বরিশাল নগরীর নথুল্লাবাদের ‘শরিফ আবাসিক হোটেল’ থেকে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধারের পরে জিজ্ঞাসাদের জন্য পাঁচজনকে হেফাজতে নিয়েছে এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ।
শনিবার দুপুররে উজিরপুর উপজেলার মাহার গ্রামের মোস্তফা হাওলাদারের ছেলে আল-আমিন তার প্রেমিকার সাথে দেখা করতে শরিফ হোটেলের ৪র্থ তলার ২০৮ নাম্বার কক্ষে যায়। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই আল-আমিন গলায় ফাঁস দিয়েছে বলে জানায় তার প্রেমিকা।
মৃত্যুর খবর শুনে হোটেল কর্তৃপক্ষ থানা পুলিশকে জানালে ঘটনাস্থলে সিআইডি ও এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ এসে আল-আমিনের লাশ উদ্ধার করে। এসময় ঘটনাস্থলে থাকা বটতলার টোকাই মানিক, কসাই সুজন, পারভেজ, বিএম কলেজ এলাকার রাব্বি ও আল-আমিনের কথিত প্রেমিকাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে এয়ারপোর্ট থানা পুলিশ।
এ বিষয় এয়ারপোর্ট থানার ওসি কমলেশ হালদার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, হত্যা না আত্মহত্যা এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পাবার পরই মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন