জাপান থেকে আমাদের দেশে আরও বেশি বিনিয়োগ দরকার। দুই দেশের মধ্যকার আমদানি-রফতানির পাশাপাশি বিনিয়োগও বাড়াতে হবে। গতকাল রোববার রাজধানীর গুলশানের লেকশোর হোটেলে জাপান-বাংলাদেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) ও অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) শীর্ষক জরিপের ফলাফল উপস্থাপন শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জাপানিরা তাদের জরিপে দেখিয়েছে যে, ৮৫ শতাংশ কোম্পানি দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি চায়। আমরাও আমাদের দিক থেকে গবেষণা করবো। দুই দেশের মধ্যে যেটা উইন উইন (লাভজনক) হয়, আমরা সে রকম সিদ্ধান্ত নেবো।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (জেবিসিসিআই) সম্পাদক তারেক রফি ভুইয়া জুন। এতে এফটিএ বা ইপিএ’র সুফল নিয়ে প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) নূর মো. মাহবুবুল হক, জেবিসিসিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মতিউর রহমান, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এবং সিইও মাসরুর রিয়াজ, জাপান কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন ইন ঢাকার ভাইস প্রেসিডেন্ট মিউঙ্গো লি, জেবিসিসিআইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শরিফুল আলম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাপানের রাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মাহফুজা আখতার প্রমুখ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন