি বিদ্যালয় খুলে দিন
Total Reply(0)
আশরাফুল ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:০৩ পিএম says : 0
করোনা যেহুতোনম নির্মুল হবেই না, সেহুতো সারা জীবনের জন্য স্কুল কলেজ বন্ধ করে দেত্তয়া হোক।।
Total Reply(0)
হানিফ ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৫:০৫ পিএম says : 0
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে বিভিন্ন আদেশ হয়ে স্কুল কতৃপক্ষের জন্য।কিন্তু তার কোন বাস্তবতা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে বলেছেন স্কুল গুলো শুধু টিউশন ফি নেয়ার জন্য কিন্তু স্কুল কতৃপক্ষের মানতে বা কার্যকর করতে সমস্যা কি।
Total Reply(0)
হানিফ ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৫:০৬ পিএম says : 0
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে বিভিন্ন আদেশ হয়ে স্কুল কতৃপক্ষের জন্য।কিন্তু তার কোন বাস্তবতা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে বলেছেন স্কুল গুলো শুধু টিউশন ফি নেয়ার জন্য কিন্তু স্কুল কতৃপক্ষের মানতে বা কার্যকর করতে সমস্যা কি।
Total Reply(0)
মোঃনুরুজ্জামান ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:০১ পিএম says : 0
আমাদের এলেকায় দেখি খারিজি মাদ্রাসা গুলো চালু আছে। যেখানে রাতে এবংংদিনে এক ছেলে অপর ছেলের গাদা গাদি করে থাকে তাদের করোনাভাইরাস ধরেনা,প্রাথমিক, মাধ্যমিক,উচ্চ মাধ্যমিক, ও বিশ্ব বিদ্যালয় বন্ধ এখানে করোনা আছে।বা! আমাদের মন।
Total Reply(0)
samiul ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:২১ পিএম says : 0
পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার আশায় পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার আগে যেভাবে পড়াশোনা করে তা এসাইনমেন্টের চেয়ে ভালো জ্ঞান অর্জন করতে পারবে
Total Reply(0)
Ria ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৭:৪৬ পিএম says : 0
দয়া করে স্কুল কলেজ গুলো খুলে দেওয়া হোক।হাজারো শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট হচ্ছে ঘরে বন্ধ থেকে। পড়ালেখা না করে টিভি আর ফোন এ সময় নষ্ট হচ্ছে
Total Reply(0)
Khokon ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:০৩ পিএম says : 0
আমার মনে হয় ইস্কুল কলেজ না খুলার পেছনে আন্য কোন কারণ আছে।
Total Reply(0)
Nahid Mia ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৯:৪৬ পিএম says : 0
abosta deky poristiti nan
Total Reply(0)
Md Chowdhury ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ১০:৩৭ পিএম says : 0
Books & khata. No teaching,no exchange of learning.Is it education?Covid -19 is only at educational institutes.But not in communication,market & election.
Total Reply(0)
Ashraful Islam ২১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:১২ এএম says : 0
Sorry to say that either the government has failed to address this simple situation or it precisely and intentional ly keeping all the educational institutions to supress presidented agitations that is very naturally supposed to occur due to government's limitless corruption and also the destruction of all governing institutions of the country.The nation should realize the magnitude of the situation which is so grave to lead the nation to utter illeteracy and to be an incompetent nation amongest global communities.
Total Reply(0)
Ashraful Islam ২১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:২২ এএম says : 0
I'd like to suggest honourable prime minister to change Dr. Dipumoni to Health Ministry and to appoint an educator as Minister of Efucation who has long experience in this field in order to correctly address the current situation.
Total Reply(0)
সিফাত আল মাহমুদ ২১ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:২০ এএম says : 0
ভালো ভাবে যাচাই করতে হবে।আর অনলাইনে এ্যাসাইনমেন্টের সমাধান দেয়া বন্ধ করতে হবে। স্কুলে পাওয়ার আগেই শিক্ষার্থীরা অনলাইন থেকে উত্তর সহ এ্যাসাইনমেন্ট পেয়ে যায়
Total Reply(0)
মুহাম্মদ রেজাউল করিম ২১ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:০৩ পিএম says : 0
ভালো লাগল
Total Reply(0)
Jack Ali ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৩৩ পিএম says : 0
When muslim used to rule by the Law of Allah [SWT], they were the super power and also they were superior in Science and Technology. All the scientist had deep knowledge in Qur'an and Hadith. We need to introduce in the school, college, universities Qur'an and Sunnah and also from childhood we will teach them science and Technology. Our teachers are not properly trained, we need to train them in science and Technology. We need to train our children from very beginning computer science, i.e: programming, artificial intelligence because now a days hacker have excellent knowledge as such they destroy a counties infrastructure. In Turkey the Government is teaching to their children coding, artificial intelligence and also robotic engineering,
Total Reply(0)
আছিবুল হক ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:৫৬ পিএম says : 0
সেই ২০০শ বছর ধরে তো একই শিক্ষাব্যাবস্থা চালিয়ে গেছেন কোনো লাভ হয়েছে কী? জোর করে ক্লাস করান, পাঠাগারে কয়টা ছাত্র-ছাত্রী যায় জ্ঞান অর্জনের জন্য? ক্লাস,কোচিং,পরীক্ষা,হোম টিউটর পরীক্ষার নম্বরের জন্য ছোটা এই করতেই করতেই সবার জীবনের শেখার জন্য মূল্যবান সময় টা কেটে যায়। আদৌ ও কী কিছু শিখতে পারে না জ্ঞান অর্জন করতে পারে যার ফলাফল বেকার যুবকে এ দেশটা ভরে গেছে। সরকারি চাকরির এক একটা পরীক্ষায় প্রার্থীর হিড়িক পড়ে যায়। ১৪ বছর যেই পড়া পড়েছেন, সাধারণ জ্ঞানের বই কিনে আবার সেই একই পড়া দিনরাত এক করে পড়েন বিসিএস পরীক্ষার জন্য। একটা স্বশিক্ষিত জাতি গড়তে হলে এমন প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যাবস্থা গঠন করতে হবে। পাল্টাতে হবে ওই জোরখাটানো পুরাতন শিক্ষাব্যাবস্থা। বদলে যাক শিক্ষাব্যাবস্থা। নতুন শিক্ষাব্যবস্থাকে স্বাগত জানাই।
Total Reply(0)
আছিবুল হক ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:৫৭ পিএম says : 0
সেই ২০০শ বছর ধরে তো একই শিক্ষাব্যাবস্থা চালিয়ে গেছেন কোনো লাভ হয়েছে কী? জোর করে ক্লাস করান, পাঠাগারে কয়টা ছাত্র-ছাত্রী যায় জ্ঞান অর্জনের জন্য? ক্লাস,কোচিং,পরীক্ষা,হোম টিউটর পরীক্ষার নম্বরের জন্য ছোটা এই করতেই করতেই সবার জীবনের শেখার জন্য মূল্যবান সময় টা কেটে যায়। আদৌ ও কী কিছু শিখতে পারে না জ্ঞান অর্জন করতে পারে যার ফলাফল বেকার যুবকে এ দেশটা ভরে গেছে। সরকারি চাকরির এক একটা পরীক্ষায় প্রার্থীর হিড়িক পড়ে যায়। ১৪ বছর যেই পড়া পড়েছেন, সাধারণ জ্ঞানের বই কিনে আবার সেই একই পড়া দিনরাত এক করে পড়েন বিসিএস পরীক্ষার জন্য। একটা স্বশিক্ষিত জাতি গড়তে হলে এমন প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যাবস্থা গঠন করতে হবে। পাল্টাতে হবে ওই জোরখাটানো পুরাতন শিক্ষাব্যাবস্থা। বদলে যাক শিক্ষাব্যাবস্থা। নতুন শিক্ষাব্যবস্থাকে স্বাগত জানাই।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন