শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিনোদন প্রতিদিন

‘পিট’স ড্রাগন’

প্রকাশের সময় : ২২ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ডেভিড লোয়ারি পরিচালিত লাইভ অ্যাকশন-এনিমেটেড ফ্যান্টসি ড্রামা ফিল্ম ‘পিট’স ড্রাগন’। ‘ডেডরুম’ (২০০৫), ‘সেইন্ট নিক’ (২০০৯) এবং ‘এইন্ট দেম বডিজ সেইন্টস’ (২০১৩) লোয়ারি পরিচালিত চলচ্চিত্র তিনি বেশ কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রও পরিচালনা করেছেন। একই নামের ১৯৭৭ সালের মিউজিকাল চলচ্চিত্রের রিমেক ‘পিট’স ড্রাগন’।
১৯৭৭ সাল পাঁচ বছর পিট (লেভি আলেকজান্ডার) পাহাড়ি বনাঞ্চল দিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে গাড়িতে করে যাচ্ছিল। পথে তাদের গাড়িটি খাদে পড়ে গেলে শুধু পিট বেঁচে যায়। বনে একদল নেকড়ে তাকে আক্রমণ করলে এক অদ্ভুত প্রাণী তাকে তাদের কাছ থেকে বাঁচায়। প্রাণীটির সারা শরীর সবুজ পশমে ছাওয়া আর তার চোখ দুটি হলদে। প্রাণীটির সঙ্গে পিটের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। পিট তার নাম দেয় তার প্রিয় এক বইয়ের চরিত্রের নামে এলিয়ট (ভয়েস জন কাসার)। এলিয়ট আসলে একটি ড্রাগন। সে বনে লুকিয়ে থাকে মানুষের চোখের আড়ালে থাকতেই পছন্দ করে সে। কিন্তু ছয় বছর পর পিটের (ওকস ফেগলি) বয়স যখন ১১। এক কাঠুরে পরিবারের সঙ্গে অনিচ্ছায় তার দেখা হয়ে যায়। মূলত এক কাঠুরের প্রেমিক এবং ফরেস্ট রেঞ্জার গ্রেস মিচাম (ব্রাইস ডালাস হাওয়ার্ড) তাকে প্রথমে দেখতে পায়। সে একটি শিশুর বনে একা থাকা নিরাপদ নয় মনে করে তার সঙ্গে নিয়ে আস। সে তাকে জানায় এলিয়টের সঙ্গে থাকে সে। এলিয়টের পরিচয় জানতে চাইলে সে একটি ড্রাগনের ছবি এঁকে দেখায়। গ্রেস তার বাবার (রবার্ট রেডফোর্ড) কাছে পরামর্শের জন্য যায়। অনেক বছর ধরে মি. মিচাম বলে চলেছে সেই বনে একটি ড্রাগন থাকে। গ্রেস পিটের অবিশ্বাস্য দাবির শেষ দেখার জন্য এলিয়টকে দেখতে চায়। কিন্তু তার পাশাপাশি এলিয়টকে বন্দি করতে চায় এমন মানুষের দলও জুটে যায়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন