ওয়াল্ট ডর্ন এবং মাইক মিচেল পরিচালিত এনিমেটেড ফ্যামিলি কমেডি ফিল্ম ‘ট্রল্স’। ডর্ন-এর আগে গুটিকয় স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছেন। অন্যদিকে মিচেল ‘অ্যালভিন অ্যান্ড দ্য চিপমাঙ্কস : চিপরেক্ড’ (২০১১), ‘শ্রেক ফরএভার আফটার’ (২০১০), ‘স্কাই হাই’ (২০০৫), ‘সারভাইভিং ক্রিসমাস’ (২০০৪) এবং ‘ড্যুস বিগেলো : মেইল জিগোলো’ (১৯৯৯) চলচ্চিত্রগুলো পরিচালনা করেছেন। চলচ্চিত্রটিতে জাস্টিন টিম্বারলেকের কয়েকটি মৌলিক গান আছে।
ব্র্যাঞ্চ (জাস্টিন টিম্বারলেক) জাতে হলো ট্রল। ট্রলরা এমনিতে খুব হাসিখুশি হয়ে থাকে, তাদের রঙ্গিন দুনিয়ায় নেচে গেয়েই তাদের দিন কাটে। হতাশা তাদের কোনোভাবেই প্রভাবিত করে না। তবে ব্র্যাঞ্চ তাদের থেকে আলাদা। সে নৈরাশ্যবাদী। সে দুর্গের মত করে রেখেছে তার থাকার জায়গাটিকে। বাইরের দুনিয়া থেকে সে নিজেকে আলাদা করে রাখে। ঠিক বাইরের দুনিয়া নয় পপির (অ্যানা কেন্ড্রিক) কাছ থেকে দূরে থাকার জন্যই এই ব্যবস্থা নিয়েছে সে। পপি হলো ট্রলদের নেতা আর সব ট্রলরা যতটা সুখী আর ফুর্তিবাজ তার চেয়ে যেন একটু উপরে সে। তাদের মধ্যে মিল বা বন্ধুত্ব হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই হয়তো ছিল না, কিন্তু এক বিপর্যয়ের মুখে তাদের হাত মেলাতে হয়। ট্রলদের শান্তিময় গ্রামে একদিন এক উপদ্রব এসে উপস্থিত হয়। এই আপদটি হলো বার্গেন। বার্গেনরা হলো ট্রলদের ঠিক বিপরীত। তাদের মেজাজ সবসময় খিঁচরে থাকে। শুধু পেটে দুয়েকটা ট্রল গেলেও তার শান্তি। দুই বিপরীত চরিত্রের ট্রল এক হয় তাদের জাতের এক অভিন্ন শত্রæর হাত থেকে আটকে পড়ে ট্রলদের উদ্ধার করতে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন