বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

বাংলাদেশে কি সময় এসেছে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করার?

বিটকয়েন....

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:০০ এএম

ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের মূল্য গত কিছুদিনে রাতারাতি বহুগুণ বেড়ে গেছে। মার্কিন বিলিওনিয়ার এলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান টেসলা এ ক্রিপ্টোকারেন্সিতে দেড়শ’ কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয়ার পর থেকে এ ডিজিটাল মুদ্রার দাম আবার বাড়তে শুরু করেছে। এ প্রতিবেদনটি যখন প্রকাশিত হচ্ছে, তখন একটি বিটকয়েনের আন্তর্জাতিক মূল্য প্রথম বারের মতো ৫০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে গেছে। যার ফলে বাংলাদেশের টাকায় এর মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। কিন্তু বাংলাদেশের এ ডিজিটাল মুদ্রার কী অবস্থা?

বাংলাদেশে বিটকয়েন : যদিও বাংলাদেশে খুব সীমিত আকারে বিটকয়েন কেনাবেচার কথা জানা যাচ্ছে, তবে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বিটকয়েন বা অন্য কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনাবেচা বা সংরক্ষণ করা বেআইনি বলে জানাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বাংলাদেশে বিটকয়েনের কোন অনুমোদন নেই। যেহেতু অনুমোদন নেই, সুতরাং এ জাতীয় লেনদেন বৈধ নয়।

হ্যাকাররা চুরি করা অর্থ কেন দান করছে : বিটকয়েনের ব্যবসা নিষিদ্ধ করে ফতোয়া জারি
‘যদি আমাদের নোটিশে এ জাতীয় লেনদেনের খবর আসে, তাহলে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক বিটকয়েনে লেনদেনের ব্যাপারে সতর্কতা জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোন স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানি লন্ডারিং এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সতর্ক করে দিয়েছে। এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক এবং আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নামবিহীন বা ছদ্মনামে প্রতিসঙ্গীর সঙ্গে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে’। এছাড়া, অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন বলে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ভবিষ্যতে বিটকয়েনের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন পদক্ষেপ নেবে কিনা, সেই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ব্যাপারে কোন পরিকল্পনা নেই। তবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন আইন নেই। বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় এবিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হয়।

বিটকয়েন কী? বিটকয়েন একধরনের ক্রিপ্টো-কারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রা। ইন্টারনেটের মাধ্যমেই এ মুদ্রার লেনদেন হয়ে থাকে। ২০০৮ সালের শেষের দিকে জাপানের একজন নাগরিক সাতোশি নাকামোতো নামের কেউ বা একদল সফটওয়্যার বিজ্ঞানী এ ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ উদ্ভাবন করেন। যদিও এ ব্যক্তির আসল নাম বা পরিচয় এখনো জানা যায়নি। নতুন এ ভার্চুয়াল মুদ্রাকে বলা হয় বিটকয়েন। ২০১৩ সালের দিকে এ মুদ্রার দাম ১০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার পর জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করে।

বøমবার্গ জানায়, গতকাল সকালে নিউইয়র্কের মার্কেটে বিটকয়েনের মূল্য দাঁড়ায় ৫০ হাজার ১৯১ ডলারে। গত বছর শেষ প্রান্তিকে এর মূল্য উঠেছিল ২৯ হাজার মার্কিন ডলারে। এর মাত্র ৭ দিন পরে উঠে যায় ৪০ হাজার ডলারে।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে দুইজন ব্যবহারকারীর মধ্যে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ না করেও এটা সরাসরি আদান-প্রদান (পিয়ার-টু-পিয়ার) করা হয়। এ লেনদেনের তথ্য বøকচেইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে, কিন্তু এ মুদ্রার লেনদেন তদারকির জন্য কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো কর্তৃপক্ষ থাকে না। এ মাইনারের মাধ্যমে নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়।

বিটকয়েন তৈরি বা কেনার পর তা গ্রাহকের হিসাবে জমা থাকে। পরবর্তীতে তিনি সেগুলো ব্যবহার করে পণ্য কিনতে পারেন বা বিক্রি করে দিতে পারেন। বিক্রি করলে বিটকয়েনের পরিবর্তে প্রচলিত অর্থে তা গ্রহণ করা যায়। বিভিন্ন কম্পিউটার ব্যবহার করে লেনদেন করা হলেও সেসব তথ্য কেন্দ্রীয় সার্ভারে হালনাগাদ করা হয়ে থাকে। বিটকয়েনকে অনেকেই ভবিষ্যতের মুদ্রা বলে মনে করেন।

যেহেতু বিটকয়েনে লেনদেনে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি অনুসরণ করা যায় না, ফলে এটা মাদক, কালোবাজারি ও অর্থ পাচারে এটি ব্যবহার হচ্ছে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন।

গত কয়েক বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা স¤প্রসারিত হয়েছে, অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ।

বাংলাদেশে বিটকয়েনের ব্যবহার : বাংলাদেশে বিটকয়েন ব্যবহার অবৈধ হওয়ায় ঠিক কতো জন বিটকয়েন কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, সে সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে বিটকয়েন ও আউটসোর্সিং পেশার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন একজন বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘বাংলাদেশে যারা আউটসোর্সিং করছেন, তাদের কেউ কেউ বিটকয়েন কেনাবেচা করে থাকেন। কিন্তু অবৈধ হওয়ায় সেটা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতে চান না’। তিনি জানান, সাধারণত বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গেই এ লেনদেন হয়ে থাকে। অর্থ আদান-প্রদানে বিদেশে থাকা বন্ধু বা আত্মীয়স্বজনদের সহায়তা নেয়া হয়। কয়েকবছর আগেও উচ্চ ক্ষমতার কম্পিউটার ব্যবহার করে বিদেশি সহযোগীদের সাথে মিলে বিটকয়েন মাইনিংয়ের কাজও করা হতো। কিন্তু তাতে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসা আর বিদ্যুৎ ভোগান্তির কারণে এখন এ প্রবণতা কমে গেছে।

বাংলাদেশে কি বিটকয়েন বৈধ করার সময় এসেছে? : বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ ভেতরে বেশ জটিল কিছু বিষয় রয়েছে। যেমন এটার ব্যবসা এখন যেভাবে হচ্ছে, কেউ কিনে রেখে দিচ্ছেন, দাম বাড়লে আবার বিক্রি করছেন। কিন্তু আমাদের দেশে পুঁজিবাজারে যেমনটা হয়েছে, ভালোভাবে না বোঝার কারণে এখানেও কিন্তু প্রতারণার একটা সুযোগ রয়েছে’।

বিটকয়েন বাংলাদেশে ব্যবহার করতে হলে আরও অনেক পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। তবে ড. আহমেদ বলছেন, সেই সঙ্গে যেহেতু পৃথিবীতে এ মুদ্রা ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, ফলে পুরোপুরি এটাকে অস্বীকার করারও উপায় নেই। ফলে পুরোপুরি বন্ধ না করে রেখে এটার ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা করা উচিত। কারণ বিশ্বে যদি একসময় এটা প্রচলিত হয়ে ওঠে, তাহলে সেটার সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে হবে। সুতরাং সেই জন্য প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের একেবারে মুখ ফিরিয়ে না রেখে তাদের এটা নিয়ে গবেষণা করা, যৌক্তিকতা, অযৌক্তিকতা যাচাই করা তৈরি করা উচিত। বিটকয়েন কোথায় যাচ্ছে, সেটার দিকে নজর রাখা উচিত। তাহলে ভবিষ্যতে যদি বিটকয়েনের ওপর বড় লেনদেন করতে হয়, তখন বিপদে পড়তে হবে না’।

চীন এবং ভারতসহ কয়েকটি দেশ নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরির পরিকল্পনা করছে। তবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির অনুমতি দেয়ার আগে এটা নিয়ে আরও ভালো করে গবেষণা করে, পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের জ্যেষ্ঠ গবেষক দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলছেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশ এখনো এটার জন্য প্রস্তুত নয়। কারণ আমাদের মূল ধারার মুদ্রা ব্যবস্থাপনার বাইরে এটা হচ্ছে। শুধু জাতীয় নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও এটার ব্যবস্থাপনার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক যে নীতি দরকার, সেটার অভাব রয়েছে। এটার ভেতর এখনো অনেক ধরনের ফটকাবাজি চলছে। এটা নিয়ে আসলে কোন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক, আইনি প্রস্তুতি নেই, তথ্যের অস্বচ্ছতাও আছে’।

‘বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক পরিকাঠামো এখনো দুর্বল। শিডিউল ব্যাংকগুলো নাজুক অবস্থায় আছে, দেশ থেকে অর্থ পাচার রোধে বড় ধরনের কোন কার্যকারিতা দেখানো যায়নি। অন্যান্য আর্থিক জালিয়াতি চলছে, তাই এটার ব্যাপারে আমি এখনো অনেক রক্ষণশীল’-বলছেন ড. ভট্টাচার্য। সূত্র : বিবিসি বাংলা।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (18)
দুলাল ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ২:৫৮ এএম says : 1
বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির অনুমতি দেয়া ঠিক হবে না
Total Reply(0)
কামাল ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:৫৫ এএম says : 0
এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের অভিমত নিয়ে তবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
Total Reply(0)
মশিউর ইসলাম ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:৫৬ এএম says : 0
ডিজিটাল বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে।
Total Reply(0)
গাজী মোহাম্মদ শাহপরান ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:৫৭ এএম says : 0
আমরা প্রথম আমাদের সাথে ডিজিটালকে যুক্ত করেছি...সেহেতু ডিজিটাল মুদ্রা চালু করা যেতে পারে।
Total Reply(0)
নাম নাই ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:০৭ পিএম says : 0
দরজাটা খোলাই ছিল, বাড়ির লোকজনও ঘুমিয়েছিল, একটি চোর এসে বস্তা ভরে সোনাদানা-টাকা পয়সা নিয়ে গেল, দোষটা কি বস্তার? যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যাংক এ রাখা টাকাটা বিটকয়েনের মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছিল।।।। হা হা হা হা হা হা.....
Total Reply(0)
Ayub sarker ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:৪১ পিএম says : 0
বিশ্ব অর্থনীতির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে-বাংলাদেশে বিটকয়েন এর বৈধতা দেবার এখনই সময়-সরকার নীতিমালা প্রনয়ণ করুন-এটাই প্রত্যাশা।
Total Reply(0)
Ali Hossain ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৬:০৪ পিএম says : 0
The Whole scenario of crypto currency all over the world says that digital Bangladesh need digital currency
Total Reply(0)
Md. Altaf Hossain ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৬:৩৬ পিএম says : 0
অনুমোদনের দিকে ধাবিত হওয়া উচিত
Total Reply(0)
Md Rashel ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:৩৭ পিএম says : 0
এটা বৌধ ঘোষণা করা উচিত। কারণ বতর্মানে অনেক বেকার ছেলে মেয়েরা তাদের বেকারত্ব এটা দিয়েই কাটিয়ে উঠতে পারছে।
Total Reply(0)
Md Rashel ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:৩৭ পিএম says : 0
এটা বৌধ ঘোষণা করা উচিত। কারণ বতর্মানে অনেক বেকার ছেলে মেয়েরা তাদের বেকারত্ব এটা দিয়েই কাটিয়ে উঠতে পারছে।
Total Reply(0)
আশরাফ উদ্দিন ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:২৩ এএম says : 0
যেখানে বিটকয়েন নামে ভার্চুয়াল মুদ্রা পুরো বিশ্বে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সে ব্যপারে বাংলাদেশ কে আরো এগিয়ে যেতে হবে
Total Reply(0)
আহমেদ এরফান ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:৩৮ এএম says : 0
এরশাদের আমলে তখন সাইবার লিংকের সাথে সংযুক্ত হবার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিলো, অদূরদর্শিতা করে নিরাপত্তার অজুহাতে তার সাথে যুক্ত না হয়ে দেশকে ৫০বছর পিছিয়ে দিয়েছিলেন। সমগ্র পৃথিবীর ভবিষ্যৎ অর্থ ব্যবস্থাও বিট কয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি দ্বারা পরিচালিত হবে নিরাপত্তার অজুহাতে এর সাথে যুক্ত না হয়ে আবার কতো বছর পেছাতে পারে বলে মনে করেন??
Total Reply(0)
নুরুল আমিন ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:০৮ পিএম says : 0
আমি মনে করি এটা নিয়ে বাংলাদেশে কাজ শুরু করলে ভালো হতো ।
Total Reply(0)
নুরুল আমিন ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:০৯ পিএম says : 0
আমি মনে করি এটা নিয়ে বাংলাদেশে কাজ শুরু করলে ভালো হতো ।
Total Reply(0)
মো ফারুক ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৪:৩৪ পিএম says : 0
ড়িজিটাল দেশে ড়িজিটাল মুদ্রা আসলে ভালো হবে
Total Reply(0)
মো ফারুক ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৪:৩৫ পিএম says : 0
ড়িজিটাল দেশে ড়িজিটাল মুদ্রা আসলে ভালো হবে
Total Reply(0)
মোঃ নূরুল হক ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:৩৪ পিএম says : 0
আজ হোক কাল হোক ক্রিপ্টোকারেন্সী চালু করতেই হবে।
Total Reply(0)
Gm Saidur Rahman ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৫:৩৬ পিএম says : 0
ডিজিটাল বাংলাদেশ সুতরাং ক্রিপ্টোকারেন্সী চালু করা উচিত। আর সারাবিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সী ব‍্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সুতরাং চালু করার বিষয়টি মাথায় রেখে সেই অনুযায়ী ব‍্যবস্থা নেয়া দরকার বলে আমি মনে করি।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন