সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

বিনোদন প্রতিদিন

দ্য ফাইনেস্ট আওয়ার্স

প্রকাশের সময় : ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ক্রেইগ গিলেসপি পরিচালিত অ্যাকশন থ্রিলার ফিল্ম ‘দ্য ফাইনেস্ট আওয়ার্স’। ‘মিলিয়ন ডলার আর্ম’ (২০১৪), ‘ট্রুপার’ (টিভি, ২০১৩), ‘ফ্রাইট নাইট’ (২০১১) এবং ‘মি, উডকক’ গিলেস্পি পরিচালিত কয়েকটি চলচ্চিত্র। একটি বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে ‘দ্য ফাইনেস্ট আওয়ার্স’ চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে।
ফেব্রæয়ারি ১৮, ১৯৫২। ভয়ানক শক্তিশালী এক ঝড় আঘাত করে নিউ ইংল্যান্ড উপকূলে। যুক্তরাষ্ট্রের পুরো পূর্ব উপকূলের প্রায় সব শহর এই ঝড়ে আক্রান্ত হয়। ঝড়ের মুখে পড়ে সমুদ্রের সব জাহাজ। এর মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বস্টনমুখী টি-টু অয়েল ট্যাঙ্কার এসএস পেন্ডলটন। আক্ষরিকভাবেই জাহাজটি দু’টুকরো হয়ে যায়। ৩০ জন নাবিক সেই জাহাজে প্রাণে রক্ষা পেয়ে মৃত্যুর প্রতীক্ষায় আছে। আর দুই তিন ঘণ্টার মধ্যে জাহাজটি ডুবে যাবে। যে নাবিকরা রক্ষা পেয়েছে তাদের মধ্যে সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রকৌশলী রে সিবার্ট (কেসি অ্যাফ্লেক)। রে বুঝতে পারে এই পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পেতে হলে তাকে নেতৃত্ব নিতে হবে এবং বাকি নাবিকদের মতপার্থক্য ভুলে একতাবদ্ধ করতে হবে। অন্যদিকে এই বিপর্যয়ের কথা মার্কিন পূর্ব উপকূলে এসে পৌঁছে কোস্ট চেথাম ম্যাসাচুসেটসে অবস্থিত গার্ড স্টেশনে। আটকে পড়া নাবিকদের উদ্ধার করার জন্য ওয়ারেন্ট অফিসার ড্যানিয়েল ক্লাফ (এরিক ব্যানা) তার অধীনস্থদের এক অসম্ভব অভিযানের হুকুম দেয়। একে সুইসাইড মিশন ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। মিরিয়ামের (হলিডে গ্রেইনজার) সঙ্গে বাগদানের ঠিক আগ মুহূর্তে কোস্ট গার্ড ক্যাপ্টেন বার্নি ওয়েবার (ক্রিস পাইন) একটি ছোট কাঠের তৈরি লাইফবোট নিয়ে আর চারজন কর্মী নিয়ে বেরিয়ে পড়ে উদ্ধার কাজে। প্রচÐ ঠাÐা আর ৬০ ফুট উঁচু ঢেউ মোকাবেলা করে তাদের পৌঁছতে হবে অর্ধেক হয়ে যাওয়া জাহাজটির কাছে। উদ্ধার করতে হবে ৩০ জনকে যেখানে তাদের লাইফবোটটির উদ্ধার ক্ষমতা ১২ জন।
গ্রন্থনা : মোহাম্মদ শাহ আলম

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন