বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ০১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৬ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

সাজা দিয়ে খালেদা জিয়ার মাথা নত করা যাবে না -গণঅনশনে বিএনপি

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২ নভেম্বর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

গণঅনশনে বক্তব্য রাখছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর -ইনকিলাব


বেগম খালেদা জিয়ার সাজা দিয়ে, সাজা বাড়িয়ে মাথানত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং গণতন্ত্রকে আলাদা করা যায় না। গণতন্ত্র মানে খালেদা জিয়া ও খালেদা জিয়া মানে গণতন্ত্র। আজকে তাকে মিথ্যা মামলায় সাজা দেয়া হয়েছে, তার সাজা বাড়ানো হয়েছে। এটা কিচ্ছু না। উনাকে যখন এই সাজার কথা শুনানো হলো, আপনার সাজা বাড়িয়ে দিয়েছে। উনি বললেন, কত দিবে দিক , আমি কখনোই মাথা নত করব না। গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিএনপির অনশন কর্মসূচির সমাপনীতে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা কখনো মাথা নত করবো না। আমরা আমাদের অধিকার আন্দোলনে মধ্য দিয়ে লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা করবোই করবো। সবাই আসুন, ঐক্যবদ্ধ হই, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পরাজিত করতে হবে। এর আগে মহানগর নাট্যমঞ্চে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল ও তার মুক্তির দাবিতে এই গণঅনশনে হয় সকাল ১০টা থেকে ৪ঘন্টা এই অনশন হয়। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমাজ উদ্দীন আহমেদ বিএনপি মহাসচিব ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মুখে পানি পান করিয়ে অনশন ভঙ্গ করান।
প্রখর রোদ্র উপেক্ষা করে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অনশনে অংশ নেন। কর্মীদের হাতে হাতে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তারেক রহমানের রায় বাতিলের দাবি সম্বলিত প্ল্যাকার্ড ছিলো।
স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দেশে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হলে ৭ দফা মানতে হবে। আমরা আজকে সংলাপে ৭ দফা উপস্থাপন করবো। ৭ দফা বাস্তবায়ন না হলে ইনশাল্লাহ আগামীতে এদেশে সংসদ নির্বাচন হবে না, কোনো নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। এই আওয়ামী লীগকে আপনারা চিনেন, আমাদেরকে কঠোর আন্দোলনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। বেগম খালেদা জিয়া খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়াও নির্বাচন হবে না বলেও হুশিয়ারি দেন তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, সরকার একদিকে সংলাপের কথা বলছে, অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা বৃদ্ধি করছে, ব্যাপকভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদেরকে গ্রেফতার করছে। এগুলো ভালো আলামত বলে মনে হচ্ছে না। তিনি বলেন, আমরা ভেবেছিলাম আমাদের নেত্রী খালাস পাবেন। কিন্তু যা হয়েছে সেটি নজিরবিহীন। আমরা এটা গ্রহণ করি না। দলের নেতাকর্মীদের শারীরিক ও মানসিকভাবে আন্দালনের প্রস্তুতি নেয়ার আহবানও জানিয়ে ব্যারিস্টার মওদুদ বলেন, শুধু স্লোগান দিলে কি আমাদের নেত্রীর মুক্তি হবে? এসময় নেতাকর্মীরা ‘না’ সূচক উত্তর দেন। তাহলে কী করতে হবে? নেতাকর্মীরা আন্দোলন আন্দোলন বলে স্লোগান দেন। এজন্য তিনি আন্দোলনের জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে আন্দালনের প্রস্তুতি নেওয়ার আহবান জানান। বিএনপি নেতা বলেন, যতদিন পর্যন্ত আমাদের নেত্রীর মুক্তি এবং নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায় না হবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এমন আন্দোলন করছে সাত দিনের মধ্যে সব উড়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, খুব গরম ছিলো- বিরোধী দল বলে কিছুই নাই, ওদের সাথে কথা বলার দরকার নাই, সংলাপ হবে না। কিন্তু এখন সংলাপ ডাকতে হয়েছে। জনগণের চাপে, বন্ধুদের চাপে সংলাপ ডাকতে বাধ্য হয়েছে যখন, তখন বেগম খালেদা জিয়ার ওপর নির্যাতন করা শুরু হয়েছে। ইতিহাস বলে এইসব নির্যাতন করে ৫ বছরের সাজা ১০ বছর করে ও নতুন ৭ বছর সাজা দিয়ে কিছুই করা যাবে না। সাত দিনের মধ্যে ধুলোর মধ্যে সব উড়ে চলে যাবে। আমরা এই আন্দোলনটা করছি।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, যে ঐক্য হয়েছে, সেই ঐক্যকে আরো দৃঢ় করে, আরো বড় করে আমরা আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের জবাব দেবো। আপনাদের বিজয় কামনা করি। সংলাপ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করে জেলের মধ্যে বেগম জিয়াকে রেখে নির্বাচন করবে ওইসব ধান্ধাবাজি চলবে না। সংলাপে নিষ্পত্তির আগে তফসিল ঘোষণা, মেনে নেয়া হবে না বলেও হুশিয়রি দেন মান্না।
তিনি বলেন, আমাদের সাথে যে আলোচনা শুরু হবে তা নিস্পত্তির আগে কোনো তফসিল ঘোষণা করা যাবে না। যে দাবির মধ্যে বেগম জিয়ার মুক্তি আছে, যে দাবির মধ্যে সব নেতা-কর্মীর মুক্তি আছে, যে দাবির মধ্যে এরপর কোনো নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা যাবে না- সেই দাবির নিষ্পত্তি হবে। তারপরেই নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্ন আসবে।
ঐক্যফ্রন্টের এই নেতা বলেন, ওরা মনে করে যদি বিরোধী দল সম্মিলিত অংশ নেয়, ওরা নিজেরাই নির্বাচন করতে পারবে না, ওদের খবর থাকবে না। এই কারণে সব চাপ আপনাদের ওপর ফেলছে। যেমন রাগ করে মানুষ জিদের ভাত কুর্তাকে খাইয়ে দেয়, রাগ করে যেমন নির্বাচনের মাঠ থেকে চলে যায়- এই বুদ্ধি তারা করতে চায়। আমরা বেকুব নই। আমরা আপনাকে চিনি, আপনার সরকারকে চিনি, ফন্দি-ফিকির-মারফতি- ওই ফাঁদে পা দেবো না। নির্বাচনের মাঠে লড়াই করে আমরা জিতবো।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে এবং প্রচার সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ও সহ-সাংগঠনিক সস্পাদক আবদুস সালাম আজাদের পরিচালনায় গণঅনশনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সেলিমা রহমান, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, জয়নুল আবদিন ফারুক, আবদুস সালাম, আতাউর রহমান ঢালী, কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ফজলুল হক মিলন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, শামা ওবায়েদ, কামরুজ্জামান রতন, নুরে আরা সাফা, শিরিন সুলতানা, আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নাজিম উদ্দিন আলম, শামীমুর রহমান শামীম, নিলুফার চৌধুরী মনি, হারুনুর রশীদ, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, হুমায়ুন কবির খান, সেলিম রেজা হাবিব, বিলকিস ইসলাম, রোখসানা খান নিপু, নিপুর রায় চৌধুরী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
অঙ্গসংগঠনের মধ্যে বক্তব্য দেন আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ, হেলেন জেরিন খান, সাদেক আহমেদ খান, কাজী আবুল বাশার, মোরতাজুল করীম বাদরু, নুরুল ইসলাম নয়ন, কাজী আজিজুল হাকিম, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, ইয়াছীন আলী, তকদির হোসেন জসিম, শাহ নেসারুল হক, আবুল কালাম আজাদ ,হাসান জাফির তুহিন, মনি বেগম, রাজীব আহসান, আকরামুল হাসান, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক জেএসডির আবদুল মালেক রতন, গণফোরামের মোশতাক আহমেদ, ২০ দলীয় জোটের শরিক ইসলামী ঐক্যজোটের অ্যাডভোকেট এম এ রকীব, জাগপার খন্দকার লুৎফর রহমান, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম প্রমূখ নেতৃবৃন্দ একাত্মতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, প্রতীক অনশন কর্মসূচি পালন করেছে চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপি। দোস্ত বিল্ডিং চত্বরে দক্ষিণ জেলা বিএনপির অনশন কর্মসূচিতে জেলা সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। তিনি অবিলম্বে খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
এদিকে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় অনশন কর্মসূচিতে যোগ দিতে আসা রাঙ্গুনীয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নওয়াব মিঞা চেয়ারম্যান ও উত্তর জেলা যুবদল নেতা মো. ওসমানকে ডিবি পুলিশ দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে গ্রেফতার করে। হালিশহর থানা বিএনপির সহ-সভাপতি মুজিব উল্লাহ রয়েল ও বিএনপি নেতা নুরুল আমীনকে গতকাল হালিশহর বি বøক থেকে গ্রেফতার করা হয়। এতে বিএনপি নেতা চাকসু ভিপি নাজিম উদ্দিন, এম এ হালিম, মোঃ সালাউদ্দীন, এডভোকেট আবদুস সাত্তার, মোঃ আশরাফ চৌধুরী, এম এ হান্নান, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
যশোর ব্যুরো জানায়, যশোরে গণঅনশন কর্মসূচি পালন করে জেলা বিএনপি। এ সময় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, সদর উপজেলা সভাপতি মোহাম্মদ নুরুন্নবী, সাধারণ সম্পাদক কাজী আজম, জেলা যুবদলের সভাপতি তমাল আহমেদ। কর্মসূচী শেষে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে কোতয়ালি মডেল থানার পুলিশ তিন যুবদল নেতাকর্মীকে আটক করে। তারা হলেন, জেলা যুবদলের সাংগাঠনিক সম্পাদক কবীর হোসেন বাবু, যুবদল কর্মী জাহাঙ্গীর হোসেন ও সাইফুল ইসলাম।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, রাজশাহীতে গনঅনশন করেছে বিএনপি মহানগর ও জেলা। গতকাল সকালে ভূবনমোহন পার্কে নগর বিএনপি অনশন কর্মসূচি পালন করে। এতে অংশনেন বিএনপি চেয়রপার্সনের উপদেষ্টা সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, নগর বিএনপির সভাপতি সাবেক মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, নগর সেক্রেটারী এ্যাড.শফিকুল হক মিলন, বিএনপি রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীন প্রমুখ। নগরীর অনুরাগ কমিউনিটি সেন্টারের সামনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এড.কামরুল মনির, জেলা সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন তপু, সেক্রেটারী মতিউর রহমান মন্টু, সাবেক এমপি জাহান পান্না, জেলা বিএনপির সহসভাপতি নজরুল ইসলাম মন্ডল, অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন, সামিউল ইসলাম মুন প্রমুখ।
বগুড়া ব্যুরো জানায়, বগুড়ায় গণঅনশন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও বগুড়া জেলা সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য দেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বগুড়া পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট একেএম মাহবুবর রহমান ও সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন চাঁন, কেন্দ্রীয় নেতা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মাদ শোকরানা, আলী আজগর হেনা, প্রমুখ।
সিলেট ব্যুরো জানায়, সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণঅনশন কর্মসূচি পালন করে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি। সিলেট মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির শাহীনের সভাপতিত্বে গণঅনশন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির রাখেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এম এ হক। গণঅনশন কর্মসূচি শেষে পানি পানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে অনশন ভাঙ্গান বিএম এর সাবেক সহ-সভাপতি ও পেশাজীবি ঐক্যপরিষদের সভাপতি ডা. শামীমুর রহমান শামীম।
দিনাজপুর অফিস জানায়, অনশন কর্মসূচি পালন করেছে দিনাজপুর বিএনপির নেতাকর্মীরা। অনশন শেষ করে ফেরার পথে বিএনপি’র যুগ্ম আহবায়ক মোকাররম হোসেনকে আটক করে পুলিশ। কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রেদওয়ানুর রহিম জানান, একাধিক নাশকতার মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
নওগাঁ জেলা সংবাদদাতা জানান, নওগাঁ প্রতিকী অনশন কর্মসূচি পালন করেছে জেলা বিএনপি। জেলা বিএনপির সভাপতি সভাপতি নাজমুল হক সনির সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা লেঃ কর্নেল অবঃ আব্দুল লতিফ খান, জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, যুগ্ম সম্পাদক আমিনুল হক বেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রহমান রিপনসহ প্রমুখ।
টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা জানান, অনশন কর্মসূচি পালন করেছে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি। গণঅনশন চলাকালে বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ফরহাদ ইকবাল। জেলা প্রচার সম্পাদক একেএম মনিরুল হকের সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ছাইদুল হক ছাদু, সহ-সভাপতি আতাউর রহমান জিন্নাহ, যুগ্ম সম্পাদক আবুল কাশেম প্রমুখ।
ফুলপুর (ময়মনসিংহ)উপজেলা সংবাদদাতা জানান, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপি’র প্রতীকী অনশনে বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও তারাকান্দা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদার, তারাকান্দা উপজেলা বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি আ: হেকিম মন্ডল, প্রমুখ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন