শিশুদের পারস্পারিক প্রতিযোগিতাকে নয়, পারস্পরিক সহযোগিতাকে প্রাধান্য দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে হবে। গতকাল ডাবিøউবিবি ট্রাস্টের রায়েরবাজারের কৈবর্ত সভা কক্ষে ইনস্টিটিউট অব ওয়েলবীইং, কারফ্রি সিটিস এলায়েন্স বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্লাইমেট নেটওয়ার্ক এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের যৌথ উদ্যোগে ‘বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা: প্রজন্মের ভবিষ্যৎ’ আলোচনা সভায় বক্তরা এই অভিমত ব্যক্ত করেন।
ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের পরিচালক গাউস পিয়ারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন ইনস্টিটিউট অব ওয়েলবীইংয়ের নির্বাহী পরিচালক দেবরা ইফরমসন এবং আনন্দযাত্রা ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী রুবাইয়া খান। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রসেফর কাজী আবদুর রহমান অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, এম এ মান্নান মনির প্রধান শিক্ষক ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুল। সঞ্চালানা করেন মো. মিঠুন সহকারী নেটওর্য়াক অফিসার ইনস্টিটিউট অব ওয়েলবীইং।
গাউস পিয়ারী বলেন, শিক্ষা মানুষকে আলোকিত করে। শিক্ষা মানুষের মধ্যে সুপ্ত সুকুমার প্রবৃত্তি জাগিয়ে তুলবে ও সৃষ্টিশীল কাজে চালিত করবে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় শিশুরা নানা জটিলতার বিষয় সম্মুখীন হচ্ছে। সামাজিকীকরণের সুযোগের অভাবে শিশুদের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব, একাকীত্ব ইত্যাদি পরিলিক্ষিত হচ্ছে।
দেবরা ইফরমসন তার প্রবন্ধে বলেন, শিক্ষা ব্যবস্থায় নিছক মুখস্থকরণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। অত্যাধিক প্রতিযোগিতা এবং ঘন ঘন পরীক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিভাবে চিন্তা-ভাবনার মাধ্যমে নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে হয় তা শিক্ষার্থীদেরকে শিখানো হচ্ছে না।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন