নিকোলাস স্টোলার এবং ডাগ সুইটল্যান্ড পরিচালিত এনিমেশন ফিল্ম ‘স্টর্কস’। ‘ফরগেটিং স্যারা মার্শাল’ (২০০৮), ‘গেট হিম টু দ্য গ্রিক’ (২০১০), ‘দ্য ফাইভ ইয়ার্স এনগেজমেন্ট’ (২০১২), ‘নেইবার্স’ (২০১৪) এবং ‘নিউবার্স টু : সরোরিটি রাইজিং’ স্টোলার পরিচালিত চলচ্চিত্র। সুইটল্যান্ড একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র পরিচালনা এবং এনিমেশনের বিভিন্ন শাখায় কাজ করেছেন।
কথিত আছে সারস বা স্টর্করা মানুষের দুয়ারে শিশুদের রেখে যায়। এভাবেই একটি পরিবারে নতুন এক শিশু আসে। একসময় হয়তো তাই ছিল এখন আর এমন ঘটে না। প্রধান স্টর্ক হান্টার (কেলসি গ্রামার) সিদ্ধান্ত নেয় স্টর্করা আর মানুষের দরোজায় বাচ্চা রেখে আসবে না। কিন্তু তাদের কাজ তো এখান থেকে মাল ওখানে পৌঁছে দেয়া তাই তারা এই কাজে সংযুক্ত থাকার জন্য ইন্টারনেট জায়ান্ট কর্নারস্টোন ডটকমের সঙ্গে তাদের দক্ষতাকে যোগ করে। এভাবেই কাজ চলে আসছিল। এদিক দিয়ে ডেলিভারি স্টর্ক হিসেবে জুনিয়র (অ্যান্ডি স্যামবার্গ) সবচেয়ে দক্ষ। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে কথা দেয়া হয়ে তাকে কিছুদিনের মধ্যেই পদোন্নতি দেয়া হবে। এই সময়ই এক অঘটন ঘটে যায়। জুনিয়র ভুল করে বেবি মেকিং মেশিন চালু করে ফেলে। মেশিনটি একটি কন্যাশিশু তৈরি করে ফেলে। ব্যাপারটি কিন্তু পুরোই বেআইনি। বস হান্টার টের পাবার আগেই নতুন এই সমস্যার প্যাকেজটি কোথাও না কোথাও পৌঁছে দিতে হবে। মরিয়া হয়ে ওঠে জুনিয়র। তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে টিউলিপ (কেটি ক্রাউন)। টিউলিপ হল স্টর্ক মাউন্টেনের একমাত্র মানব অধিবাসী। তাদের প্রথম শিশু পৌঁছে দেয়ার বেপরোয়া মিশনে বেরিয়ে পড়ে তারা। এমনও হতে পারে এর ফলে সারসদের প্রকৃত মিশন আবার চালু হয়ে যেতে পারে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন