শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে টাইব্রেকারের মাধ্যমে স্বাগতিক ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ইউরো কাপের চ্যাম্পিয়ন হলো ইতালি। ইংলিশদেরকে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুলে নেয় দলটি। চরম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এই ম্যাচে জয় লাভ করে ইউরো চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় প্রসংশায় ভাসছে তারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ইতালিকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছে নেটিজেনরা।
ইতালির জয় নিয়ে শরিফুল ইসলাম মজুমদার লিখেন, ‘জয়টা ইতালিরই প্রাপ্য, ওরা পুরো টুর্নামেন্ট এ শুরু থেকেই অসাধারণ খেলে এসেছে, অন্যদিকে স্বাগতিক ইংল্যান্ড এর জন্যও সমবেদনা।’
অভিনন্দন জানিয়ে আবদুল মুক্তাধির লিখেন, ‘অভিনন্দন ইতালি! ২০১৮ বিশ্বকাপে যে দলটা কোয়ালিফাই করতে পারে নি সেই দলটাই এখন ইউরোপের সেরা দল। টানা ৩৪ ম্যাচ অপরাজিত থেকে ইউরো চ্যাম্পিয়ন হলো আজ্জুরিরা। আর ইতালির এই আমূল পরিবর্তনের পেছনে যে লোকের সবচেয়ে বড় অবদান তিনি হলেন এই রবার্তো মানচিনি। টেইক অ্যা বো ম্যান!’
ইতালিকে ধন্যবাদ জানিয়ে সাদ্দাম হোসেন লিখেন, ‘ধন্যবাদ ইতালিকে এরকম শৈল্পিক ফুটবল খেলা দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।’
ইউরো ফাইনাল ম্যাচ প্রসঙ্গে শামিম আহমেদ বিপ্লব লিখেন, ‘ইতালি প্রথমে গোল খেলো দেখেই হয়তো জিতলো, খোলশ ছেড়ে আসল খেলাটা খেলেছে। আগে গোল দিলে হারতো, তখন খেলতো ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডের জন্যও শুরুতে গোল দেয়া কাল হয়েছে। তারা শেষের দিকে ট্রাই করেছে, কিন্তু ততক্ষণে সময় শেষ।’
সাংবাদিক আহমেদ বায়েজিদ লিখেন, ‘বিশ্বকাপে চান্স না পাওয়া একটা দল যখন দুই বছর পরে ইউরো জেতে- এর চেয়ে বড় প্রত্যাবর্তন আর কী হতে পারে। সেই গল্পই লিখলো ইতালি। কাতারে শিরোপার দাবিদার বেড়ে গেল।’
ইংল্যান্ডের সামালোচনা করে সুজানা আক্তার পিউলী লিখেন, ‘যোগ্যতম দল হিসেবে চ্যাম্পিয়ন ইতালি। ইংল্যান্ড অন্যায়ভাবে চুরি করে পেনাল্টির সৌজন্যে ফাইনালে উঠেছিলো। তাদের এই পরাজয় মানে ফুটবলের জয়।’
এমডি তারেক লিখেন, ‘ইংল্যান্ডের স্বপ্ন ভেঙ্গে ৫৩ বছর পর ইতালির ইউরোপ জয়...’
পঙ্কজ পল মনে করেন, ‘ইংল্যান্ড ডিফেন্সিভ না খেললে ম্যাচটা আরও জমতো। গোলও হতো আরও। তারপর কোপা থেকে আরও সুন্দর ম্যাচ হয়েছে।’
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন