বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে, বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি বাস্তবায়নসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচিতে আছে বিএনপি। বিভাগ-জেলা-ইউনিয়নের পর আজ সারাদেশে থানা পর্যায়ে পদযাত্রা করবে বিএনপি ও সমমনা জোটগুলো। সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তত্তাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে বিএনপি ও সরকার-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ধারাবাহিক আন্দোলনের অষ্টম কর্মসূচি এটি। সরকার পতনের লক্ষ্যে গত ২৪ ডিসেম্বর গণমিছিলের মধ্য দিয়ে বিরোধী দলগুলো যুগপৎ কর্মসূচি শুরু করে। এর প্রেক্ষিতে গত আড়াই মাসে সারাদেশে অবস্থান কর্মসূচি, বিক্ষোভ সমাবেশ ও বিভাগীয় সমাবেশ করেছে তারা। এর ধারাবাহিকতায় ১১ ফেব্রæয়ারি ইউনিয়ন পর্যায়ে, ১৮ ফেব্রæয়ারি বিভাগীয় পর্যায়ে এবং ২৫ ফেব্রæয়ারি জেলায় জেলায় পদযাত্রা কর্মসূচি করে বিএনপিসহ তাদের সমমনা জোটগুলো। একই দাবিতে আজ সারাদেশের মহানগরের থানায় থানায় যে কর্মসূচি হবে সেখানে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা অংশগ্রহণ করবেন বলে বিএনপির দফতরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এদিকে এই কর্মসূচি সফল করতে দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণের প্রতি আহŸান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপি সূত্রে জানা যায়, ইতোমধ্যে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দকে থানায় থানায় দায়িত্ব বন্টন করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট আলাদাভাবে ঢাকায় পদযাত্রা করবে। গণতন্ত্র মঞ্চের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ করে কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল রেস্তোরাঁ পর্যন্ত নীবর পদযাত্রা করবে।
এদিকে ১২ দলীয় জোট সকাল ১১টায় বিজয় নগর পানির ট্যাংকের কাছে সমাবেশ করবে। পরে পল্টন মোড়, দৈনিক বাংলা মোড়, কালবার্ট সড়ক ঘুরে আবার পানির ট্যাংকে গিয়ে শেষ হবে।
জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটও এই কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। সকাল ১১টায় বিজয় নগরে আল-রাজী কমপ্লেক্সের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে তারা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ঘুরে কাকরাইলে মোড় পর্যন্ত পদযাত্রা করবে। এলডিপি রাজধানীর পান্থপথ, বাড্ডা ও যাত্রাবাড়ীতে পদযাত্রা করবে বিকাল ৩টায়। এছাড়া সমমনা পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট সকাল ১১টায় পুরানা পল্টনে মোড়ে থেকে দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত পদযাত্রা করবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।
বিএনপি নেতারা কে কোথায় থাকছেন: বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত মহানগরের থানায় থানায় পদযাত্রা কর্মসূচিতে ঢাকা মহানগর উত্তরের উত্তরা পূর্ব থানায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, পল্লবীতে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, গুলশানে ভাইস-চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাজিফ উদ্দিন আহমেদ, উত্তরা পূর্বে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, কৃষক দলের সভাপতি হাসান জারিফ তুহিন, ছাত্রদল সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, কাফরুলে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবুল খায়ের ভূঁইয়া, দক্ষিণখানে জয়নুল আবদিন ফারুক, রূপনগরে হাবিবুর রহমান হাবিব, মোহাম্মদপুরে ড. মামুন আহমেদ, ভাষানটেকে আবদুল হাই শিকদার, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলে যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুব উদ্দিন খোকন, রামপুরায় খায়রুল কবির খোকন, তুরাগে মিডিয়া সেলের আহŸায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, আদাবরে কেন্দ্রীয় নেতা মাসুদ আহমেদ তালুকদার, ক্যান্টনমেন্টে লায়ন হারুন-অর রশিদ, ভাটারায় অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, বনানীতে মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহম্মেদ, শাহআলীতে কেন্দ্রীয় নেতা আমিরুজ্জামান খান শিমুল, বিমানবন্দরে মোছা. শাম্মী আক্তার, উত্তরা পশ্চিমে ডা. দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, শেরেবাংলা নগরে নিলুফার চৌধুরী মনি, হাতিরঝিলে হেলেন জেরিন খান, তেজগাঁওয়ে সাইফুল আলম নিরব, বাড্ডায় নাজিমুদ্দিন আলম, পল্লবীতে ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, দক্ষিণখানে কেন্দ্রীয় নেতা সাঈদ সোহরাব, উত্তরখানে খন্দকার আবু আশফাক, কাফরুলে মামুন হাসান, দারুস সালামে সামছুজ্জামান সুরুজ, মিরপুরে আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, খিলক্ষেতে নিপুন রায় চৌধুরী।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যাত্রাবাড়ী থানায় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, শাহবাগে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, বংশালে স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, শাহজাহানপুরে ভাইস-চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পল্টনে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম, ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, চকবাজার চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ড. ফরহাদ হালিম ডোনার, ডেমরায় যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, শ্যামপুরে বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, কদমতলীতে প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, যুবদল সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্না, নিউমার্কেটে কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, গেন্ডারিয়ায় শিরিন সুলতানা, ওয়ারীতে কাজী আবুল বাশার, লালবাগে মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, সবুজবাগে আফরোজা আব্বাস, কামরাঙ্গীরচরে সৈয়দ আশিফা আশরাফী পাপিয়া, কলাবাগানে শহীদুল ইসলাম বাবুল, কোতয়ালীতে আ ক ম মোজাম্মেল হক, খিলগাঁওয়ে হাবিবুর রহমান হাবিব, ধানমÐিতে শেখ রবিউল ইসলাম রবি, সুত্রাপুরে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, রমনায় মোস্তাফিজুর রহমান।
গাজীপুর মহানগরের বিভিন্ন থানায় থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব এড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কেন্দ্রীয় নেতা এড. আবদুস সালাম আজাদ, বেনজির আহমেদ টিটু, ডা. মাজহারুল আলম, শওকত হোসেন সরকার, মেহেদী হাসান এলিস, আবদুস সালাম, রাকিবুল ইসলাম সরকার পাপ্পু, সুরুজ আহমেদ। সিলেট মহানগরে ভাইস-চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তাহসিনা রুশদীর লুনা, ড. এনামুল হক চৌধুরী, খন্দকার আব্দুল মোক্তাদির, কেন্দ্রীয় নেতা আরিফুল হক চৌধুরী, ডা. সাখাওয়াত হাসান জীবন, জি কে গউছ, কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন, আব্দুর রাজ্জাক, ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, মিজানুর রহমান চৌধুরী, হেলাল খান, শেখ সুজাত মিয়া, হাজী মুজিবুর রহমান মুজিব, নাসির উদ্দিন চৌধুরী, আবুল কাহের শামীম, এম নামের রহমান, আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকি, এড. হাদিয়া চৌধুরী মুন্নি, এড. এমরান আহমেদ চৌধুরী, মিফতা সিদ্দিকী। রাজশাহী মহানগরে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, প্রফেসর মো. শাহজাহান মিয়া, লে. কর্ণেল (অব.) এম এ লতিফ খান, যুগ্ম মহাসচিব হারুন অর রশিদ, কেন্দ্রীয় নেতা সামসুজ্জোহা খান, মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, সৈয়দ শাহিন শওকত, এসএম ওবায়দুর রহমান চন্দন, নাজমুল হক সনি, এড. শফিকুল হক মিলন, এরশাদ আলী ইসা, মামুনুর রশীদ।
খুলনা মহানগরে ভাইস-চেয়ারম্যান এড. নিতাই রায় চৌধুরী, কেন্দ্রীয় নেতা এসএম শফিকুল আলম মনা, আমির এজাজ খান, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, আজিজুল বারী হেলাল, জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, মাহমুদ হাসান বাবু, অমলেন্দু অপু, নেওয়াজ হালিমা আরলী, শফিকুল আলম তুহিন।
চট্টগ্রাম মহানগরে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার, এসএম ফজলুল হক, মাহবুবের রহমান শামীম, ডা. শাহাদাত হোসেন, এএম নাজিম উদ্দিন, ম্যা ম্যা চিং, জালাল উদ্দিন মজুমদার, হারুনুর রশিদ হারুন, আবুল হাশেম বক্কর, আবু সুফিয়ান।
বরিশাল মহানগরে ভাইস-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন, এড. জয়নুল আবেদীন, যুগ্ম মহাসচিব মজিবুর রহমান সরোয়ার, হাবিব উন নবী খান সোহেল, বিলকিস জাহান শিরিন, এবিএম মোশাররফ হোসেন, আকন কুদ্দুসুর রহমান, মাহবুবুল হক নান্নু, আসাদুল করিম শাহীন, কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু, হাসান মামুন, হায়দার আলী লেলিন, আবু নাসের মো. রহমত উল্লাহ, দুলাল হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সোবহান, মনিরুজ্জামান খান ফারুক, এড. মীর জাহিদুল কবির জাহিদ।
কুমিল্লা মহানগরে ভাইস-চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাক মিয়া, জাকারিয়া তাহের সুমন, আবুল কালাম আজাদ, হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াছিন, রাশেদা বেগম হীরা, অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, জেড খান মো. রিয়াজ উদ্দিন নসু, সাইদুল হক সাঈদ, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, উৎবাতুল বারী আবু, ইউসুফ মোল্লা টিপু।
ফরিদপুরে ভাইস-চেয়ারম্যান এড. আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জহিরুল ইসলাম শাহজাদা মিয়া, কেন্দ্রীয় নেতা শামা ওবায়েদ, মাশুকুর রহমান মাশুক, সেলিমুজ্জামান সেলিম, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম, একেএম কাইয়ুম জঙ্গী, গোলাম মোস্তফা মিরাজ।
রংপুর মহানগরে কেন্দ্রীয় নেতা আসাদুল হাবিব দুলু, ব্যারিস্টার মো. নওশাদ জমির, আনিসুজ্জামান খান বাবু, আবদুল খালেক, সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, বিলকিস ইসলাম, অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন আজাদ, মো. শামসুজ্জামান সামু, মাহফুজ উন নবী ডন।
নারায়ণগঞ্জ মহানগরে ভাইস-চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এড. ফজলুর রহমান, হাবিবুর রহমান হাবিব, কেন্দ্রীয় নেতা এড. আবদুস সালাম আজাদ, বেনজির আহমেদ টিটু, নজরুল ইসলাম আজাদ, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, কাজী মনিরুজ্জামান, এড. আবুল কালাম, আবদুল মান্নান, মো. গিয়াস উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান দীপু, এড. মো. শাখাওয়াত হোসেন খান, এড. মো. আবু আল ইউসুফ খান টিপু।
ময়মনসিংহ মহানগরে কেন্দ্রীয় নেতা মো. শরিফুল আলম, ওয়ারেস আলী মামুন, এটিএম আবদুল বারী ড্যানী, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, ব্যারিস্টার বদরুজ্জামান বাদল, অধ্যাপক একেএম শফিকুর রহমান, আবু ওয়াহাব আকন্দ।
গত ১০ ডিসেম্বর কমলাপুরে গোলাপবাগ মাঠে ঢাকার বিভাগীয় সমাবেশ থেকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনে নামার ঘোষণা দেন। এতে ১৯৯৬ সালে সংবিধানে সংযোজিত ধারা ৫৮- খ, গ ও ঘ’এর আলোকে দল নিরপেক্ষ একটি অন্তর্বর্তীকালীন তত্ত¡াবধায়ক সরকার গঠন করে নির্বাচনের দাবি জানানো হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলের সাত সংসদ সদস্য পদত্যাগও করেন। পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত স্থানীয় কোনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি। এ সরকারের অধীনে বিএনপি সামনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে অংশ নেবে না, তাও নেতাদের বক্তব্যে অনেকটাই ‘স্পষ্ট’।
বিএনপির এসব কর্মসূচির দিনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও নিজেদের মত কর্মসূচি পালন করছে। একই দিনের এসব কর্মসূচি ঘিরে ‘হামলার পাল্টাপাল্টি’ অভিযোগও রয়েছে। শনিবার ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মহানগরের সব থানায় শান্তি সমাবেশ করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে; দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও সেখানে উপস্থিত থাকবেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন