শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ধর্ম দর্শন

আউলিয়াদের জীবন : বড় পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)

প্রকাশের সময় : ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ফিরোজ আহমাদ
পরিচয় : ১ রমজান ৪৭১ হিজরীতে ইরানের অন্তর্গত জিলান জেলার কাসপিয়ান সমুদ্র উপকূলের নাইদ নামক স্থানে বড় পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হযরত আবু সালেহ মুছা জঙ্গি (রাহ.) ও মাতার নাম সৈয়দা উম্মুল খায়ের ফাতিমা (রাহ.)। স্রষ্টার চূড়ান্ত দীদার লাভের উদ্দেশ্যে ১১ রবিউস সানী ৫৬১ হিজরী রোজ সোমবার ইহজগত ত্যাগ করেন। বর্তমানে ইরাকের বাগদাদ শহরে তাঁর মাজার শরীফ রয়েছে। গাউসূল আজম বড় পীর হিসেবে তিনি সকলের নিকট পরিচিত।
বাল্যশিক্ষা : হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ)-এর বাল্যশিক্ষা মক্তবে শুরু হয়। প্রথম দিন মক্তবে গিয়ে দেখেন অন্যান্য ছাত্রদের ভিড়ে বসার কোনো জায়গা নেই। হঠাৎ করে উপর হতে গায়বী আওয়াজ আসল, হে মক্তবের ছাত্ররা! আল্লাহর অলির বসার স্থান প্রসস্ত করে দাও। গায়বী আওয়াজ আসার সাথে সাথে সকল ছাত্ররা চেপে বসলেন। হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) এর বসার ব্যবস্থা হয়ে গেল। প্রথম দিনেই অবাক কা-! মক্তবের শিক্ষক হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)কে আউযু বিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ সবক দানের সাথে সাথে হযরত বড় পীর কোরআন মজিদের প্রথম ১৮ পাড়া পর্যন্ত মুখস্ত বলে ফেললেন। মক্তবের শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, হে বৎস! তুমি কিভাবে কোরআন মুখস্ত করেছো! আজ মক্তবে তোমার প্রথম দিন। হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) বলেন, আমার মাতা ১৮ পাড়ার পর্যন্ত কোরআন মুখস্ত করেছিলেন। আমি গর্ভে থাকাকালীন সময় তিনি কোরআন পাঠ করতেন। আমি মায়ের তেলাওয়াত শুনে শুনে ১৮ পাড়া পর্যন্ত মায়ের গর্ভে থাকাকালীন সময়ে মুখস্ত করে ফেলেছি।
ভূমিষ্ঠ হয়ে শরীয়ত পালন : ২৯ শাবান। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় জিলানবাসীদের কেউ রমজানের চাঁদ দেখতে পায়নি। সকলে রোজা রাখা না রাখার বিষয় নিয়ে সংশয়ের মধ্যে পড়ে গেলেন। এমতবস্থায় রাতের শেষাংশে সুবহে সাদেকের পূর্বে তথা ১ রমজান ধরাধামে আসেন হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)। শিশু আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) জন্মের পর সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত দুধ ও মধু পান করেন। কিন্তু সুবহে সাদিকের পর তাকে আর কিছু খাওয়ানো যায়নি। এ আশ্চার্যজনক খবর ছড়িয়ে পড়লে সকলে বুঝতে পারল মাহে রমজান শুরু হয়েছে।
গায়বী জ্ঞান ও ওয়াজ নসিহত : ৫২১ হিজরীর ১৬ শাওয়াল রোজ মঙ্গলবার রাসূল (সা.) স্বপ্নযোগে বলেন, হে আবদুল কাদির! তুমি মানুষকে কেন আল্লাহর পথে আহ্বান করছো না। মানুষকে কেন বঞ্চিত করছো। আবদুল কাদের (রহ.) বলেন, আমি রাসূল (সা.) ও আলী (রা.)-এর আওলাদ। আমি তো আরবী জানিনা। যদি ইরাকের লোকজন তিরস্কার করেন। তাৎক্ষণিক রাসূল (সা.) বলেন, আবদুল কাদের তুমি মুখ খোল। রাসূল (সা.) কিছু একটা পড়ে ৬ বার মুখের মধ্যে ফুক দিলেন এবং রাসূল (সা.)-এর মুখের লালা আবদুল কাদের জিলানীর মুখে লাগিয়ে দিলেন। অতপর বললেন, মানুষকে হিকমত এবং উত্তম উপদেশের মাধ্যমে তোমার প্রভুর পথে পরিচালিত করো। (সূরা নাহল, আয়াত-১২৫)। এর পর থেকে হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর মাহফিলে এমন তাসির হতো যে, প্রত্যেক মাহফিলে ২/৩ জন লোক প্রভুর প্রেমে এশকে ফানা হয়ে মারা যেতো।
হিজরত ও সত্যবাদিতা : তৎসময় কালে ইরাকে ভালো পড়াশুনা ও ব্যবসার সুযোগ ছিল। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে পড়াশুনা ও ব্যবসার জন্য মানুষ বাগদাদ আসত। পড়াশুনার উদ্দেশ্যে হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) ব্যবসায়িক কাফেলার সাথে বাগদাদ যাওয়ার পথে ডাকাতের কবলে পড়েন। হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ)কে ডাকাত সর্দার জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার সাথে কি আছে? তিনি বললেন, আমার নিকট ৪০টি স্বর্ণ মুদ্রা আছে। ডাকাত সর্দার আশ্চার্যন্বিত হয়ে পুনরায় জিজ্ঞাসা করলেন হে যুবক! তুমি তো মিথ্যা কথা বলে আমার নিকট থেকে স্বর্ণ মুদ্রা লুকাতে পারতে। হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) বললেন, মিথ্যা কথা বলতে আমার মা নিষেধ করেছেন। এ কথা শুনে ডাকাত সর্দার বললেন, মায়ের আদেশ যুবক তুমি এভাবে পালন কর। নিশ্চয়ই তুমি আল্লাহর আদেশ আরো যতেœর সাথে পালন করো। আর আমি ও অন্যান্য ডাকাতরা তো আল্লাহর আদেশই পালন করি না। মায়ের কথা তো অনেক দূরের কথা। এই বলে ডাকাত সর্দার আপসোস করতে থাকেন ও বলেন, হে বালক ! তুমি সাধারণ কোন মানুষ না। হে বালক তুমি আমাকে কলেমা পড়াও। ডাকাত সর্দারের সাথে আরো ৬০ জন অশ্বারোহী ডাকাত ছিলেন। তারাও কলেমা পড়ে মুসলমান হয়ে গেলেন।
ইবাদতের কঠোর সাধনা : তিনি একাধারে ৪০ বছর পর্যন্ত ইশার নামাজের অযু দিয়ে ফজরের নামাজ আদায় করেছেন। প্রত্যহ শেষ রাত্রে পাঠ করতেন, আল মুহিতুল আলমে, আর রাব্বুশ শহীদ, আল হাসীবুল ফায়্যায়িল খাল্লাকি, আল খালিকু, আল বারিউ, আল মুসাব্বিরু। উক্ত দোয়া পাঠ করার সাথে সাথে লোক চক্ষুর সামন থেকে অদৃশ্য হয়ে যেতেন। তিনি রাতের একটা সময় জিকির ও মোরাকাবা করে কাটাতেন। যৌবনের অধিকাংশ সময় রোজা রেখে কাটিয়েছেন। যখন নফল নামাজ আদায় করতেন সুরা ফাতেহার পর সূরা আর রহমান, সূরা মুজাম্মিল কিম্বা সুরা ইখলাস পড়তেন। তন্দ্রার ভাব আসলে দেখে দেখে কোরআন তেলাওয়াত করতেন।
কাদেরীয়া তরিকার প্রবর্তক : হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) বিশ্বব্যাপী ইসলাম প্রচার ও প্রসারে অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করেছেন। মুসলামানকে ভ্রান্তির বেড়াজাল থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে কোরআন সুন্নাহ ভিত্তিক মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতে থাকেন। মানুষকে আল্লাহ ও রাসূল (সা.) মুখী করার জন্য বিভিন্ন আমল বাতলিয়ে দিতেন। হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) যখন দুনিয়ার জীবন ত্যাগ করে পরপারে যান। তখন হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর ভক্ত অনুসারীরা তাঁর আমল ও চরিত্রকে সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে কাদেরীয়া তরিকা প্রবর্তন করেন। সে সময়কাল থেকে কাদেরীয়া তরিকার প্রচলন আমাদের দেশেও প্রচলিত হয়েছে।
বেলায়াতের উচ্চস্তরের গাউসূল আজম সারা জাহানে প্রত্যেক জামানায় ৩১৩ জন অলি জমিনে বিদ্যমান থেকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) এর শান মান প্রচার ও প্রতিষ্ঠার কাজে নিয়োজিত থাকেন। সূফীতাত্ত্বিক পরিভাষায় তাঁদের আখইয়ার বলা হয়। ৩১৩ জন অলির মধ্যে ৪০ জন আবদাল, ৭ জনকে আবরার, ৫ জনকে আওতাদ, ৩ জন নকীব, ৪ জন নুজবা ও ১ জন গাউসূল আজম থাকেন। যাকে কুতুবুল আউলিয়া বা সুলতানুল আউলিয়া বলা হয়। বাকিরা অন্যান্য সাধারণ পর্যায়ের অলি। তৎজমানায় গাউসগণের মধ্যে যিনি সর্বোচ্চ মর্যাদায় অভিষিক্ত, বেলায়েতে ওজমা ও গাউসিয়তে কোবরার সুমহান আসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন তিনি হচ্ছেন হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)।
গাউসে পাকের বেলায়েতের ব্যাপকতা : হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) রুহানী ও প্রত্যক্ষ নির্দেশে ইসলামের প্রচার প্রসারে ৩৪২ জন আউলিয়া সারা বিশ্বে আল্লাহর সৃষ্টির খেদমতে নিয়োজিত রয়েছেন। ইহার মধ্যে মক্কা-মদিনাতে ১৭ জন, ইরাকে ৬০ জন, সিরিয়াতে ৩০ জন, মিশরে ২০ জন, পশ্চিমাদেশে ২৭ জন, পূর্বদেশীয় অঞ্চলে ২৩ জন, আবিসিনিয়াতে ১১ জন, ইয়াজুজ মাজুজের প্রাচীরাংশে ১৭ জন, লংকাতে ১৭ জন, কুহেকাফে ৪০ বাহরে মুহীতে ৪০ জন।
উপাধিসমূহ : হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর বেলায়েতের পরিচিতি বিশ্বব্যাপী ছিল। তিনি বিভিন্ন দেশে মানুষের নিকট ভিন্ন উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। তাঁর উপাধিগুলো হলো যথাক্রমে- গাউসূল আজম, বড় পীর, মাহবুবে সোবহানী, মহিউস সুন্নাহ, কুতুবে রাব্বানী, ইমামুল আউলিয়া, সৈয়দ, পীর, মীর, মহিউদ্দিন, কামিউল বিদায়াত, নূরে হক্কানী, পীরানে পীর, জিলানী ইত্যাদি
শেষ কথা : ১১ রবিউস সানি বিশ্বব্যাপী পালিত হয়েছে ফাতেহা-ই-ইয়াজদহম। বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্বির্য্যরে মাধ্যমে হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) এর ওফাত দিবস উপলক্ষে ফাতেহা-ই-ইয়াজদহম পালিত হয়েছে। এছাড়া প্রত্যেক চন্দ্র মাসের ১১ তারিখ কাদেরীয়া তরিকার অনুসারীরা হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) এর ওফাতের তারিখে গেয়ারভী শরীফ পালন করেন। হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ)-এর আদর্শিক জীবনধারা থেকে শিক্ষা নেয়ার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বড় পীরের আদর্শিক জীবনের সামান্য অংশ যদি আমরা পালন করতে সক্ষম হই। তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) এর সন্তোষ্টি অর্জন সম্ভব। আল্লাহ আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে মহান অলি হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর আদর্শ বাস্তবায়ন করার তৌফিক দান করুন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (65)
৩ এপ্রিল, ২০১৭, ১০:০১ পিএম says : 0
আলহাম্দুল্লিহ
Total Reply(0)
আমির ১৫ এপ্রিল, ২০১৭, ৮:০১ পিএম says : 0
আমার কাছে ভাল লেগেছে।
Total Reply(0)
আহমদ আলী ১৫ জুন, ২০১৭, ৫:১৫ পিএম says : 1
আলহামদুল্লিল্লাহ। আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।
Total Reply(0)
৬ জুলাই, ২০১৭, ১০:১৬ এএম says : 0
খুবেই ভালো
Total Reply(0)
ছুরমান আলী তরফদার ১৪ জুলাই, ২০১৭, ১১:০৭ পিএম says : 0
খুব ভালে।আল্লাহ যেনো আমাদেরকে হেদায়ত নসিব করেন।
Total Reply(0)
২৬ জুলাই, ২০১৭, ৪:২১ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ্‌, খুব ভাল লাগলো।
Total Reply(0)
Rohan ৩০ জুলাই, ২০১৭, ১২:০৫ এএম says : 1
Onek keco janta parlam
Total Reply(0)
ইব্রাহিম ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১০:২৭ পিএম says : 1
আলহামদুলিল্লাহ সবাইকে সত পথে থাকার তৈফিক দান করূন।
Total Reply(0)
মো: নিসার আহমেদ ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১:১৪ এএম says : 0
এইরকম পোস্ট সবসময় চাই।আল্লাহ আমাদেরকে তার প্রিয় বান্দা হিসেবে কবুল করুক।
Total Reply(0)
আবু হানফ আল নোমাান ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৭, ৬:১৬ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ এরকম পোষ্ট সব সময় চাই। যেন বাতেল ফেরকা থেকে সাধারণ মানুষ নিজে রক্ষা রকতে পারে।
Total Reply(0)
৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ৬:৪৮ এএম says : 0
আমরা সবাই যেন তরীকা গ্রহণ করতে পারি
Total Reply(1)
MD Bellal ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ৯:৫৩ এএম says : 4
insha'Allah
MD Bella ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ৯:৫২ এএম says : 0
অনেক ভাল লাগলো
Total Reply(0)
মোঃ মোজাম্মেল হোসাইন ২৭ মার্চ, ২০১৮, ৩:৩৫ পিএম says : 0
এখানে আপনি আপনার মন্তব্য করতে পারেন। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেচে। অনেক কিছু শিখতে পারলাম।
Total Reply(0)
আহমেদ রাজু ৪ এপ্রিল, ২০১৮, ১২:২৬ এএম says : 0
প্রশংসনীয় একটি লেখা।
Total Reply(0)
১০ মে, ২০১৮, ১১:০০ এএম says : 0
আল্লাহ আমাকে ও আপনাকে ওলি হবার তৌওফিক দিন । আমিন কবুল করুন
Total Reply(0)
৩০ মে, ২০১৮, ৩:০৮ পিএম says : 1
এখানে আপনি আপনার মন্তব্য করতে পারেন আমিন
Total Reply(0)
৫ জুন, ২০১৮, ৩:২৩ পিএম says : 0
আমিন
Total Reply(0)
২৯ জুলাই, ২০১৮, ১০:৩৬ পিএম says : 0
ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদেরকে আপনার সঠিক বান্দা হিসেবে কবুল করুন এবং ঈমান ও আমলের সহিত মৃত্যু দিয়েন আমিন।
Total Reply(0)
Akash Ahammed Vubon ৩০ আগস্ট, ২০১৮, ৪:১৪ এএম says : 0
বিষয়টি পড়ে আমার খুব ভাল লেগেছে।
Total Reply(0)
৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৪:১১ পিএম says : 0
Tnx
Total Reply(0)
১০ অক্টোবর, ২০১৮, ২:৩৮ পিএম says : 0
Nice
Total Reply(0)
মোঃ রমিজ উদ্দন ৩০ অক্টোবর, ২০১৮, ৬:৩৭ পিএম says : 0
আমরা সবাই যেনো ইমানের সাতে মরতে পারি. পরে খুব ভাল লাগছে
Total Reply(0)
মফিজুল ২২ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:৩১ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ
Total Reply(0)
Md Jashim ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:০৯ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো লাগলো
Total Reply(0)
১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:২২ পিএম says : 0
জাজাকাল্লাহ, শুকরান
Total Reply(0)
MD HOSSAIN MALIK ৭ জানুয়ারি, ২০১৯, ৫:২৬ পিএম says : 0
অলি আউলিয়া ছাড়া দুনিয়া চলেনা। আলী আউলিয়ার মাদ্যমে আল্লাহর সানিদ্ধ পাওয়া সহজ।
Total Reply(0)
ছগীর আহমদ চৌধুরী (বাচ্চু) ১৬ জানুয়ারি, ২০১৯, ৫:৩৭ পিএম says : 0
হযরত আব্দুল কাদের জিলানী সম্পর্কে নতুন কিছু জানতে পারলাম। খুবই ভালো লাগল।
Total Reply(0)
Md Anisur Rahman ২৬ মে, ২০১৯, ৫:৩৪ পিএম says : 0
বড়পীর আব্দুল কাদের জিলানির (আ) জীবনি পড়ে ভালো লাগলো ।আল্লাহ যেন সবাই কে কবুল করে আমিন ।
Total Reply(0)
Sajal ১৮ অক্টোবর, ২০১৯, ৩:০৫ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ এরকম পোষ্ট সব সময় চাই। যেন বাতেল ফেরকা থেকে সাধারণ মানুষ নিজে রক্ষা রকতে পারে।
Total Reply(0)
সৈয়দ এনায়েত উল্লাহ শিপন ২৭ অক্টোবর, ২০১৯, ৮:৪৯ পিএম says : 0
আমরা জানি পীরানে পীর মায়ের গর্ভে থাকা কালিন ১৮ পারা কোরআন মুখস্ত করেন দুনিয়াতে আগমন করেন। তবে কোরআন তো তখন নাজিল হয়নি উনি কোরআন কি করে মুখস্ত করলেন। জানার জন্য প্রশ্ন টা করলাম।
Total Reply(1)
Dulal ১৭ নভেম্বর, ২০২১, ৪:৫৭ পিএম says : 0
অাপনি সৈয়দ পদবিটা কেটে দিবেন। কুরআন কখন নাযিল হয়েছিল সেটা জানেন না। কারও কাছ থেকে জেনে নিন।
Md Golam Rabbi ২৯ অক্টোবর, ২০১৯, ৩:১৭ পিএম says : 0
আমার খুব ভালো লাগলো এরকম পোষ্ট পেলে সবাই সুন্নীর বুঝ বুঝে আসবে আল্লাহ আমাদের তার তরিকা অনুযায়ী চলার তাওফিক দান করুন
Total Reply(0)
মো: নাহিদ হসান ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১১:৪২ পিএম says : 0
allhumdulilla
Total Reply(0)
saad ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১০:২৫ এএম says : 0
ভাই আমার কিছু প্রশ্ন। আছে।
Total Reply(0)
সালমান ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৯:৩০ পিএম says : 0
এক জন মহান আলেম এর নামে এসব মিথ্যা কথা বলতে কি খুব মজা লাগে আপনার।।ওনার ব্যাপারে না জেনে থাকলে ভাল করে ওনাকে নিয়ে স্টাডি করেন।।আর এসব পড়ে সবাই দেখি খুবই আনন্দ পাচ্ছে।।
Total Reply(0)
সালমান ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৯:৩১ পিএম says : 0
এক জন মহান আলেম এর নামে এসব মিথ্যা কথা বলতে কি খুব মজা লাগে আপনার।।ওনার ব্যাপারে না জেনে থাকলে ভাল করে ওনাকে নিয়ে স্টাডি করেন।।আর এসব পড়ে সবাই দেখি খুবই আনন্দ পাচ্ছে।।
Total Reply(0)
bahar ১২ মার্চ, ২০২০, ১০:১৭ পিএম says : 0
alhamdullah valo laglo, bt amar english verson ta lagbe
Total Reply(0)
জ্বী জনাব চমৎকার একটি উপাস্হপন ১৪ এপ্রিল, ২০২০, ৬:৫৮ এএম says : 0
Osadaron
Total Reply(0)
তানজিম হাসান শফিক ২৭ এপ্রিল, ২০২০, ২:৪৫ পিএম says : 0
বড় পীর আব্দুল কাদির জীলানী এর জীবনী আমাদের মুসলিম উম্মা'হর কাছে অবিস্মরণীয় থাকবে
Total Reply(0)
মহিদুল পল্লী চিকিৎসক ১৮ মে, ২০২০, ১০:০০ পিএম says : 0
এইসব ... আজগুবি কাহিনী কোথায় পেলে?
Total Reply(0)
লিখন ৩০ মে, ২০২০, ৮:৩০ পিএম says : 0
ধন্যবাদ... ইতিহাস জানাতে পারলাম
Total Reply(0)
লিখন ৩০ মে, ২০২০, ৮:৩১ পিএম says : 0
ধন্যবাদ... ইতিহাস জানাতে পারলাম
Total Reply(0)
Mahbuburrahman ৪ জুন, ২০২০, ৮:১৪ পিএম says : 0
ভাই । আব্দুল কাদের জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যে মাতৃগর্ভ থেকে 18 পাড়া মুখস্থ করে এসেছিলেন একথার সূত্র দিতে পারলে অনেক উপকৃত হব। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Total Reply(0)
রাসেল মাহমুদ ২৫ জুন, ২০২০, ৭:৪৬ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ,আমরা যেন এর মতো মহান আল্লাহ ও তার রাসুল (সঃ)সন্তুষ্টি লাভ করতে পারি।
Total Reply(0)
Md. Nahid Rahman Noman ২৭ জুন, ২০২০, ৯:৪২ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ,আমরা যেন এর মতো মহান আল্লাহ ও তার রাসুল (সঃ)সন্তুষ্টি লাভ করতে পারি।
Total Reply(0)
Himel Ahmed Helal ১৭ আগস্ট, ২০২০, ৯:২৫ পিএম says : 0
খুব ভালো লেগেছে.... কিছু জানতে পারলাম...
Total Reply(0)
Ali Azam Khan ২০ নভেম্বর, ২০২০, ১:৪৩ এএম says : 0
ধন্যবাদ। খুব সুন্দর তথ্যবহুল ও নির্ভুল লেখা তুলে ধরেছে।
Total Reply(0)
মুহাম্মদ আবদুল্লাহ ১১ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৫৬ পিএম says : 0
সুন্দর উপস্থাপনা।
Total Reply(0)
ইব্রাহীম মল্লিক প্লাবন. ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:৪৩ পিএম says : 0
আল্লাহ কাছে লক্ষ্য কোটি কোটি সালাম, যে তিনি এমন এক জন পীর আব্দুল কাদের জিলানী আমাদের কাছে দিয়ে ছেন,আমিন..
Total Reply(0)
মোঃ জহুরুল ইসলাম ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০, ২:৪৬ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ
Total Reply(0)
হাবিবুর ১০ মার্চ, ২০২১, ১০:৩১ এএম says : 0
ভাল লাগল। আল্লাহ সবাইকে হক ও সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন (আমিন)
Total Reply(0)
Md ripon ১৯ এপ্রিল, ২০২১, ৬:১১ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ অনেক অনেক ভালো লেগেছে ❤️❤️❤️
Total Reply(0)
Md ripon ১৯ এপ্রিল, ২০২১, ৬:১১ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ অনেক অনেক ভালো লেগেছে ❤️❤️❤️
Total Reply(0)
h m nasir uddin ১২ জুলাই, ২০২১, ১০:১১ পিএম says : 0
ইতিহাস জানানোর জন্য ধন্যবাদ
Total Reply(0)
h m nasir uddin ১২ জুলাই, ২০২১, ১০:১১ পিএম says : 0
ইতিহাস জানানোর জন্য ধন্যবাদ
Total Reply(0)
Fatirun nesa ১৯ জুলাই, ২০২১, ১০:৫১ পিএম says : 0
অনেক ভালো লেগেছে তবে
Total Reply(0)
Faruk ahmed Mazarbhuiya ৩০ জুলাই, ২০২১, ১২:০১ এএম says : 0
আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো
Total Reply(0)
Shakil ৩১ জুলাই, ২০২১, ৪:০২ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ,অনেক ভালো লাগলো।
Total Reply(0)
................... হে আল্লাহ ! আপনি দুনিয়ার সকল মানুষকে কুফরির বেড়াজাল থেকে হেফাজত করুন । আমিন ।
Total Reply(0)
monir monir ১৪ আগস্ট, ২০২১, ২:২৪ পিএম says : 0
আমিন
Total Reply(0)
রাফি ৩০ আগস্ট, ২০২১, ১১:৩৬ এএম says : 0
মাশাল্লাহ,অনেক ভালোলাগল ❤️❤️
Total Reply(0)
নেওয়াজ মোশাহিদ উল্লাহ ২ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৬:০৫ এএম says : 0
মাশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Mohammad Hasanur Rashid ২৪ নভেম্বর, ২০২১, ৮:০৯ পিএম says : 0
পড়ে খুব ভালো লাগলো।
Total Reply(0)
md rubel Ahmed ১৪ এপ্রিল, ২০২২, ১১:১৪ পিএম says : 0
আমিন
Total Reply(0)
md.asekali@gmail.com ২৭ জুন, ২০২২, ১১:২৫ এএম says : 0
আলহামদুল্লিল্লাহ
Total Reply(0)
মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেন ১৮ ডিসেম্বর, ২০২২, ২:০২ পিএম says : 0
খুব ভালো লাগলো, পড়তে পড়তে চোখে পানি এসে গেল। আল্লাহ মহান।
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন