টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দীপা খন্দকার। ইতোমধ্যে অভিনয়ের জগতে দুই দশক পার করেছেন এই অভিনেত্রী। বড় পর্দায় কাজ করেছেন মাত্র একটিতে। আর সেই চরিত্র দিয়ে দর্শকের মন কেড়েছেন তিনি। ২০১৮ সালে ওপার বাংলার ‘ভাইজান এলোরে’ ছবিতে অভিনয়ের পর আর কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি এ অভিনেত্রীকে।
কারণ জানতে চাইলে দীপা খন্দকার বলেন, চলচ্চিত্রে কাজ করার জন্য আমার আগ্রহ আছে। কিন্তু যে ধরনের চরিত্রে আমাকে দেখে দর্শক তৃপ্ত হবেন তেমন চরিত্র আমি পাচ্ছি না। চলচ্চিত্রে আমাকে নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করতে হবে তেমনটা ভাবি না।
‘যদি চলচ্চিত্রের নায়িকা চরিত্রের বাইরে অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র আমাকে দেওয়া হয় তাহলে তাতে অভিনয় করতে আমার কোনো আপত্তি নেই। ‘ভাইজান এলোরে’ চলচ্চিত্রে আমার চরিত্রের দিকে লক্ষ্য করলে বোঝা যাবে আমি কেমন চরিত্র খুঁজছি।’
সেই থেকে এখন পর্যন্ত সমানতালে জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছেন। এর রহস্য কি? দীপা বলেন, একজন শিল্পী তার কাজের মধ্য দিয়েই দর্শকের কাছাকাছি থাকেন। কেউ কাজকে ভালোবাসেন, কেউ তারকাখ্যাতি ভালোবাসেন। আমি আমার মতো সব সময় ভালো কাজের সঙ্গে যুক্ত থেকেছি। এখনো স্ক্রিপ্ট পছন্দ না হলে বিনয়ের সঙ্গে না করছি। আমি কতটুকু জনপ্রিয় সেটি দর্শক ভালো বলতে পারবেন। আমি শুধু আমার কাজটা সঠিক ভাবে করে যাচ্ছি।
বর্তমানে এ অভিনেত্রী ছোট পর্দায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বলে জানান। বর্তমানে তার হাতে আছে সকাল আহমেদের ‘খান বাড়ি বাড়াবাড়ি’, রুলিন রহমানের ‘সুতোয় বাঁধা সুখের পায়রা’ ও দুরন্ত টিভির ‘মেছো তোতা গেছো ভূত’ শিরোনামের ধারাবাহিকগুলো। ১৯৯৯ সালের মার্চে ‘কাকতাড়ুয়া’ শিরোনামের একটি নাটকে প্রথম অভিনয় করেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন