অনেকেই আছেন যাদের সকালে উঠে হাঁটতে ভালো লাগে না বা দৌড়তে ইচ্ছা করে না, এ রকম তো হতেই পারে। কিন্তু সাইকেল (cycling) চালানোর কথা ভেবে দেখেছেন কখনও? ইদানীং বহু মানুষই অবসাদের শিকার।
তাই অবসাদ কাটাতেও সাইকেল চালাতে পারেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এক ঘণ্টা সাইকেল চালালে প্রায় ৫০০ ক্যালরি কমে। একই সঙ্গে পায়ের পেশির গঠনেও সাহায্য করে সাইক্লিং। তবে, ভরপেট খেয়ে সাইকেল চালাবেন না।
সকালে উঠে সাইকেল চালাতে চাইলে হালকা কিছু খেয়েই সাইকেলে চড়ুন।
ইদানীং বহু মানুষই অবসাদের শিকার। তাই অবসাদ কাটাতেও সাইকেল চালাতে পারেন। তবে কর্মক্ষেত্র থেকে ফিরেই সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়বেন না।
বাড়ি ফিরে অন্তত আধ ঘণ্টা বিশ্রাম নিয়ে বেরোতে পারেন
অনেকেই ছোট মাঠে বা ছাদে গোল গোল করে সাইকেল চালায়। এতে বেশি ওজন কমে না। খোলা রাস্তায় সাইকেল চালান। ভোরের দিকে চালালে বেশি গাড়ির ঝামেলা পোহাতে হবে না।
তবে সাইকেল চালানোর সময়ে হেডফোন কানে গুঁজবেন না। ঘণ্টা খানেক সাইকেল চালালে প্রায় ৫০০ ক্যালরি কমে যায়।
বয়স যতই হোক না কেন, এই ৪ উপায়ে মেথি খাবেন; ফ্যাট গলে যাবে মাখনের মতো!
দৌড়ানোর মতোই সাইকেল চালানোর জন্য আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে। তার জন্য আপনার শরীরে বেশি পরিমাণ অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়া দ্রুত চলে।
সেই জন্য নিয়মিত সাইকেল চালালে আপনার ফুসফুস ভালো থাকে ও কার্যক্ষমতা বাড়ে।
প্রথাগত ব্যায়াম করতে না চাইলে সাইকেল চালিয়ে দেখুন। আর চালাতে না জানলে বরং শেখা শুরু হোক এ বার। সাইকেল চালালে যেমন ওবেসিটি, ডায়াবিটিস ইত্যাদি রোগের থাবা থেকে দূরে থাকা যায়,
একই ভাবে হার্টও ভালো থাকে।
আপনি যদি প্রতিদিন সাইকেল চালান তবে আপনার পায়ের পেশিতে সবথেকে বেশি চাপ পড়ে। কারণ, সাইকেল চালালে মূল ব্যায়াম হয় পায়ের।
তাই আপনি যদি নিয়মিত সাইকেল চালাতে পারেন পায়ের পেশি সচল থাকবে। পায়ের জোর বাড়বে। তাড়াতাড়ি সাইকেল না চালিয়ে মধ্যম গতিতে একটানা অনেকক্ষণ চালানোর অভ্যেস করুন।
কটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যারা নিয়মিত সাইকেল চালান তাদের ফিজিকাল অ্যাংজাইটি অনেকাংশেই কম হয়ে গিয়েছে। ফলে ভালো ঘুম হয়। ভরপেট খেয়ে সাইকেল চালাবেন না।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন