চট্টগ্রাম ব্যুরো : কোলাহলমুখর বন্দরনগরী চট্টগ্রামে হঠাৎ সন্ধ্যার পর নেমে এসেছে নিস্তব্ধ নিরবতা। এমনকি অনেকটা ফাঁকা ছিল রাস্তাঘাট ও মার্কেটগুলো। রাস্তাঘাটে বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন যানবাহন চলতে দেখা গেলেও যাত্রী ছিল না তেমন একটা। এছাড়া যে সমস্ত মার্কেটগুলো খোলা ছিল সেখানে ছিল না তেমন ক্রেতা। সিটি সার্ভিসের বাসগুলোর কন্ট্রাক্টর যাত্রী যাওয়ার জন্য ডাকলেও তেমন সাড়া পায়নি। বাসে বসা একজন যাত্রী বলে উঠলেন ‘কন্ট্রাক্টর ভাই, যাত্রী পাবেন কোথায়? সবাই এখন টেলিভিশনের পর্দার সামনে বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল ম্যাচ নিয়ে ব্যস্ত।’ এভাবে গতকাল সন্ধ্যার পর নগরীর রাস্তাঘাট, মার্কেটসহ অলিগলি অনেকটা ফাঁকা হয়ে যায়। সন্ধ্যার পর অনেকে বাসাবাড়িতে গিয়ে পরিবার-পরিজনের সাথে টিভির সামনে এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি ফাইনাল ম্যাচ দেখেছে। পাড়া-মহল্লার যুবকরও বাসা থেকে টিভি এনে খোলা জায়গায় একসাথে বসে হাইভোল্টেজ ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দেখা গেছে। এমনকি এসব যুবকরা বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার আশংকায় চাঁদা তুলে জেনারেটর পর্যন্ত ভাড়া করে রেখেছে। এছাড়া চট্টগ্রামের জনবহুল বিভিন্ন এলাকায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে বড় পর্দায় খেলা দেখেছে স্থানীয় ক্রীড়ানুরাগীরা। যেসব মার্কেট এবং দোকান খোলা ছিল স্ব স্ব দোকানদাররা নিজস্ব উদ্যোগে টিভি এনে দোকানে বসে খেলা দেখে সময় কাটিয়েছে।
এমটিবি স্কোয়াশ
স্পোর্টস রিপোর্টার : মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড স্বাধীনতা কাপ স্কোয়াশের ফাইনালে ওঠেছেন বিশু নাগ ও সাইফুল মিয়া। গতকাল গুলশান ক্লাবে অনুষ্ঠিত এ-বিভাগের সেমিফাইনালে গুলশান ক্লাবের বিশু নাগ ৩-২ সেটে নৌবাহিনী ক্লাবের নুর মোহাম্মদকে এবং নৌবাহিনী ক্লাবের সাইফুল মিয়া ৩-১ সেটে অনন্ত গ্রুপের রাম জগদীশকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠেন। বি-বিভাগের খেলায় আর্মি দলের রফিক ৩-০ সেটে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের সঞ্জয় পালকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠেন। আর্মি দলের ইমরুল ৩-১ সেটে বুয়েটের জগদিশ চৌহানকে হারিয়ে এবং আর্মির রনি দেবনাথ ৩-০ সেটে গুলশান ক্লাবের এরশাদ হোসেনকে হারিয়ে সেমিফাইালে ওঠেন। এছাড়া একই ক্লাবের আমের চৌধুরী ৩-০ সেটে আর্মির কালামকে হারান।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন