মানবাধিকার সংস্থা রিপ্রাইভ বলেছে, মঙ্গলবার পরিবারের পক্ষ থেকে মানবাধিকার বিষয়ক আন্তঃ আমেরিকান কমিশনে আবেদনে বলা হয়েছে ২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে ছয়টি ড্রোন হামলা ও একটি বিশেষ অভিযানে তাদের শিশুসহ ৩৪ জন মারা গেছে। এছাড়াও সম্পদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এএফপি বলছে, সাতটি ড্রোন হামলায় ১৭ শিশুসহ কমপক্ষে ৪৮ জনকে হত্যা করা হয়। সাতজনকে গুরুতর আহত হয়েছে। তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি ও জীবন-জীবিকা ধ্বংস হয়েছে। -আল-জাজিরা, এএফপি
নিহতদের মধ্যে ৩৪ জনই হচ্ছে আল-আমেরি ও আল-তাইসি পরিবারের সদস্য। আবেদনে আরো বলা হয়েছে, মার্কিন সরকারকে এর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। কেননা এই সব ক্ষেত্রে প্রায়ই দীর্ঘ সময় লেগে যায়। ২০১৩ সালে বারাক ওবামার শাসনামলে একটি বিয়ের শোভাযাত্রাকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা করা হয়। সেই হামলায় আল-আমেরি পরিবারের ৭ জন ও আল-তাইসি পরিবারের ৫ জনসহ ১২ জন নিহত হন। আল-আমেরি এবং আল-তাইসি পরিবার বলেছে, তাদের সাথে কোনো সশস্ত্র গ্রুপের নূন্যতম সংযোগ নাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতা গ্রহণের ঠিক কয়েকদিন পরই এই আবেদনটি করা হলো।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন