চলতি বছর বিভিন্ন দেশে ৭ লক্ষাধিক কর্মীর কর্মসংস্থানের টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০১৯ সনে ৬ লাখ কর্মী প্রেরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্ত গত বছর ৬ লাখ ৯০ হাজার নারী পুরুষ কর্মী বিদেশে চাকুরি লাভ করেছে। ২০২০ সন হবে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের মাইল ফলক। চীন, সেশেলস, জাপান পূর্ব ইউরোপেও প্রচুর বাংলাদেশি কর্মী যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে শূন্য অভিবাসন ব্যয়ে সেশেলসগামী কর্মী এবং সেনডিং ওর্গানাইজেশনের মাধ্যমে জাপানগামী কর্মীদের স্মার্ট কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসী মন্ত্রী ইমরান আহমদ এসব কথা বলেন। প্রবাসী সচিব মো. সেলিম রেজার সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন, বিএমইটির মহাপরিচালক শামসুল হক, সেশেলসের অনানারি কনসাল মো. আমিরুজ্জামান, এস এ ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী আব্দুল আলিম।
প্রবাসী মন্ত্রী বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীরাই জাতীয় অর্থনীতির চাকাকে চাঙ্গা করছে। বিমান কর্তৃপক্ষকে বিদেশগামী কর্মীদের জন্য স্পেশাল ভাড়ায় টিকিট দিতে হবে। এ ব্যাপারে বিমান মন্ত্রীর কাছে প্রবাসী কর্মীদের ভাড়া কমানোর জন্য শিগগিরই লিখিত প্রস্তাব পাঠানো হবে। প্রবাসী মন্ত্রী বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের অভিবাসন ব্যয়ে কমিয়ে আনতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। বিএমইটিতে মাত্র একজন অনুবাদক (ফসিউল) দিয়ে আরবি ভিসার অনুবাদের কার্যক্রমে শত শত ভিসার স্তুপ পড়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে প্রবাসী মন্ত্রী বিএমইটির ডিজি শামসুল হককে ডেকে মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার সম্প্রসারণের স্বার্থে আরবি ভিসার অনুবাদকের সংখ্য দ্রুত বৃদ্ধির নিদের্শ দেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন