শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

অভিযান চলছে পরিকল্পনা মতোই

ইউরোপের সবচেয়ে বড় পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র রুশ সেনার দখলে বৈঠকে ‘মানবিক করিডোর’ দেয়ার সিদ্ধান্ত পরিস্থিতির অবনতি না ঘটানোর হুঁশিয়ারি পুতিনের যুদ্ধ থামাতে সরাসরি পুতিনের সঙ্গে কথা বল

ইশতিয়াক মাহমুদ | প্রকাশের সময় : ৬ মার্চ, ২০২২, ১২:০৪ এএম

ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনা অভিযান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পরিকল্পনা মতোই চলছে। বৃহস্পতিবার তিনি নিজেই এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন যে, তিনি পশ্চিমের তৈরি ‘রাশিয়াবিরোধী’দের ধ্বংস করবেন। এ দিনই ইউক্রেন তথা ইউরোপের সবচেয়ে বড় পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দখল নিয়েছে রুশ সেনা। এদিকে, বেলারুশে প্রতিনিধি স্তরের বৈঠকে দু’দেশই যুদ্ধ-পরিস্থিতিতে আটকে পড়া বেসামরিক মানুষদের উদ্ধারের পথ করে দেয়ার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে।

প্রেসিডেন্ট পুতিন বৃহস্পতিবার একটি টেলিভিশন ভাষণে বলেছেন যে, রুশ সেনা পারমাণবিক অস্ত্র সহ সকল হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করছে এবং দাবি করেছেন যে, তাদের আক্রমণ সময়সূচী অনুযায়ী চলছে। তিনি বলেন, ‘বিশেষ সামরিক অভিযান সময়সূচির সাথে সঙ্গতি রেখে কঠোরভাবে পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছে। নির্ধারিত সমস্ত উদ্দেশ্য সফলভাবে সমাধান করা হচ্ছে।’ রাশিয়ার অভিযান লজিস্টিক সমস্যা, কৌশলগত ভুল এবং ইউক্রেন থেকে অপ্রত্যাশিত প্রতিরোধের মুখে হোঁচট খেয়েছে বলে পশ্চিমা সরকার এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর দেয়া বিবৃতিগুলোকে খণ্ডন করে পুতিন এই মন্তব্যগুলো করেন। তিনি দাবি করেছেন যে, তার সামরিক বাহিনী নিরাপদ করিডোর অফার করেছে যাতে বেসামরিক নাগরিকরা তাদের শহরে গোলাবর্ষণ এবং যুদ্ধ থেকে জীবনের ঝুঁকি এড়াতে পারে। বেলারুশে দ্বিতীয় দফা আলোচনায় ইউক্রেনের সাথে রাশিয়া এ বিষয়ে সম্মত হয়।

রুশ প্রেসিডেন্ট অভিযোগ করেন, ইউক্রেনের বাহিনী বেসামরিক মানুষকে মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে এবং বিদেশি নাগরিকদের জিম্মি করছে। তার দাবিগুলো যাচাই করা হয়নি। তিনি রাশিয়া এবং জার্মানির মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যুদ্ধের সময় ইউক্রেনের সৈন্যদের নাৎসিদের মতো আচরণের জন্য অভিযুক্ত করেছিলেন। তার বৃহস্পতিবারের ভাষণে, পুতিনও যুদ্ধের জন্য তার বিবৃত যৌক্তিকতাকে পুনরায় নিশ্চিত করেছেন, যা ইউক্রেন এবং পশ্চিমারা ভিত্তিহীন প্রচার হিসাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। ‘এখন ইউক্রেনের ভূখণ্ডে, আমাদের সৈন্য এবং অফিসাররা রাশিয়ার জন্য, ডনবাসের নাগরিকদের জন্য শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য, ইউক্রেনের ডিনাজিফিকেশন এবং নিরস্ত্রীকরণের জন্য লড়াই করছে, যাতে আমাদের সীমান্তে রাশিয়া বিরোধীদের দ্বারা আমরা হুমকির সম্মুখীন হতে না পারি। যা পশ্চিমারা বছরের পর বছর ধরে তৈরি করে আসছে,’ তিনি বলেন।

এদিকে, বেলারুশে বৃহস্পতিবারের বৈঠকের আগে, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন যে, রাশিয়া তার লক্ষ্য অর্জন না করা পর্যন্ত যুদ্ধ শেষ করবে না, সেটি হচ্ছে প্রধানত ‘ইউক্রেনের নিরস্ত্রীকরণ’। তিনি যোগ করেছেন যে, ইউক্রেনীয়রা তাদের কোন সরকার আছে তা বেছে নেবে। তিনি বলেন, রাশিয়া ‘শেষ পর্যন্ত’ ইউক্রেনে তাদের সামরিক অভিযান চালিয়ে যাবে। বৃহস্পতিবার একটি সংবাদ সম্মেলনে ল্যাভরভ অন্যান্য বিদেশী নেতারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন এমন সন্দেহের মধ্যে ‘শেষ পর্যন্ত’ তাদের ‘পূর্ণ-আক্রমণ’ চালিয়ে যাওয়ার মস্কোর পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন।
বৃহস্পতিবারেই রাশিয়ার সেনাবাহিনী ইউক্রেনের জেপোরোজিয়া পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র দখল করে নিয়েছে। এটি ইউক্রেন তো বটেই, ইউরোপেরও সবচেয়ে বড় পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র। সে অঞ্চল থেকে ইউক্রেনের কর্মকর্তারা এ তথ্য দিয়েছেন। ‘এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র তদারকির সাথে জড়িত ব্যক্তিরা অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন,’ স্থানীয় কর্তৃপক্ষর সোশ্যাল মিডিয়ায় দেয়া এক বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। বিদ্যুৎ উৎপাদন ইউনিটগুলোর অবস্থা সবসময় পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

এর আগে বোমা হামলায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে আগুন ধরে যায়। এর জন্য ইউক্রেন রাশিয়াকে দায়ী করলেও পরে জানা যায়, ইউক্রেনের সেনাদের গোলাতেই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে আগুন ধরে থাকতে পারে। পরে সে আগুন নেভানো হয়। স্থানীয় কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিকিরণ স্বাভাবিক পর্যায়ে রয়েছে। জেপোরোজিয়া পরমাণু বিদুৎ কেন্দ্রটি ১৯৮৪ সালে ১৯৯৫ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়। অর্থাৎ এটি তৈরি করতে ১১ বছর সময় লেগেছিল। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ছয়টি রিয়েক্টর থেকে ৫,৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এর মাধ্যমে প্রায় ৪০ লাখ বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যায়। স্বাভাবিক সময়ে জেপোরোজিয়া পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ইউক্রেনের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাঁচভাগের এক ভাগ আসে। রাজধানী কিয়েভ থেকে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ৫৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।

‘মানবিক করিডোর’ দেয়ার সিদ্ধান্ত: বৃহস্পতিবারের প্রতিনিধি স্তরের বৈঠকে দু’দেশই যুদ্ধ-পরিস্থিতিতে আটকে পড়া অসামরিক মানুষদের উদ্ধারের পথ করে দেয়ার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। বৈঠকে ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার দাবিও জানিয়েছিলেন। কিন্তু তার জবাব মেলেনি। বৈঠকের পরে দুই দেশের তরফেই মধ্যস্থতাকারীরা জানিয়েছেন, খুব শীঘ্রই তৃতীয় দফার বৈঠক বসবে। সুনির্দিষ্ট আলোচ্যসূচি ধরেই বৈঠক এগোচ্ছে। বৈঠক শেষের পর জেলেনস্কির উপদেষ্টা মিখাইল পোডোলক তার সরকারি টুইটারে হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘দ্বিতীয় দফার আলোচনা শেষ হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, ইউক্রেনের প্রয়োজনীয় ফলাফল এখনও অর্জন করা সম্ভব হয়নি। শুধুমাত্র বেসামরিক জনগণকে মানবিক করিডোর দেয়ার বিষয়ে একটি সমাধানসূত্রের সন্ধান মিলেছে।’

পরিস্থিতির অবনতি না ঘটানোর হুঁশিয়ারি: গতকাল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন হুঁশিয়ার করেছেন এই বলে যে, যারা ইউক্রেনে রুশ অভিযানের বিরোধিতা করছে, তারা যেন তার দেশের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা জারি করে পরিস্থিতির অবনতি না ঘটায়। এক সরকারি সভায় ভাষণ দেয়ার সময় পুতিন একথা বলেন। রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে থাকা রসিয়া টিভি ২৪ চ্যানেলে এই ভাষণটি সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। ‘প্রতিবেশী দেশের প্রতি আমাদের কোন অসৎ উদ্দেশ্য নেই,’ ঐ ভাষণে তিনি বলেন। সম্পর্কের অবনতি ঘটে এমন কোন পদক্ষেপ প্রতিবেশী দেশগুলো নেবে না বলে তার সরকার মনে করে। তিনি বলেন, ‘সম্পর্ক কীভাবে স্বাভাবিক করা যায়, কীভাবে সহযোগিতা বাড়ানো যায়, সেটাই সবার চিন্তা করা উচিত।’ রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের এসব মন্তব্য এমন সময় এলো যখন রাশিয়ার ওপর কীভাবে চাপ বাড়ানো যায় তার পথ খুঁজে বের করার জন্য পশ্চিমা দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ব্রাসেলসে এক বৈঠক শুরু করেছেন।

যুদ্ধ থামাতে সরাসরি পুতিনের সঙ্গে কথা বলতে চান জেলেনস্কি: বেলারুশ সীমান্তে দ্বিতীয় দফার শান্তি বৈঠকের মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার বসতে চাইলেন ইউক্রনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। বৃহস্পতিবার রাতে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধ বন্ধ করার এক মাত্র পথ, আমার সঙ্গে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের মুখোমুখি আলোচনা।’ তবে জেলেনস্কির ওই প্রস্তাবের বিষয়ে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি ক্রেমলিন।
পুরো ইউক্রেনের দখল চান পুতিন: ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেছেন, পুতিন পুরো ইউক্রেন দখল করতে চান। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে টেলিফোনে আলাপের পরে তিনি এই কথা বলেন। এর আগে পুতিন নিজেও বলেছেন, তিনি ইউক্রেনকে নব্য-নাৎসিদের হাত থেকে বাঁচাতে শেষপর্যন্ত যাবেন। রাশিয়া-ইউক্রেন সঙ্ঘাত থামাবার জন্য বারবার কূটনৈতিক পথে আলোচনার চেষ্টা করছেন ম্যাখোঁ। বৃহস্পতিবার তিনি আবার ফোন করেছিলেন পুতিনকে। দেড় ঘণ্টা ধরে দুই নেতার মধ্যে কথা হয়েছে। এরপর ম্যাখোঁর ঘনিষ্ট সূত্রকে উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা এএফপি জানিয়েছে, ম্যাখোঁর মতে, পুতিনের সঙ্গে কথা বলে তার মনে হয়েছে, আরো ভয়ঙ্কর সময় আসছে। তার জন্য প্রস্তুত থাকা দরকার।

পুতিনও জানিয়ে দিয়েছেন, তাদের অভিযান পরিকল্পনামাফিক চলছে। তিনি নব্য-নাৎসীদের হাত থেকে পুরো ইউক্রেনকে মুক্ত করতে চান। তিনি মনে করেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে কোনো ফারাক নেই। ম্যাখোঁ পরে টুইট করে বলেছেন, ‘পুতিন ইউক্রেনে হামলা থামাতে রাজি নন। কিন্তু মানবিক বিপর্যয় রোধ করতে আলোচনা দরকার। আমি সেই প্রয়াস চালিয়ে যাব। আমাদের আরো ভয়ঙ্কর পরিণতি এড়িয়ে যেতে হবে।’ পুতিনকে ম্যাখোঁ বলেছেন, তিনি নিজের কাছেই মিথ্যা কথা বলছেন এবং একটা বড় ভুল করছেন। ম্যাখোঁর এক সহযোগী সংবাদসংস্থাকে বলেছেন, ‘আপনারা বুঝতে পারছেন, কোন পর্যায়ে গেলে একজন প্রেসিডেন্ট আরেকজন প্রেসিডেন্টকে বলতে পারেন, আপনি মিথ্যা কথা বলছেন।’ তিনি জানিয়েছেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন এমন কোনো কথা বলেননি, যাতে আমরা আশ্বস্ত হতে পারি। তিনি সেনা অভিযান চালিয়ে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’

ইউক্রেনে বিদেশী সেনাদের যুদ্ধবন্দীর মর্যাদা দেয়া হবে না: রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগর কোনাশেনকভ বলেছেন, ইউক্রেনের পক্ষে লড়াইয়ে নামা পশ্চিমা ‘ভাড়াটে সেনাদের’ আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে কোনো অধিকার ভোগ করতে দেয়া হবে না। তিনি বলেন, ‘আমি একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে বলতে চাই, কিয়েভের জাতীয়তাবাদী শাসনের পক্ষে লড়াই করার জন্য পশ্চিমারা যে ভাড়াটে সৈন্যদের ইউক্রেনে পাঠাচ্ছে তাদের কাউকেই আন্তর্জাতিক মানবিক আইন অনুসারে যোদ্ধা হিসাবে বিবেচনা করা যাবে না বা যুদ্ধবন্দীর মর্যাদা দেয়া হবে না।’

অর্থাৎ, যুদ্ধে কোনো বিদেশী সেনাকে যুদ্ধবন্দীর মর্যাদা দেবে না রাশিয়া। এর ফলে আটক হওয়া বিদেশী সেনাদের নির্বিচারে হত্যা করার অনুমতি পাবে রুশ সেনারা। বিদেশী সেনাদের উদ্দেশ্যে কোনাশেনকভ বলেন, ‘ভাগ্য সহায় হলে আপনারা সর্বোচ্চ অপরাধী হিসেবে বিচারের আশা করতে পারেন।’ তিনি অভিযোগ করেন, ইউক্রেনের জন্য লড়াই করা ভাড়াটে সেনারা পশ্চিমাদের দেয়া অস্ত্র ব্যবহার করেই নাশকতা চালাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিদেশী ভাড়াটে সৈনারা রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর কনভয় এবং সহায়তা প্রদানকারী বিমানগুলোতে আক্রমণ করছে। সূত্র : তাস, দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট, স্কাই নিউজ, বিবিসি, রয়টার্স।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (11)
Debasish Sanjoy Paul ৫ মার্চ, ২০২২, ২:০৯ এএম says : 0
ইউক্রেন সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল। ইউক্রেনকে রাশিয়ার সাথে যুক্ত করার মধ্যদিয়ে এ যুদ্ধের সমাপ্তি হতে পারে। আধুনিক বিশ্ব এমন, পৃথিবীর যে দেশ স্বাধীনতা হারাবে সে দেশ আর স্বাধীনতা ফিরে পাবে না। কোন দেশও এগিয়ে আসবে না।
Total Reply(0)
Faruk Amini Mudina ৫ মার্চ, ২০২২, ২:০৯ এএম says : 0
যুদ্ধ তাড়াতাড়ি শেষ করুন ব্রো..., বাংলাদেশের বাজারে নিত্য পণ্যের দাম বেড়েছে,অজুহাত দিচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা নাকি যুদ্ধ করতে গেছে ইউক্রেনের পক্ষে।
Total Reply(0)
Mujib Hasan ৫ মার্চ, ২০২২, ২:১০ এএম says : 0
আমেরিকার সিআই, ইসরাইলের মোসাদ, ব্রিটেনের এমআই৬, তারা হয়তো বসে নেই। শেষ পর্যন্ত হয়তো তারা রাশিয়ার একটা বিহিত করবে। রাশিয়া আমেরিকা যুদ্ধ মনে কৌতুহল, লুকোচুরি, এন্টারটেইনমেন্ট! দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। এমনকি পুতিন ক্ষমতাচ্যু ও হতে পারে
Total Reply(0)
Azad Suman ৫ মার্চ, ২০২২, ২:১১ এএম says : 0
ঘরে স্বামী রেখে পরকীয়া করলে, সে নারীর ভবিষ্যৎ ভালো হয়না। বার ভাতারি ইউক্রেন এবার ঠেলা সামলাও, রাশিয়ার মতো ক্ষমতাদর স্বামী রেখে আমেরিকা ন্যাটোর সঙ্গে পরকীয়া!
Total Reply(0)
Mahamuda Poly ৫ মার্চ, ২০২২, ২:১১ এএম says : 0
যদি কখনো প্রচন্ড অহংকার চলে আসে কিংবা দুনিয়া লাভের আসক্তি বেড়ে যায়, তবে একটু পাশের কবরস্থানে অথবা হাসপাতালের আইসিইউতে গিয়ে কিছুক্ষণ সময় কাটান!
Total Reply(0)
Md Alomgir Kobir ৫ মার্চ, ২০২২, ২:১২ এএম says : 0
রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের কাছে মাথা নতো করবে না। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ লাগিয়ে বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রে আনান্দ উল্লাস করছে।
Total Reply(0)
Mizanur Rahman ৫ মার্চ, ২০২২, ২:১৪ এএম says : 0
আমার ইতালিতে ব্যাবসা আছে, যুদ্ধ লাগার ৩-৪ দিন পর থেকে বিক্রি ৫০% কমে গেছে। সামনে আরো খারাপ সময় আসতেছে মনে হয়। রাশিয়াকে অর্থনৈতিক অবরোধ দিয়ে কি পৃথিবীর অর্থনীতি টিকিয়ে রাখা যাবে ? আমার মতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট পদত্যগ করে অন্য ব্যাক্তি দায়িত্বে আসলে সমস্যা নিরসন হতে পারে। ফিলিস্তিন,ইরাক,লিবিয়া, সিরিয়া, আফগানিস্তানে মানুষ যারা মেরেছে, তারাই ইউক্রেনে মানবতা দেখাচ্ছে। কিন্তু তারা কুট চালের ক্ষমতা দেখাবে প্রেসিডেন্টকে পদত্যাগ করাবে না। ঐ দিকে সাধারণ মানুষ মারা যাবে।
Total Reply(0)
Golam Rabby ৫ মার্চ, ২০২২, ২:১৫ এএম says : 0
আগামী ৫-৬ বছরে স্বাভাবিক ভাবে দেশ চলার যা অর্থ প্রয়োজন তা রাশিয়া রিজার্ভ করে রাখছে চিনের নিজস্ব কারেন্সি দিয়ে।এবং সর্নের বার দিয়ে।সামনে যে শীতের দিন আসতেছে তখন ইয়োরোপের দেশগুলো শীতে মারা যাবে।আর পুতিন সরকার চায়নার সাথে ১০১৪ থেকেই এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে। পুতিন সরকার সব জেনেই যুদ্ধে নেমেছে।
Total Reply(0)
Mizanur Rahman ৫ মার্চ, ২০২২, ২:১৫ এএম says : 0
আমেরিকার এন জি ও টাকা দিয়ে আন্দোলন করাচ্ছে। আন্দোলনকারীদের সংখ্যা খুব ই নগন্য। যুদ্ধের পরে পুতিনের দেশে ১৫% জনপ্রিয়তা বেড়েছে, তার দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে জনগন তার পক্ষে মতামত দেয়। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই।
Total Reply(0)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ৫ মার্চ, ২০২২, ৩:০৫ এএম says : 0
বিশ্বের সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ রাশিয়ার বিশালাকার সমর শক্তির পক্ষে। এই যুদ্ধ সাম্প্রতিক বিশ্বে সামরাজ‍্যবাদী আমেরিকার বিরুদ্ধে। অনিবার্য বিজয়ের পথে রাশিয়ার সার্বভৌমত্বের শক্তি শালী সৈনিকরা। পশ্চিমা মিডিয়া কাল্পনিক সংবাদ রাশিয়ার অগ্রযাত্রাবিরোধী প্রচারণা কৌতুক অভিনেতা কে রক্ষা করতে পারবেনা। রাশিয়ার সরম শক্তির কাছে ইউক্রেন শিশু। বিদেশী মারনাস্ত্র ভাড়াটে সৈন্য দিয়ে যুদ্ধ করা য়ায় না। আমেরিকার মিত্রদের নব‍্য নাস্তিক লিউনক্সি দিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় পরমানু শক্তির রাশিয়ার বিরুদ্ধে কতদিন টিকে থাকবেন? ভ্লাদিমির পুতিন কোমরে রশি তৈরী করে রেখেছেন ইউক্রেন নাট‍্যকার উস্কানি হুমকি ধমকের জবাবে । এবং দ্রত শিরোনাম হবে সকল আমেরিকার মিত্রশক্তির পরাজয় লিউনস্কি বন্ধি পৃথিবীর মাঝে শক্তিশালী লৌহ মানব। যুদ্ধ মযদানে আন্তর্জাতিক সকল ষড়যন্ত্রের জবাব পৃথিবীর অনেক দেশ প্রতিবাদী হয়েও রাশিয়ার পক্ষে যাবেনা আমেরিকার অর্থ অস্ত্র মার্কিন ডলার ক্ষমতা হারানোর ভয়ে। বাস্তবতা হচ্ছে এই যুদ্ধ রাশিয়ার অস্থিত্বের প্রশ্ন মর্যাদার সম্মানের প্রশ্ন জড়িয়ে গেছে। বিজয় অনিবার্য না হওয়া পযর্ন্ত রাশিয়ার পক্ষে আর কোন পথেই খোলা নেই।বেলারুশ চেচনিয়া পাশ্ববর্তীরা রাশিয়ার পক্ষে। চীন পৃথিবীতে অর্থনৈতিক পরাশক্ত ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন অর্থের শক্তিশালী অর্থনীতি আমেরিকা কে ছাড়িয়ে যাচ্ছ বিশালাকার সমর শক্তি আমেরিকা চিন্তিত হতাশ। চীনের বিরুদ্ধেনিষেধাজ্ঞা ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা। আমেরিকার কথার বাহিরে গেলে নিষেধাজ্ঞা একেবারেই জাতীয় সংঘের ভূমিকায় আমেরিকা। অদৃশ্য ভাইরাস আমেরিকার বিরুদ্ধে কেন?এত আক্রান্ত মৃত্যুর ঘটনা প্রতিদিন শিরোনাম হচ্ছে? এর কি জবাব আছে? পৃথিবীর মাঝে জুলুম অত‍্যাচার বর্বরতার নিষ্ঠুর আমেরিকার বিরুদ্ধে পকৃতির অভিশাপ মনে হয় মানুষের বদদোয়াই।আমেরিকা ধ্বংস অনিবার্য। ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম কে ইদুল আযহার দিনে ফাসি দিয়েছিল। পৃথিবীর সকল মুসলিম রাষ্ট্রের কিছুই করার ছিল না সাদ্দাম হোসেনের মিথ্যা অজুহাতে জিবানু অস্ত্র কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে ছিলেন আমেরিকা ইসরাইল ইহুদিদের স্বার্থে। সমগ্র ইরাক ক্ষতবিক্ষত রক্তের বন‍্যা লক্ষ লক্ষ মানুষ শহীদ হলো। আফগানিস্তান কে রক্তের সাগরে ভাসিয়ে কবরস্থান বানিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ কে শহীদি কাপন পড়িয়েছেন আমেরিকা। লিবিয়া ধ্বংস। সকল আবরের শাসকগোষ্ঠীর উপর আমেরিকা ইসরাইল ইহুদী কৃষ্টানদের গভীর ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে আমেরিকার শিকলে বন্ধি। মধ‍্যপ্রার্চের পবিত্র এই মাটিতে দখলদার ইসরাইলের ধ্বংসযজ্ঞ যখনই ইচ্ছা বিনা বাধায় বিমান হামলাঋ ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। মুসলমানদের পবিত্র স্থান বায়তুল মোকাদ্দেস অবরোধ‍্য। পৃথিবীর দুইশত কোটির ও অদিক মুসলমান কি করবে কি করা উচিৎ নেতৃত্বহীন কিছুই বুঝতে পারছেনা ঠিক একাই নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাঝে যুদ্ধ মাঝে ইরান। মুসলিম না হয়ে ও চীন ইরানের প শক্তিশালী ভাবে ঈমানদার মুসলমান আল্লাহর সাহায্য করুনার উপর দয়ার নির্ভরশীল থাকাটাই নিয়ম ছিলো। পৃথিবীর পরাশক্তির উপর নয়।মহামারীর অদৃশ্য অজানা ভাইরাসের মাঝে মৃত্যুর পরোয়ানা ক্ষুদ্র জিবানু বাতাসে এই সত্যিটি বতর্মানে থাকার মধ্যেই মানুষের মাঝে ভয় ভীতি আক্রান্ত মৃত্যু কিছুই পরিলক্ষিত হচ্ছেনা। কেন? পৃথিবীর কঠিন সময় ঈমান আকিদা বাচানোর সকল রাস্তা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। মা বোনেরা বেপদ্দা জাহান্নামের কঠিন শাস্তির কথা ভূলে গেছে। শয়তান কুমন্ত্রণাদাতা জেনেও মানুষ ব‍্যহুশ দিশেহারা। আলেম সমাজ বিভিন্ন দলে বিবক্ত। সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ সুদের সাগরে এই ভয়ংকর ভয়ানক পরিস্থিতি মাঝে হক কথা জিহাদের মতোই। বিশ্বের পরিস্থিতির পেক্ষাপটে পারমানবিক বৌমার আক্রমণের লক্ষ কোটি মানুষের ভয়ানক মৃত্যুর পরিবেশ পরিস্থিতি সৃষ্টির সমুহ সম্ভাবনা বিদ‍্যমান পুতিন পরমানু বোমায় হুমকি দিয়েছে আমেরিকা ও পরমানু বোমা নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। পৃথিবী ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। বাইডেন বা ন‍্যাটোর বিমান হামলায় যদি রাশিয়ার সৈনিকদের উপর হয় অনিবার্য তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সুচনা। শান্তির পক্ষে মানুষ থাকলেও আমেরিকা রাশিয়ার মত পরাশক্তি কে বুঝানোর শক্তি কার আছে?? আন্তর্জাতিক কুট কৌশলবিশ্ব রাজনীতি চীন আমেরিকা রাশিয়া শক্তির ভারসাম্য বিশ্ব নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা অর্থনৈতিক শক্তি আমেরিকা চীন কখনো এক বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করবেনা।এটি বাস্তবতা। শান্তি আসবে না। পৃথিবীর ভারসাম্যের জন্যে রাশিয়ার শক্তির বিজয় অনিবার্য। ভ্লাদামির পুতিন কি আমেরিকার অহংকারের জবাব দিয়ে বিশ্বের মাঝে শক্তিশালী লৌহ মানব হবে? চলবে
Total Reply(0)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ৫ মার্চ, ২০২২, ৩:০৫ এএম says : 0
বিশ্বের সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ রাশিয়ার বিশালাকার সমর শক্তির পক্ষে। এই যুদ্ধ সাম্প্রতিক বিশ্বে সামরাজ‍্যবাদী আমেরিকার বিরুদ্ধে। অনিবার্য বিজয়ের পথে রাশিয়ার সার্বভৌমত্বের শক্তি শালী সৈনিকরা। পশ্চিমা মিডিয়া কাল্পনিক সংবাদ রাশিয়ার অগ্রযাত্রাবিরোধী প্রচারণা কৌতুক অভিনেতা কে রক্ষা করতে পারবেনা। রাশিয়ার সরম শক্তির কাছে ইউক্রেন শিশু। বিদেশী মারনাস্ত্র ভাড়াটে সৈন্য দিয়ে যুদ্ধ করা য়ায় না। আমেরিকার মিত্রদের নব‍্য নাস্তিক লিউনক্সি দিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় পরমানু শক্তির রাশিয়ার বিরুদ্ধে কতদিন টিকে থাকবেন? ভ্লাদিমির পুতিন কোমরে রশি তৈরী করে রেখেছেন ইউক্রেন নাট‍্যকার উস্কানি হুমকি ধমকের জবাবে । এবং দ্রত শিরোনাম হবে সকল আমেরিকার মিত্রশক্তির পরাজয় লিউনস্কি বন্ধি পৃথিবীর মাঝে শক্তিশালী লৌহ মানব। যুদ্ধ মযদানে আন্তর্জাতিক সকল ষড়যন্ত্রের জবাব পৃথিবীর অনেক দেশ প্রতিবাদী হয়েও রাশিয়ার পক্ষে যাবেনা আমেরিকার অর্থ অস্ত্র মার্কিন ডলার ক্ষমতা হারানোর ভয়ে। বাস্তবতা হচ্ছে এই যুদ্ধ রাশিয়ার অস্থিত্বের প্রশ্ন মর্যাদার সম্মানের প্রশ্ন জড়িয়ে গেছে। বিজয় অনিবার্য না হওয়া পযর্ন্ত রাশিয়ার পক্ষে আর কোন পথেই খোলা নেই।বেলারুশ চেচনিয়া পাশ্ববর্তীরা রাশিয়ার পক্ষে। চীন পৃথিবীতে অর্থনৈতিক পরাশক্ত ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন অর্থের শক্তিশালী অর্থনীতি আমেরিকা কে ছাড়িয়ে যাচ্ছ বিশালাকার সমর শক্তি আমেরিকা চিন্তিত হতাশ। চীনের বিরুদ্ধেনিষেধাজ্ঞা ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা। আমেরিকার কথার বাহিরে গেলে নিষেধাজ্ঞা একেবারেই জাতীয় সংঘের ভূমিকায় আমেরিকা। অদৃশ্য ভাইরাস আমেরিকার বিরুদ্ধে কেন?এত আক্রান্ত মৃত্যুর ঘটনা প্রতিদিন শিরোনাম হচ্ছে? এর কি জবাব আছে? পৃথিবীর মাঝে জুলুম অত‍্যাচার বর্বরতার নিষ্ঠুর আমেরিকার বিরুদ্ধে পকৃতির অভিশাপ মনে হয় মানুষের বদদোয়াই।আমেরিকা ধ্বংস অনিবার্য। ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম কে ইদুল আযহার দিনে ফাসি দিয়েছিল। পৃথিবীর সকল মুসলিম রাষ্ট্রের কিছুই করার ছিল না সাদ্দাম হোসেনের মিথ্যা অজুহাতে জিবানু অস্ত্র কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে ছিলেন আমেরিকা ইসরাইল ইহুদিদের স্বার্থে। সমগ্র ইরাক ক্ষতবিক্ষত রক্তের বন‍্যা লক্ষ লক্ষ মানুষ শহীদ হলো। আফগানিস্তান কে রক্তের সাগরে ভাসিয়ে কবরস্থান বানিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ কে শহীদি কাপন পড়িয়েছেন আমেরিকা। লিবিয়া ধ্বংস। সকল আবরের শাসকগোষ্ঠীর উপর আমেরিকা ইসরাইল ইহুদী কৃষ্টানদের গভীর ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে আমেরিকার শিকলে বন্ধি। মধ‍্যপ্রার্চের পবিত্র এই মাটিতে দখলদার ইসরাইলের ধ্বংসযজ্ঞ যখনই ইচ্ছা বিনা বাধায় বিমান হামলাঋ ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। মুসলমানদের পবিত্র স্থান বায়তুল মোকাদ্দেস অবরোধ‍্য। পৃথিবীর দুইশত কোটির ও অদিক মুসলমান কি করবে কি করা উচিৎ নেতৃত্বহীন কিছুই বুঝতে পারছেনা ঠিক একাই নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাঝে যুদ্ধ মাঝে ইরান। মুসলিম না হয়ে ও চীন ইরানের প শক্তিশালী ভাবে ঈমানদার মুসলমান আল্লাহর সাহায্য করুনার উপর দয়ার নির্ভরশীল থাকাটাই নিয়ম ছিলো। পৃথিবীর পরাশক্তির উপর নয়।মহামারীর অদৃশ্য অজানা ভাইরাসের মাঝে মৃত্যুর পরোয়ানা ক্ষুদ্র জিবানু বাতাসে এই সত্যিটি বতর্মানে থাকার মধ্যেই মানুষের মাঝে ভয় ভীতি আক্রান্ত মৃত্যু কিছুই পরিলক্ষিত হচ্ছেনা। কেন? পৃথিবীর কঠিন সময় ঈমান আকিদা বাচানোর সকল রাস্তা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। মা বোনেরা বেপদ্দা জাহান্নামের কঠিন শাস্তির কথা ভূলে গেছে। শয়তান কুমন্ত্রণাদাতা জেনেও মানুষ ব‍্যহুশ দিশেহারা। আলেম সমাজ বিভিন্ন দলে বিবক্ত। সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ সুদের সাগরে এই ভয়ংকর ভয়ানক পরিস্থিতি মাঝে হক কথা জিহাদের মতোই। বিশ্বের পরিস্থিতির পেক্ষাপটে পারমানবিক বৌমার আক্রমণের লক্ষ কোটি মানুষের ভয়ানক মৃত্যুর পরিবেশ পরিস্থিতি সৃষ্টির সমুহ সম্ভাবনা বিদ‍্যমান পুতিন পরমানু বোমায় হুমকি দিয়েছে আমেরিকা ও পরমানু বোমা নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। পৃথিবী ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। বাইডেন বা ন‍্যাটোর বিমান হামলায় যদি রাশিয়ার সৈনিকদের উপর হয় অনিবার্য তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সুচনা। শান্তির পক্ষে মানুষ থাকলেও আমেরিকা রাশিয়ার মত পরাশক্তি কে বুঝানোর শক্তি কার আছে?? আন্তর্জাতিক কুট কৌশলবিশ্ব রাজনীতি চীন আমেরিকা রাশিয়া শক্তির ভারসাম্য বিশ্ব নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা অর্থনৈতিক শক্তি আমেরিকা চীন কখনো এক বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করবেনা।এটি বাস্তবতা। শান্তি আসবে না। পৃথিবীর ভারসাম্যের জন্যে রাশিয়ার শক্তির বিজয় অনিবার্য। ভ্লাদামির পুতিন কি আমেরিকার অহংকারের জবাব দিয়ে বিশ্বের মাঝে শক্তিশালী লৌহ মানব হবে? চলবে
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন