হলমার্ক দেখে মানসম্মত সোনার গহনা কিনতে ক্রেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন- বাজুস। সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ বলেন, সঠিক মানের সোনার গহনা ক্রয় ও বিক্রয় নিশ্চিত করতে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের এগিয়ে আসতে হবে।
গতকাল রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সের লেভেল ১৯-এ বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন- বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন এন্টি স্মাগলিং এন্ড ল এনফোর্সমেন্ট আয়োজিত ‘স্বর্ণের মানোন্নয়ন’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন এন্টি স্মাগলিং এন্ড ল এনফোর্সমেন্ট্রে চেয়ারম্যান ও সংগঠনের সাবেক সভাপতি এনামুল হক খান দোলন। বাজুসের সাবেক সভাপতি এম এ ওয়াদুদ খান বলেন, দেশে যে সব সোনার মান নিয়ন্ত্রণে ল্যাব রয়েছে, তা আরও উন্নত করা জরুরি। এ সব ল্যাব আধুনিকায়ন করতে হবে। হলমার্ক ছাড়া সোনার গহনা বিক্রি করা যাবে না। সাবেক সভাপতি কাজী সিরাজুল ইসলাম বলেন, যারা নিম্মমানের সোনার গহনা বিক্রি করছে, তাদের ওপর নজরদারি করতে হবে। বাজুসের একটি মনিটরিং ঠিম গঠন করে সোনার মানোন্নয়ন করতে হবে।
এনামুল হক খান দোলন বলেন, এখন থেকে কোন জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান হলমার্ক ছাড়া সোনার গহনা বিক্রি করবেন না, আবার ক্রেতারাও কিনবেন না। সঠিক মানের সোনার গহনা ক্রয় ও বিক্রয় নিশ্চিত করতে হবে। ক্রেতাদেরও মান যাচাই করে সোনার গহনা কেনার অনুরোধ করছি। এই খাতে প্রতারকদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবে বাজুস।
সভায় বাজুস সাধারণ সম্পাদক দিলিপ কুমার আগরাওয়ালা, সাবেক সভাপতি ডা. দিলিপ কুমার রায়, সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন, এম এ হান্নান আজাদ, বাদল চন্দ্র রায়, ডা. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহীন, সহ-সম্পাদক সমিত ঘোষ, বিধান মালাকার, জয়নাল আবেদিন খোকন ও লিটন হাওলাদার, কোষাধক্ষ্য উত্তম বণিক, কার্যনির্বাহী সদস্য বাবুল মিয়া, পবিত্র চন্দ্র ঘোষ, রিপনুল হাসান ও ইকবাল উদ্দিন বক্তব্য রাখেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন