শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১, ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

বিনোদন প্রতিদিন

অভিবাসী হিসেবে চার্লিজ থেরনকে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়তি পরিশ্রম করতে হয়েছে

| প্রকাশের সময় : ১৫ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম


অভিনেত্রী চার্লিজ থেরনের জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকার গাউটেঙ (তদানীন্তন ট্রান্সভাল) প্রদেশের বেনোনিতে। তিনি বলেছেন, একজন অভিবাসী হিসেবে তিনি উৎসাহী হয়েই হলিউডে প্রতিষ্ঠা পাবার জন্য বাড়তি পরিশ্রম করেছেন । তিনি জানান তার যতটা না প্রত্যাশা ছিল তার চেয়ে বেশিই সাফল্য পেয়েছেন।
“আমার স্বপ্ন ছিল শুধু বিল পরিশোধের টাকা আয় করা আর যাতে কোনও দ্বিতীয় কাজ যাতে না করতে হয়। আমি অভিনয়ের যে সুযোগগুলো পেয়েছি তাতে সন্তুষ্ট, আর পরিশ্রম করে সেগুলো করেছি যাতে কাজ আসতে থাকে,” থেরন বলেন, “আমি দক্ষিণ আফ্রিকা ফিরে যেতে পারতাম কারণ যুক্তরাষ্ট্রে আমার পরিবারের কোনও সদস্য ছিল না। আমাকে আর্থিক সহায়তা করার কেউ ছিল না এখানে। এটাই ছিল আমার চালিকা শক্তি, আর যে কাজ পাচ্ছিলাম সেগুলোকে হালকাভাবে নিইনি।”
থেরন (৪২) ‘সুইট নভেম্বর’, ‘মনস্টার’ এবং ‘দি ইটালিয়ান জব’ চলচ্চিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন। “আমি নিজেকে কখনও অসহায় ভাবিনি। এমনটি সব অভিনয়শিল্পীর ক্ষেত্রে ঘটে থাকে। এমন মানুষ কমই পেয়েছি যারা নিজের অবস্থান নিয়ে আত্মবিশ্বাসী, তবে আমি জানি এমন জগত কমই আছে যেখানে নিয়তই নতুন প্রতিভার আবির্ভাব হয়।
“যদি একজন সতর্ক না থাকে আর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ না করে তাহলে কেউ আর তাকে পর্দায় দেখতে চায় না,” তিনি বলেন।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন