ক্রিকেট মাঠে ফিরছে আগামী মাসে, ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট সিরিজ দিয়ে। ইংল্যান্ডে জৈব-সুরক্ষিত পরিবেশে তিন টেস্টের এই সিরিজটি শেষ হবে জুলাই মাসেই। পরের মাসে নিজেদের মাটিতে এরপর পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে ইংল্যান্ড। শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানও নেমে পড়েছে অনুশীলনে।
আবার ব্যাট-বল হাতে মাঠে নামতে উন্মুখ হয়ে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটাররাও। অনেক আগেই দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুশীলন শুরু করার অনুমতি চেয়ে রেখেছিল ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা (সিএসএ)। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি ভালো না থাকায় সেই সময়ে অনুমতি পায়নি তারা। অবশেষে সেই অনুমতি মিলেছে। ফাফ ডু প্লেসি ও কুইন্টন ডি ককদের অনুশীলনে ফিরতে তাই আর কোনো বাঁধা থাকছে না।
গত মার্চ মাস থেকেই দক্ষিণ আফ্রিকাতে সব ধরনের ক্রিকেট বন্ধ আছে। তবে এবার ক্রিকেট ফেরাতে চায় সিএসএ। প্রাথমিকভাবে অনুমতি পাওয়ার পর এবার তারা ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনায় বসবে বিধিনিষেধের বিষয়গুলো নিয়ে। সেই আলোচনাটা আগামী বৃহস্পতিবার হবে বলে জানিয়েছে আপাতত শুধু ছেলে ও মেয়েদের জাতীয় দলকে অনুশীলনে ফেরানোর কথাই ভাবছে সিএসএ।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই হাজার মানুষ মারা যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকায় ক্রিকেট বন্ধ ১৫ মার্চ থেকে। সেই সময় একটি ঘরোয়া টুর্নামেন্ট চলছিল। আর জাতীয় দল ছিল ভারত সফরে। সেখান থেকে অবশ্য সিরিজ শেষ না করেই দেশে ফিরে যান ডি ককরা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন