আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইবাইস ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠা। ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও অন্য সময়ের মধ্যেই এটি পূর্ণাঙ্গ একটি ইউনিভার্সিটির মর্যাদা লাভ করে। বর্তমানে ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ধানমন্ডিতে এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। দক্ষ পরিচালনা পর্ষদ, যোগ্য প্রশাসনিক ব্যবস্থা এবং শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অক্লান্ত চেষ্টায় বাংলাদেশের প্রাইভেট বিশ^বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে এ বিশ^বিদ্যালয়টি। এ বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদ থেকে পাস করা গ্র্যাজুয়েট ও মাস্টার্স ডিগ্রিধারীরা দেশ-বিদেশে চাকরি এবং কর্মক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছেন। জাতিসংঘ, দূতাবাস, এইচএসবিসি ও সেভ দ্য চিলড্রেনের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও হোটেল-রেস্তোরাঁয় এ ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করা গ্র্যাজুয়েটরা কাজ করছেন। মোটকথা, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েটরা কর্মরত আছেন। আর তা সফল হয়েছে এখানকার অভিজ্ঞ শিক্ষকম-লীর ঐকান্তিক চেষ্টার ফলেই। শিক্ষার অনুকূল পরিবেশে অভিজ্ঞ শিক্ষকম-লীর তত্ত্বাবধানে এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয়ের দক্ষ ও সিনিয়র অধ্যাপকের পরিচালনায় শিক্ষার্থীদের কাছে ইবাইস ইউনিভার্সিটি পরিচিত একটি নাম। বিবিএ, বিএ (অনার্স) ইন ইংলিশ, এলএলবি (অনার্স), বিএ (অনার্স) ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্ট, বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন সিএসআইটি, বিএসসি ইন সিএসই, বিএসসি ইন ইইই। এমবিএ অ্যান্ড ইএমবিএ, এমএ ইন ইংলিশ, এমএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্সসহ আরও কয়েকটি বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে এ বিশ^বিদ্যালয়ে। পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা নানা ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত রাখছেন। শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ক্লাব ও সংগঠন। দুর্বল ও অপেক্ষাকৃত কম মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে নিজস্ব কাউন্সিলিং ব্যবস্থা। বিশ^বিদ্যালয়টি শিক্ষার মান ও পরিবেশ বজায় রাখার জন্য পেয়েছে দেশ-বিদেশের অসংখ্য স্বীকৃতি ও সম্মাননা। সারা বিশে^ই রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার মান ও এর গ্রহণযোগ্যতা।
মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বৃত্তির ব্যবস্থা। বর্তমানে ইবাইস ইউনিভার্সিটি ধানমন্ডি শাখায় ফল সেশন-২০১৬ এ ভর্তি কার্যক্রম চলছে। কম টিউশন ফিতে ভর্তির সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা। আর শতভাগ ওয়েভারের সুযোগ পাবেন বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা। ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের ক্ষেত্রে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এখানে শিক্ষা কারিকুলাম চালু করা হয়েছে।
বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসি এবং বোর্ড অব ট্রাস্টিজ যারা আছেন তারা সবাই বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও শিক্ষানুরাগী। এ বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে আছেন অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. হুমায়ুন কবীর। এ ইউনিভার্সিটিতে ৩টি সেশনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়ে থাকে।
যোগাযোগ : বাড়ি-২১/এ, সড়ক-১৬ (পুরনো ২৭), ধানমন্ডি, ঢাকা। ওয়েবসাইট : িি.িরনধরংঁহরা.বফঁ.নফ
ষ সাদ্দাম হোসেন
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন