গতকাল দৈনিক ইনকিলাবের ১২নং পৃষ্ঠায় ইরাকে লক্ষাধিক কর্মী নিয়োগের সম্ভাবনা শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদের একাংশ সর্ম্পকে মেসার্স আদিব এয়ার ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের স্বত্বাধিকারী কে এম মোবারক উল্যাহ (শিমুল) লিখিতভাবে বলেন, বাগদাদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্রে সত্যায়নের জন্য মার্কিন ডলারে ঘুষ প্রদান করতে হয়, তা মোটেই সঠিক নয়। যে সমস্ত কর্মী বিমান বন্দর দিয়ে বিএমইটির ছাড়পত্র ছাড়া দুবাইয়ের ভিজিট ভিসায় ইরাকে মানব পাচার হচ্ছে দীর্ঘদিন থেকে তার বিরোধিতা করেছি ।
প্রতিবেদকের বক্তব্য
কে এম মোবারক উল্যাহ (শিমুল) মঙ্গলবার ইনকিলাবের সাথে আলাপকালে বলেছেন, বাগদাদস্থ দূতাবাসের শ্রম সচিব রেজাউল কবির ছুটিতে থাকলে কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্রে সত্যায়নের জন্য অন্য কাউকে দায়িত্ব না দিয়ে খামখেয়ালির পরিচয় দিয়েছেন। এ সুযোগে দালাল চক্র ঢাকা বিমান বন্দর দিয়ে দুবাইয়ের ভিজিট ভিসা নিয়ে ইরাকে মানবপাচার করছে। বাগদাদস্থ দূতাবাসে কর্মী নিয়োগে সত্যায়ন নিতে মার্কিন ডলার করে ঘুষ দেয়ার অভিযোগও তোলেন তিনি। কিন্ত বাগদাদ দূতাবাসে কর্মী নিয়োগের সত্যায়নে ঘুষ দেয়ার বিষয়টি প্রতিবাদ লিপিতে অস্বীকার করে শিমুল শাক দিয়ে মাছ ডাকার অপচেষ্টা করছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন