অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বলেন, ‘এবার ১ হাজার ৯৬ জন রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় ভাসানচর যেতে রাজি হয়েছে। তারা চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। দুপুরে ভাসানচর পৌঁছানোর কথা। আরও কিছু রোহিঙ্গা ভাসানচর যাওয়ার জন্য রাজি হয়েছেন। তাদের পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।’
কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে ১৩তম দফায় আরও ১ হাজার ৯৬ রোহিঙ্গা নোয়াখালীর ভাসানচরের পথে রওনা হয়েছে।
টেকনাফের উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠ থেকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে ২০টি বাসে তারা চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেন। চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর জাহাজে তাদের ভাসানচর আশ্রয় প্রকল্পে নেয়া হবে।
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘এবার ১ হাজার ৯৬ জন রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় ভাসানচর যেতে রাজি হয়েছে। তারা চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। দুপুরে ভাসানচর পৌঁছানোর কথা। আরও কিছু রোহিঙ্গা ভাসানচর যাওয়ার জন্য রাজি হয়েছেন। তাদের পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।’
২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর কার্যক্রম শুরু হয়।
১২ দফায় ২৪ হাজার ৫৭৮ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে।
গত বছরের ৯ অক্টোবর ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের সহায়তা কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হওয়ার সমঝোতা চুক্তিতে সই করে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর)।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন