রাজধানীর কল্যাণপুরে শামিমা লাইলা আরজুমান্না খান শাম্মী হত্যার ময়না তদন্তকারী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ৩ ডিসেম্বর সোহেল মাহমুদকে হাজির হয়ে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে। গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ নজরে নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ৭ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে তলব করেন। সে অনুসারে তদন্ত কর্মকর্তা হাইকোর্টে হাজির হন। হাইকোর্ট মামলার নথিপত্র দেখে সোহেল মাহমুদকেও তলব করেন। একইদিন তদন্ত কর্মকর্তাকেও হাজির হতে হবে।
গত ৫ নভেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে গৃহবধূ শাম্মী হত্যা মামলা- মাকে বাবা অনেক কষ্ট দিয়ে মেরেছে’ তদন্ত কর্মকর্তার গড়িমসির অভিযোগ” শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। প্রতিবেদনে বলা হয়, আমার বাবা অন্য বাসার এক গৃহপরিচারিকাকে বিয়ে করে। মায়ের গলায় দড়ি দিয়ে বাবা তাকে মেরে ফেলে। এরপর ফ্যানে ঝুলায়। মাকে খুব কষ্ট দিয়ে মেরেছে। আপনার কাছে দড়ি আছে না? দড়ি দিয়ে আমার বাবাকে চেয়ারের সঙ্গে বাঁধবেন। তারপর মারতে মারতে মেরে ফেলবেন। কবর দেবেন না; জেলখানায় ফেলে রাখবেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন