ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, মশক নিধন কর্মীদের এই মুহূর্তে মনিটরিং করাটা বড় চ্যালেঞ্জ। তারা ঠিকমতো কাজ করছে কি করছে না, এটা মনিটরিং করার জন্য বায়োমেট্রিক ও ট্র্যাকিং পদ্ধতি চালু করা হবে। এটা করতে পারলে মশা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
ডিএনসিসির অঞ্চল-৫ এর আওতাধীন ৭টি ওয়ার্ডে আজ বুধবার (১০ মার্চ) সকালে একযোগে মশা নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু হয়। সেই কর্মসূচি পরিদর্শনে এসে সূচনা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহা. আমিরুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জোবায়দুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মেয়র বলেন, মশা বাড়ছে। মশা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমরা অ্যাকশন প্ল্যান ঠিক করেছি। ডিএনসিসি প্রতিটি অঞ্চলে ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে। আমরা পরীক্ষামূলক দেখতে চাই এই পদ্ধতিতে কি ফলাফল আসে। তারপর সব ঠিক করা হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ মশককর্মীদের মনিটরিং করা। এজন্য আমরা বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছি। আমাদের ১২০০ মশককর্মীদের মনিটরিং করার জন্য প্রথমবারের মতো বায়োমেট্রিক চালু করতে যাচ্ছি। এতে তারা সময়মতো আসছে কি না? আসার পর কাজ করছে কি না সেটা দেখার জন্য প্রত্যেক মশককর্মীকে ট্র্যাকারের মাধ্যমে চিহ্নিত করব। এজন্য ট্রাকার পদ্ধতি চালু করা হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সবকিছু মনিটরিং করা হবে। এই মনিটরিংটা আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন