শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ব্যবসা বাণিজ্য

ইশো’র নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব ও বাঁধন

অর্থনৈতিক রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৩ অক্টোবর, ২০২১, ৬:০০ পিএম

ট্রেন্ডী ফার্নিচার ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ইশো’র নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দুজন তারকা বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এবং অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। অনলাইন বিক্রয়ে এক নাম্বার ফার্নিচার ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার এবং দেশের সর্বত্র ও প্রতিটি পরিবারে বিশ্বমানের ডিজাইন পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য বাস্তবায়নের পেছনে রয়েছেন খ্যাতিমান এই দুই তারকা।

সাকিব বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত ও সেরা খেলোয়াড়দের মধ্যে একজন। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল বিশ্বের সেরা দলগুলোর মধ্যে স্থান দখল করে নিয়েছে। অন্যদিকে, বাঁধন দেশের চলচ্চিত্রকে বিশ্বমঞ্চে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ সিনেমায় অভিনয় করে তিনি আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড শো কান চলচ্চিত্র উৎসব-এ স্থান করে নিয়েছেন।

ইশো আসবাব-শিল্পকে নতুন আঙ্গিকে রূপান্তরিত করেছে এবং তাদের অনন্য ডিজাইন, গুণগতমান এবং কারিগরি দক্ষতার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী নিজেদের মানদ- স্থাপন করেছে। ফলে ইশো’র প্রচারের জন্য একত্রিত হয়েছেন উভয় তারকা। ট্রেন্ডী কালেকশন ও ডেটাচালিত ডিজাইন বাজারে এনে প্রতিষ্ঠানটি বরাবরই গ্রাহকদের নতুন কিছু উপহার দিয়েছে। তেমনই একটি ফিচার এআর, যা গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন।

ইশো’র প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক রায়ানা হোসেন বলেন, সাবিক ও বাঁধন-কে পাশে পেয়ে আমরা আনন্দিত। আমাদের ভিশন ও ব্র্যান্ডের প্রতি তারা দুজনই আস্থাশীল, যা আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। উভয় তারকাই তাদের ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারে ট্রেন্ড-সেটার হিসেবে পরিচিত। তাই এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে দেশের প্রতিটি ঘরে ইশো পণ্য পৌঁছে দেওয়ার আমাদের লক্ষ্য বাস্তবায়িত হবে বলে আমি আশাবাদী।

সাকিব আল হাসান বলেন, স্বল্পসময়ের মধ্যেই ইশো অনলাইন বিক্রয়ে দেশের এক নাম্বার ফার্নিচার ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে, যা থেকে বোঝা যায় তারা কেন অনন্য এবং তাদের ভবিষ্যৎ কেমন হবে। আমি নিজেও ইশো’র আসবাবপত্র ও নকশার একজন ভক্ত। তাই পছন্দের ব্র্যান্ডের সাথে যুক্ত হতে পেরে বিশেষভাবে আনন্দিত। তিনি বলেন, আমি যেমন সর্বদা সেরার তালিকায় থাকতে স্বচেষ্ট থাকি, তেমনি ইশোও দেশের সেরা ফার্নিচার ব্র্যান্ড হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে সর্বদা স্বচেষ্ট।

আজমেরী হক বাধন বলেন, ইশো’র সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি আনন্দিত এবং এর কিছু কারণও রয়েছে। প্রথমত, তাদের পণ্য, যা অন্যকোন ব্র্যান্ডের নেই ও ব্যক্তিগতভাবে আমি পছন্দ করি। দ্বিতীয়ত, ইশো’র প্রতিষ্ঠাতা, যিনি শুধু ব্র্যান্ডটি প্রতিষ্ঠার জন্যই নয় বরং পুরুষ শাসিত এই শিল্পে নিজের পরিচয় প্রতিষ্ঠা করতে দেশে ফিরেছেন এবং সফলও হয়েছেন। ইশো দেশের মানুষের আসবাবপত্র বাছাইয়ে পছন্দ ও রুচি পরিবর্তনে সক্ষম হয়েছে।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন