রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

সনদ আছে, স্বীকৃতি নেই

বিএসসি-ডেন্টাল ## বিপাকে ২ হাজার গ্র্যাজুয়েট ## আত্মকর্মসংস্থান কিংবা প্রাইভেট প্র্যাকটিসের কোনো সুযোগ পাচ্ছেন না

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৬ জুন, ২০২২, ১২:০১ এএম

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদ থেকে পাসের সনদ আছে, কিন্তু নেই পেশাগত স্বীকৃতি। স্বাস্থ্য অধিদফতর পরিচালিত এবং ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদের অধিভুক্ত ৪ বছর মেয়াদি বিএসসি ইন হেলথ/মেডিক্যাল টেকনোলজী (ডেন্টাল) কোর্সের পাসকৃত প্রায় ২ হাজার গ্র্যাজুয়েটদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ কিংবা প্রাইভেট প্র্যাকটিসের সুযোগ কোনোটাই নেই। সনদ থেকেও কর্মের সুযোগ না থাকায় দিশেহারা তারা। শুধুমাত্র একটি নীতিই যথেষ্ট ছিল এসব গ্র্যাজুয়েটদেরকে স্বাস্থ্যখাতে কাজে লাগানোর জন্য। সংশ্লিষ্টরা বিভিন্ন সময়ে এ সমস্যা নিয়ে তাদের সঙ্গে একমত পোষন করেছেন। কিন্তু সমাধানের দায়িত্বভার নেননি কেউই। ফলসরুপ বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ থাকলেও কোনো কাজে আসছে না। একদিকে নেই দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ অন্যদিকে বহির্বিশ্বে যেতে গেলেও পোহাতে হচ্ছে নানাবিধ বাধা। সরকার একদিকে কর্মমুখী শিক্ষার প্রচার ও প্রসারের কথা বলছেন। অন্যদিকে পেশাগত দক্ষতা থাকার পরও ২ হাজার শিক্ষার্থীর স্বীকৃতির কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।

বিএসসি-ডেন্টাল কোর্সটির কারিকুলাম বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, কারিকুলামের বিষয়বস্তু ক্লিনিক্যাল ও সম্পূর্ণ প্র্যাকটিস নির্ভর। অনেকাংশে বিডিএস কোর্স কারিকুলামের মতোই। এরপরও সনদধারীদের দেয়া হয় না প্র্যাকটিসের অনুমোদন। ৪ বছর মেয়াদি ডেন্টাল কোর্সটির ৩ বছর একাডেমিক এবং শেষ ১ বছর ইন কোর্স ট্রেনিং (ইন্টার্নি) এর মাধ্যমে শেষ হয়। ১ বছরের ইনকোর্স ট্রেনিং দেশের সরকারি ডেন্টাল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে/মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ডেন্টাল ইউনিটের বিভাগসমূহে সম্পন্ন হয়। কোর্সটিতে ভর্তির যোগ্যতা বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস অথবা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ৩/৪ বছরের ডিপ্লোমা।
এ কোর্সের একজন শিক্ষার্থীকে দন্তচিকিৎসা বিষয়ক হিউম্যান এনাটমি, ফিজিওলজি, মাইক্রোবায়োলজি, প্যাথলজি, ওরাল অ্যান্ড ডেন্টাল এনাটমি, অর্থডোন্টিক্স, ডেন্টাল প্রস্থেটিক্স, ওরাল প্যাথলজি অ্যান্ড ওরাল মেডিসিন, কেমিস্ট্রি অব ডেন্টাল ম্যাটারিয়ালস, চিলড্রেন অ্যান্ড প্রিভেনটিভ ডেন্টিস্ট্রি, ডেন্টাল সার্জারি অ্যাসিস্টেন্স অ্যান্ড এনেসথেটিকস, জেনারেল অ্যান্ড ডেন্টাল ফার্মাকোলজি, কনজারভেটিভ ডেন্টিস্ট্রি এবং ডেন্টাল রেডিওলজিসহ বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল বিষয়ে (১৯৭০ ঘণ্টা তত্ত্বীয় ও ১২০৬ ঘণ্টা) ব্যবহারিক পড়ানো হয় যা বিডিএস কোর্সের বিষয়সমূহের সাথে প্রায় সদৃশ। এমনকি শিক্ষার্থীদের ক্লাস, পরীক্ষা ও হাতে-কলমে প্রশিক্ষণও দেন এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রীধারী চিকিৎসকরা। এছাড়া এক বছর ইনকোর্স ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে এই কোর্সের শিক্ষার্থীরা বিডিএস কোর্সের শিক্ষার্থীদের ন্যায় ডায়াগনসিস, কনজারভেটিভ, সার্জারি, প্রস্থডোন্টিক, অর্থডোন্টিক ও চিলড্রেন ডেন্টিস্ট্রিসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে সরাসরি প্রশিক্ষণের সুযোগ পান। তারপরও কোর্স টাইটেলের সঙ্গে জুড়ে আছে ‘টেকনোলজি’ শব্দটি। অথচ এ কোর্সের সিলেবাসে টেকনোলজির বিষয়বস্তুর ছিটাফোঁটাও নেই। বাস্তবিক অর্থে বিশ্বে ডেন্টাল টেকনোলজি ডিগ্রীর জন্য যে কারিকুলাম, ল্যাব ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা রয়েছে তার অস্তিত্ব এখনো বাংলাদেশে নেই। একজন ডেন্টাল ল্যাবরেটরী টেকনিশিয়ানের পঠিত বিষয় ও কাজ হলো কৃত্রিম দাঁত বানানো (আর্টিফিসিয়াল ডেনচার, ক্রাউন, ব্রীজ), দাঁতের ছাপ নেয়া, মডেল বানানো প্রভৃতি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ সকল কাজ করার জন্য বা শেখার জন্য শর্টকোর্স/সার্টিফিকেট কোর্স সম্পন্ন করলেই হয়।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দন্তচিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাচেলর ডিগ্রীধারী হয়েও শুধুমাত্র বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) তফসিলে কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত না করায় যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পেশাগত চর্চার সুযোগ না পেয়ে সবাই হতাশায় ভুগছেন। দীর্ঘদিন পার হলেও সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেও এ সব গ্র্যাজুয়েটদের ডেন্টাল পেশায় এখনো কোনো সুযোগ সৃষ্টি করা হয়নি। এমনকি বহির্বিশ্বে এ সকল প্রশিক্ষিত জনবলের প্রচুর চাহিদা সত্ত্বেও শুধুমাত্র পেশাগত অনুমোদন অর্থাৎ বিএমডিসির স্বীকৃতি না থাকায় বঞ্চিত করা হচ্ছে।
এদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সরকারিভাবে কোর্সটি অনুমোদনের সময় কোর্সটিকে বিএমডিসি’র অধির্ভুক্ত ও শর্তসমূহ প্রতিপালনের জন্য নির্দেশনা প্রদান করে। কোর্সটিকে বিএমডিসি’র তফসিলভুক্ত করার সিদ্ধান্ত থাকলেও বিএমডিসি কোনোরূপ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
শিক্ষার্থীরা আন্দেলনে নামলে, স্বাস্থ্য অধিদফতর ৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেন। কমিটির ২০১৩ সালের ৩০ জানুয়ারি দুটি সুপারিশ প্রদান করা হয়। সুপারিশের একটি চিঠি বিএমডিসি’র কাছে এবং অন্যটি ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠায়। বিএমডিসি’র কাছে পাঠানো চিঠিতে বিএসসি ইন হেলথ/মেডিকেল টেকনোলজী ডেন্টাল কোর্সটিকে বিএমডিসি অনুমোদিত করে প্রাইভেট প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রেশন প্রদানের সুপারিশ করা হয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো চিঠিতে কোর্সটির বিদ্যমান ‘কোর্স টাইটেল’ পরিবর্তন করে ‘ব্যাচেলর অব ডেন্টিস্ট্রি’ অথবা ‘বিএসসি ইন ডেন্টিস্ট্রি’ করার সুপারিশ করা হয়। পরবর্তীতে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো সুপারিশ বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির চাপে অকারণে ও ব্যাখ্যাহীনভাবে প্রত্যাহার করে নিলে বিএসসি-ডেন্টাল এসোসিয়েশন মহামান্য উচ্চ আদালতের দারস্থ হয়ে একটি রীট পিটিশন মামলা দায়ের করেন। এ মামলার রায়ে স্বাস্থ্য অধিদফতর সুপারিশ দুটিকে প্রত্যাহার করাকে অবৈধ ঘোষণা করেন এবং সুপারিশ দুটিকে বাস্তবায়নের জন্য রাষ্ট্রপক্ষ ও বিএমডিসিকে নির্দেশ প্রদান করেন।
অপরদিকে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০ এর ধারা ১৪(২) অনুযায়ী বাংলাদেশে অবস্থিত বা বাংলাদেশের বাহিরে অবস্থিত ডেন্টাল চিকিৎসা শিক্ষা যোগ্যতার ডিগ্রী বা ডিপ্লোমা প্রদানকারী কোন প্রতিষ্ঠানের নাম তফসিলে অন্তর্ভূক্ত না থাকলে উক্ত প্রতিষ্ঠানকে বা উক্ত ডিগ্রী বা ডিপ্লোমাধারী ব্যক্তিকে এ আইনের অধীনে উক্ত যোগ্যতার স্বীকৃতি অর্জনে কাউন্সিলের নিকট আবেদন করতে হবে। স্বীকৃতি অর্জনের লক্ষ্যে কাউন্সিলের নিকট আবেদনের পর ধারা ১৪ এর উপধারা ৪ অনুসারে কাউন্সিল আবেদনকারীদের কারিকুলাম পর্যালোচনা, নির্ধারিত মানদণ্ড যাচাই বাছাই করবে। পরে বিএমডিসি আইনের এসকল নিয়মনীতি অনুসরণ করে বারবার আবেদনও করা হয়। কিন্তু তারা বিষয়টি আমলে নেয়নি। এমনকি তাদের বিধি মোতাবেক মানদণ্ড যাচাই বাছাই এর কথা থাকলেও তারা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। সর্বশেষ তারা আবেদনকারীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে মূল বিষয়বস্তুকে পাশ কাটিয়ে অস্পষ্টভাবে ব্যখা প্রদান করে আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। আবেদনে বিএসসি ডেন্টাল কোর্সটিকে তফসিল ভুক্ত করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও সাংগঠনিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও বিএসসি ডেন্টাল কোর্স টাইটেলে সংযুক্ত ‘টেকনোলোজি’ শব্দটিকে অপব্যাখা করে ক্লিনিক্যাল কারিকুলামকে টেকনোলজিস্টের তকমা লাগিয়ে নিজেদের দায়িত্ব এড়িয়ে যায় ডেন্টাল কাউন্সিল।
যদিও বর্তমান আইনের ধারা ১৫ অনুযায়ী বাংলাদেশে অবস্থিত বা বাংলাদেশের বাহিরে অবস্থিত কোন মেডিকেল প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত তিন বছরের কম নয় এমন সময়ব্যাপী মেডিকেল চিকিৎসা প্রশিক্ষন সমাপ্তির পর ওই মেডিকেল চিকিৎসা ডিপ্লোমাধারী এ আইনের অধীন কাউন্সিল থেকে নিবন্ধিত হওয়ার যোগ্য হবে। পাশাপাশি শুধুমাত্র এসএসসি পাসের পর বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদ থেকে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট বিষয়ে ৩/৪বছর কোর্স সম্পন্ন করে বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল থেকে প্রাইভেট প্র্যাক্টিস রেজিস্ট্রেশন সনদ প্রাপ্তির মাধ্যমে বৈধভাবে মেডিসিন ও মিডওয়াইফারী প্র্যাকটিস করছেন।
অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ বছর মেয়াদী পেশাগত ডেন্টাল ডিগ্রী অর্জনের পরও বিএমডিসি স্বার্থান্বেষী মহলের প্রভাবে বা প্ররোচনায় নানা অজুহাত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ ডিগ্রীধারী গ্রাজুয়েটদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করছেন বরে মনে করছে বিএসসি-ডেন্টাল অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব উত্তম কুমার।
বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির সভাপতি, ঢাকা ডেন্টাল কলেজের সাবেক প্রিন্সিপাল প্রফেসর ডা. আবুল কাশেম বলেছেন, বিডিএস কোর্সের সিলেবাস এবং বিএসসি ডেন্টালের সিলেবাস প্রায় একই। তিনি বলেন, বিএসসি ডিগ্রিধারীদের স্বাস্থ্য অধিদফতরের মাধ্যমে প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রেশন প্রদানের জন্য যে সুপারিশের কথা বলা হয়েছিল সেটি সত্য।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (68)
মোহাম্মদ আব্দুর রহমান ৬ জুন, ২০২২, ১১:২০ এএম says : 0
ধন্যবাদ,ইনকিলাব পত্রিকার সম্পাদক। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষকে দ্রুত সমাধান করার অনুরোধ করছি। এবং প্রধানমন্ত্রী এর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
Total Reply(0)
Nasrin sultana ৬ জুন, ২০২২, ১১:৫৪ এএম says : 0
সত্য এবং বাস্তবসম্মত সংবাদ প্রকাশ করার জন্য দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাকে ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
Nasrin sultana ৬ জুন, ২০২২, ১১:৫৩ এএম says : 0
সত্য এবং বাস্তবসম্মত সংবাদ প্রকাশ করার জন্য দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাকে ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
আবুল বাশার ৬ জুন, ২০২২, ১২:০২ পিএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Total Reply(0)
মোঃ সামিউল ইসলাম ৬ জুন, ২০২২, ১২:০৯ পিএম says : 0
সারা দেশের সকল সাধারণ মানুষের সঠিক দন্ত সেবা নিশ্চিতের লক্ষে বিএসসি গ্রাজুয়েট ডেন্টিষ্টদের প্রাইভেট প্রাক্টিসের অনুমতি দেওয়া প্রয়োজন। কারও সেচ্ছাচারিতায় দেশের সাধারন মানুষকে নিরাপদ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত করা ঠিক না। যথাযথ পদক্ষেপ কামনা করছি।
Total Reply(0)
Md. Rakibul Islam ৬ জুন, ২০২২, ২:৩২ এএম says : 0
ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় থেকে দন্তচিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাচেলর ডিগ্রীধারী হয়েও শুধুমাত্র বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) তফসিলে কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত না করায় যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পেশাগত চর্চার সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভুগছি। না আছে চাকরীর নিশ্চয়তা না আছে প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রশন। গভঃ এর যদি প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রশন দিবার ক্ষমতা নাই থাকে,তাহলে এই ধরনের পড়াশুনা ব্যাবস্থা করে লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট করার অধিকারও নেই।
Total Reply(0)
Antu dhar ৬ জুন, ২০২২, ২:৩২ এএম says : 0
আমরা সকল বিএসসি গ্রাজুয়েট ডেন্টিস্ট জাতি এর একটি সুন্দর সমাধান চাই এবং আশা করি সেটি বাস্তবায়ন হবেই।
Total Reply(0)
Antu dhar ৬ জুন, ২০২২, ২:৩৩ এএম says : 0
আমরা সকল বিএসসি গ্রাজুয়েট ডেন্টিস্ট জাতি এর একটি সুন্দর সমাধান চাই এবং আশা করি সেটি বাস্তবায়ন হবেই।
Total Reply(0)
S.M Alamgir ৬ জুন, ২০২২, ৪:১৬ পিএম says : 0
সারা দেশের সকল সাধারণ মানুষের সঠিক দন্ত সেবা নিশ্চিতের লক্ষে বিএসসি গ্রাজুয়েট ডেন্টিষ্টদের প্রাইভেট প্রাক্টিসের অনুমতি দেওয়া প্রয়োজন। কারও সেচ্ছাচারিতায় দেশের সাধারন মানুষকে নিরাপদ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত করা ঠিক না। যথাযথ পদক্ষেপ কামনা করছি
Total Reply(0)
Rakibul Islam ৬ জুন, ২০২২, ২:৩৪ এএম says : 0
ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় থেকে দন্তচিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাচেলর ডিগ্রীধারী হয়েও শুধুমাত্র বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) তফসিলে কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত না করায় যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পেশাগত চর্চার সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভুগছি। না আছে চাকরীর নিশ্চয়তা না আছে প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রশন। গভঃ এর যদি প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রশন দিবার ক্ষমতা নাই থাকে,তাহলে এই ধরনের পড়াশুনা ব্যাবস্থা করে লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট করার অধিকারও নেই।
Total Reply(0)
Dr-Mohiuddin Ahmed Kajol ৬ জুন, ২০২২, ২:৩২ পিএম says : 0
ডেন্টাল সার্জারি অ্যাসিস্টেন্স অ্যান্ড এনেসথেটিকস -এই সাবজেক্টিই যথেষ্ট এসিস্ট্যান্ট প্রমান করার জন্য আর টেকনোলজি শব্দটিই যথেষ্ট টেকনোলজিস্ট প্রমান করার জন্য।
Total Reply(0)
প্রতীম পান্ডে ৬ জুন, ২০২২, ৪:১২ পিএম says : 0
দেশের সাধারণ মানুষের দন্ত চিকিৎসা সেবা প্রদানে এসব গ্র্যাজুয়েট ডেন্টিস্ট দের সমস্যা নিরসন করা উচিৎ । শুধু মাত্র কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ বা মহলের অবহেলা এবং বিএমডিসির গাফিলতির খেসারত কেন দিবে এই গ্র্যাজুয়েটগন?? সরকার তো পড়াশোনা করিয়েছে তাদের..... তাদের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের অধিকার দেওয়া হোক
Total Reply(0)
মোঃ সামিউল ইসলাম ৬ জুন, ২০২২, ১২:০৯ পিএম says : 0
সারা দেশের সকল সাধারণ মানুষের সঠিক দন্ত সেবা নিশ্চিতের লক্ষে বিএসসি গ্রাজুয়েট ডেন্টিষ্টদের প্রাইভেট প্রাক্টিসের অনুমতি দেওয়া প্রয়োজন। কারও সেচ্ছাচারিতায় দেশের সাধারন মানুষকে নিরাপদ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত করা ঠিক না। যথাযথ পদক্ষেপ কামনা করছি।
Total Reply(0)
Mahmud Hasan ৭ জুন, ২০২২, ১:৪৯ এএম says : 0
সারাদেশের মানুষের চাহিদার বিপরীতে অপ্রতুল দন্ত চিকিৎসক এই দেশে।এবং সব চেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে এই অপ্রতুলতার সুযোগ নিয়ে হাতুড়েরা চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছে।অথচ একটা দক্ষ জনগোষ্ঠী তাদের শিক্ষা ও দক্ষতার ব্যবহারের সুযোগ বঞ্চিত।এই জনশক্তি পারে দেশের মানুষের দন্ত চিকিৎসা দিয়ে দেশের স্বাস্থ্য খাতে অনন্য অবদান রাখার সুযোগ।তাই এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
Total Reply(0)
মোঃ নাহিদ মোস্তফা ৬ জুন, ২০২২, ১২:১৩ পিএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি
Total Reply(0)
Ramanuz Paul ৬ জুন, ২০২২, ২:০৯ পিএম says : 0
হতাশা গ্রস্হ জীবন গোলা মুক্তি পাক।
Total Reply(0)
Ramanuz Paul ৬ জুন, ২০২২, ২:০৯ পিএম says : 0
হতাশা গ্রস্হ জীবন গোলা মুক্তি পাক।
Total Reply(0)
Ramanuz Paul ৬ জুন, ২০২২, ২:১০ পিএম says : 0
হতাশা গ্রস্হ জীবন গোলা মুক্তি পাক।
Total Reply(0)
Ramanuz Paul ৬ জুন, ২০২২, ২:২৪ পিএম says : 0
হতাশা গ্রস্হ জীবন গোলা মুক্তি পাক।
Total Reply(0)
মোঃ মামুন ৬ জুন, ২০২২, ২:১১ পিএম says : 0
বি.এস.সি জাতি তার ন্যায্য অধিকার চায়... আল্লাহ তুমি এই জাতিকে হেফাজত করো ????
Total Reply(0)
Israt zahan ৬ জুন, ২০২২, ৪:০৫ এএম says : 0
এটি আসলেই অনেক হতাশাজনক। আর এভাবে অনকের অনেক বর লস হয়ে জাচ্ছে। সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Total Reply(0)
Israt zahan ৬ জুন, ২০২২, ৪:০৬ এএম says : 0
এটি আসলেই অনেক হতাশাজনক। আর এভাবে অনকের অনেক বর লস হয়ে জাচ্ছে। সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Total Reply(0)
Novel Das ৬ জুন, ২০২২, ৪:০৯ এএম says : 0
ধন্যবাদ দৈনিক ইনকিলাব,সত্য সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। সত্যের জয় হবেই।
Total Reply(0)
লিটু কুমার ধর ৬ জুন, ২০২২, ৪:২৬ এএম says : 0
এই দ্বৈত নীতির নিরসন চাই... বিএমডিসি রেজি আমাদের প্রাপ‍্য অধিকার।
Total Reply(0)
Md.Alekuzzaman ৬ জুন, ২০২২, ৪:৫৫ এএম says : 0
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা বিএসসি-ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের বিএমডিসির রেজিঃপ্রদান করে সাধারণ মানুষের ধারপ্রান্তে দন্ত সেবা পৌঁছাতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি
Total Reply(0)
SUBAS DENTAL CARE ৬ জুন, ২০২২, ৫:১১ এএম says : 0
আমরা হতাশাগ্রস্ত । আমরা এর সুষ্ঠু বিচারক ও অধিকার চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Total Reply(0)
মোস্তাকিম ৬ জুন, ২০২২, ৫:৩৯ এএম says : 0
সরকারের এ বিষয়ে সুনজর দেয়া খুবই প্রয়োজন।
Total Reply(0)
মোঃ আরাফাত হায়দার ৬ জুন, ২০২২, ৬:১১ এএম says : 0
যোগ্যতা থাকা সত্বেও উদ্দেশ্যে মূলক ভাবে, কিছু প্রভাবশালী কুচক্রীমহল তাদের নোংরা পেশাগত রাজনীতি হাসিলের জন্য বি এস সি ডেন্টাল গ্রাজুয়েট দের স্বীকৃতির পথে বাধাঁ সৃষ্টি করছে। সরকারের একটি যুগোপযোগী কর্মমুখী সঠিক সিদ্ধান্ত পারে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে হাজার হাজার গ্রাজুয়েট কে বাঁচাতে।
Total Reply(0)
মোঃ সামিউল ইসলাম ৬ জুন, ২০২২, ১২:৪২ পিএম says : 0
সারা দেশের সকল সাধারন মানুষের প্রাথমিক দন্ত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে বিএসসি ডেন্টাল গ্রাজুয়েটদের বিএমডিসি র অনুমতি দেওয়া প্রয়োজন। কারও স্বেচ্ছাচারিতায় সাধারন মানুষের ক্ষতি করা অনুচিত।"বিডিএস নয় ত ডেন্টিষ্ট নয়" এই অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে।
Total Reply(0)
মো মেজবাহ উদ্দিন ৬ জুন, ২০২২, ৬:১৭ এএম says : 0
আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে
Total Reply(0)
Hasan Bhuiyan ৬ জুন, ২০২২, ৬:২৩ এএম says : 0
এই নিউজ টা পড়ে খুব মর্মাহত হলাম, একটা শিক্ষিত জাতিকে স্বাধীনদেশে তাদের অধিকার দিচ্ছেনা, ডেন্টাল সোসাইটি কি দেশের আইন তৈরি করে না কি? বিএমডিসি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হয়ে বিডিএস নেতাদের কথা মতন চলা কি উচিত??? বিডিএস দের টাকা দিয়ে কি বিএমডিসি পরিচালিত হয়?? একটা স্বাধীন দেশে একটা শিক্ষিত জাতিকে মেনে নিতে বিডিএস র চুলকানি হতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের কি সমস্যা??? মাননীয় প্রধানামন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছি
Total Reply(0)
Mridul Kanti Das ৬ জুন, ২০২২, ৬:২৭ এএম says : 0
বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ। আমরা পরাধীন হয়ে থাকতে চাই, আমাদের অধিকার আমাদের দিতেই হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী র প্রতি উদাত্ত আহবান আমাদের প্রতি সুবিবেচনাসহ বিএসসি ডেন্টিস্টদের স্বাস্থ্যবিভাগে কাজ করার সুযোগ করে দিবেন যেন আমরা বিএসসি ডেন্টিস্টরা দন্তচিকিৎসা কে খুব সহজেই গ্রামের দরিদ্র মানুষের কাছে পোঁছে দিতে পারি। অনেক অনেক ধন্যবাদ দৈনিক ইনকিলাব এর সম্মানিত সম্পাদক ও সংশ্লিষ্ট সকলকেই আমাদের বিএসসি ডেন্টাল কে নিয়ে চিন্তা করে আমাদের দুঃখের সাথী হয়ে থাকার জন্যে।
Total Reply(0)
A B Faisal ৭ জুন, ২০২২, ৬:১৫ এএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ, সত্যি টা উন্মোচন হোক আমিন।
Total Reply(0)
Milon barai ৬ জুন, ২০২২, ৬:৫৫ পিএম says : 0
সত্য এবং বাস্তবসম্মত সংবাদ প্রকাশ করার জন্য দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাকে ধন্যবাদ
Total Reply(0)
A B Faisal ৭ জুন, ২০২২, ৬:১৪ এএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ, সত্যি টা উন্মোচন হোক আমিন।
Total Reply(0)
Mahmud Hasan ৭ জুন, ২০২২, ১:৫০ এএম says : 0
সারাদেশের মানুষের চাহিদার বিপরীতে অপ্রতুল দন্ত চিকিৎসক এই দেশে।এবং সব চেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে এই অপ্রতুলতার সুযোগ নিয়ে হাতুড়েরা চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছে।অথচ একটা দক্ষ জনগোষ্ঠী তাদের শিক্ষা ও দক্ষতার ব্যবহারের সুযোগ বঞ্চিত।এই জনশক্তি পারে দেশের মানুষের দন্ত চিকিৎসা দিয়ে দেশের স্বাস্থ্য খাতে অনন্য অবদান রাখার সুযোগ।তাই এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
Total Reply(0)
S.M. Riazuddin ৬ জুন, ২০২২, ৬:৫২ পিএম says : 0
@Dr-Mohiuddin Ahmed Kajol ভাই অনেক ধন্যবাদ এই চমৎকার লেখনীটি এতো মনযোগ সহকারে পড়ার জন্য। এতখানিকটা পড়ে আপনার কাছে শুধুমাত্র সার্জারী এসিস্টেন্সই ও টেকনোলজিস্ট শব্দ দুটিই এই সম্পূর্ন বিষয়টিকে না মানতে যথেষ্ঠ মনেহয়েছে। আসলে আপনার এইধরনের মনোভাবের পেছনে আপনার কোন দোষ নাই। আমি জানি আপনি বা আপনারা খুব বাজেভাবে কিছু স্বার্থনেসি ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিবর্গের দ্বারা ব্রেইন ওয়াশড হয়েছেন। যাইহোক, আসুন আপনাকে আপনার এই ক্ষিণ ভুল ধারনা থেকেও মুক্তি দেই। মানে আপনার এই ঠুনকো যুক্তির যৌক্তিক খণ্ডন করে আপনাকে আংশিক মানষিক প্রশান্তি দেয়ার চেষ্টা করছি আরকি। প্রথমত ডিপার্টমেন্টাল হেড বা প্রফেসররা স্টুডেন্টদেরকে নিশ্চই একটা সাবজেক্টিভ কিছু বই সাজেস্ট থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের বইয়ের বাজারে এমন কোন বই পাওয়া যায়না যেটার নাম মেক্সিলো ফেশিয়াল সার্জারী এসিস্টেনসি এন্ড এনেস্থেসিওলজি। ঠিক যেমনটি উপরে বলা হয়েছে বিডিএসের সিলেবাসে বিএসসি ডেন্টাল টেকনোলজি। এখানেও আপনারা যা পড়ে বা শিখে এসেছেন আমাদের সেটাই পড়াচ্ছেন। আর আমাদের দাবি টাও ঠিক এই কেন্দ্রীক। দ্বিতীয়তঃ বিশ্বব্যাপি মেডিক্যাল টেকনোলজি (ডেন্টাল) কোন ক্লিনিক্যাল কেন্দ্রীক কোর্স নয়। এটি একটি ল্যাব ভিত্তিক রিসার্চ ভিত্তিক ও প্রস্থেটিক কন্টেন্ট ডেলিভারী ভিত্তিক একটি বিষয়ের উপর আলোকপাত ও শিক্ষাকে কেন্দ্র করেই কোর্সটি নির্মিত হওয়া একটি কোর্স। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নামে টেকনোলজিস্ট আর শিক্ষায় বিডিএসের আদলে তৈরীকৃত সিলেবাস ও শিক্ষা। আপনি আমাকে একটি উত্তর দিতে পারবেন একটি টেকনোলজিস্ট কোর্স বিডিএস টিচারদের নিয়োগ ও তাদেরদ্বারা তত্ত্বাবধান কতটুকু যুক্তিযুক্ত?আপনি যদি ইলেকট্রিশিয়ানের কাছে বলেন আপনাকে পাইপ লাইনের কাজ শেখাতে তিনি আপনাকে কিন্তু ইলেকট্রিকের কাজেই শেখাতে পারবে। তেমনই একজন বিডিএস ডাক্তার শিক্ষক হিসেবে একটা স্টুডেন্টকে ডাক্তারই শেখাতে পারবে, টেকনোলজিস্ট নয়।
Total Reply(0)
Mridul Kanti Das ৬ জুন, ২০২২, ৬:৩৫ এএম says : 0
বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ। এই স্বাধীন দেশে আমরা পরাধীন হয়ে থাকতে চাই, আমাদের অধিকার আমাদের ফিরিয়ে দিতেই হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী র প্রতি উদাত্ত আহবান আমাদের প্রতি সুবিবেচনাসহ বিএসসি ডেন্টিস্টদের স্বাস্থ্যবিভাগে কাজ করার সুযোগ করে দিবেন যেন আমরা বিএসসি ডেন্টিস্টরা দন্তচিকিৎসা কে খুব সহজেই গ্রামের দরিদ্র মানুষের কাছে পোঁছে দিতে পারি। অনেক অনেক ধন্যবাদ দৈনিক ইনকিলাব এর সম্মানিত সম্পাদক ও সংশ্লিষ্ট সকলকেই আমাদের বিএসসি ডেন্টাল কে নিয়ে চিন্তা করে আমাদের দুঃখের সাথী হয়ে থাকার জন্যে।
Total Reply(0)
মোঃ শাহিনুল হক চৌধুরী ৬ জুন, ২০২২, ৭:০৬ পিএম says : 0
ইনকিলাব পত্রিকাকে ধন্যবাদ জানাই এ সময়ে বিএসসি ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের নিয়ে খুব বাস্তব সম্মত লেখার জন্য। এ জাতি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জন করেও দীর্ঘদিন যাবত অবহেলিত। সারা বিশ্বে দন্ত চিকিৎসা অত্যান্ত ব্যয়বহুল এমনকি আমাদের দেশেও। একা শুধুমাত্র বিডিএস ডেন্টিষ্টদের পক্ষে ১৮/২০কোটি জনগণের সাধারণ দন্ত চিকিৎসা সেবা দেওয়া কোনো ভাবেই সম্ভব নয় আর এ জন্যই মানুষের শারীরিক রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। "মুখ গহ্বর যার ভালো সারা শরীর তার ভালো"। দন্ত চিকিৎসা সেবা বাংলাদেশের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পাসকৃত বিএসসি ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের মুল্যায়ন করা উচিত। আমি বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
Total Reply(0)
মোঃ শাহিনুল হক চৌধুরী ৬ জুন, ২০২২, ৭:০৬ পিএম says : 0
ইনকিলাব পত্রিকাকে ধন্যবাদ জানাই এ সময়ে বিএসসি ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের নিয়ে খুব বাস্তব সম্মত লেখার জন্য। এ জাতি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জন করেও দীর্ঘদিন যাবত অবহেলিত। সারা বিশ্বে দন্ত চিকিৎসা অত্যান্ত ব্যয়বহুল এমনকি আমাদের দেশেও। একা শুধুমাত্র বিডিএস ডেন্টিষ্টদের পক্ষে ১৮/২০কোটি জনগণের সাধারণ দন্ত চিকিৎসা সেবা দেওয়া কোনো ভাবেই সম্ভব নয় আর এ জন্যই মানুষের শারীরিক রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। "মুখ গহ্বর যার ভালো সারা শরীর তার ভালো"। দন্ত চিকিৎসা সেবা বাংলাদেশের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পাসকৃত বিএসসি ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের মুল্যায়ন করা উচিত। আমি বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
Total Reply(0)
Rakib Hasan ৬ জুন, ২০২২, ৭:০৬ এএম says : 0
অসহায় অধিকার বঞ্চিত সম্ভাবনাময় ডেন্টাল জনগোষ্ঠীর বুক ফাটা কান্না তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
নাহিদ মোস্তফা ৬ জুন, ২০২২, ৭:০৬ এএম says : 0
আপনাদের লেখনী অসাধারণ। আল্লাহ ভরসা জয় আমাদের হবেই ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Rakib Hasan ৬ জুন, ২০২২, ৭:০৬ এএম says : 0
অসহায় অধিকার বঞ্চিত সম্ভাবনাময় ডেন্টাল জনগোষ্ঠীর বুক ফাটা কান্না তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
Rafiqul ISLAM ৬ জুন, ২০২২, ৭:১৯ এএম says : 0
এটা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ঢাকা উনিভর্সিটি থেকে গ্রাজুয়েশন করে একজন মানুষকে হীনমন্য হয় রাস্তাঘাটে ঘুরতে হয়। নেই চাকরি , নেই সম্মানজনক জীবিকা নির্বাহের কোন পথ। মাননীয় প্রাইম মিনিস্টার আপনি একমাত্র পারেন এই হাজারও যুবকের বুকফাটা আর্তনাদ এর সমাধান করতে। হয় আমাদের সম্মানের সাথে বাঁচতে দিন না হয় আমাদের সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন। এভাবে বেঁচে থাকা ভীষণ যন্ত্রণা।
Total Reply(0)
Md. Shaheenul Haque Chowdhury ৬ জুন, ২০২২, ৭:৪২ পিএম says : 0
দৈনিক ইনকিলাব জাতীয় পত্রিকাকে ধন্যবাদ।পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি প্রাপ্ত বিএসসি ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের নিয়ে বাস্তব ঘটনা তুলে ধরার জন্য। এ সমস্যার সমাধানের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
Total Reply(0)
Rafiqul ISLAM ৬ জুন, ২০২২, ৭:২০ এএম says : 0
এটা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ঢাকা উনিভর্সিটি থেকে গ্রাজুয়েশন করে একজন মানুষকে হীনমন্য হয় রাস্তাঘাটে ঘুরতে হয়। নেই চাকরি , নেই সম্মানজনক জীবিকা নির্বাহের কোন পথ। মাননীয় প্রাইম মিনিস্টার আপনি একমাত্র পারেন এই হাজারও যুবকের বুকফাটা আর্তনাদ এর সমাধান করতে। হয় আমাদের সম্মানের সাথে বাঁচতে দিন না হয় আমাদের সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন। এভাবে বেঁচে থাকা ভীষণ যন্ত্রণা।
Total Reply(0)
মোঃ নাহিদ মোস্তফা ৬ জুন, ২০২২, ৭:২৩ এএম says : 0
আপনাদের লেখনী অসাধারণ। আল্লাহ ভরসা জয় আমাদের সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
মোঃ নাহিদ মোস্তফা ৬ জুন, ২০২২, ৭:২৩ এএম says : 0
আপনাদের লেখনী অসাধারণ। আল্লাহ ভরসা জয় আমাদের সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Imran Nazir Sifat ৬ জুন, ২০২২, ১০:১৫ পিএম says : 0
যার যার অধিকার তাকে দেয়া হোক..... ✊✊✊
Total Reply(0)
Nazrul islam ৬ জুন, ২০২২, ৭:২১ পিএম says : 0
God is a just judge. InshaAllah we will get our justice. Thank you brother for pointing out the issues that are relevant to us.
Total Reply(0)
রেজাউল ইসলাম। ৬ জুন, ২০২২, ৮:১০ এএম says : 0
মানসম্মত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতের জন্য বি,এস,সি ইন ডেন্টাল সনদধারিদের প্রাইভেট প্রাক্টিস রেজিষ্ট্রেশন অত্যন্ত সময়োপযোগী দাবি।
Total Reply(0)
রেজাউল ইসলাম। ৬ জুন, ২০২২, ৮:১০ এএম says : 0
মানসম্মত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতের জন্য বি,এস,সি ইন ডেন্টাল সনদধারিদের প্রাইভেট প্রাক্টিস রেজিষ্ট্রেশন অত্যন্ত সময়োপযোগী দাবি।
Total Reply(0)
রেজাউল ইসলাম। ৬ জুন, ২০২২, ৮:১১ এএম says : 0
মানসম্মত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতের জন্য বি,এস,সি ইন ডেন্টাল সনদধারিদের প্রাইভেট প্রাক্টিস রেজিষ্ট্রেশন অত্যন্ত সময়োপযোগী দাবি।
Total Reply(0)
Shazu Chowdhury ৬ জুন, ২০২২, ৭:৪৫ পিএম says : 0
দৈনিক ইনকিলাব জাতীয় পত্রিকাকে ধন্যবাদ।পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি প্রাপ্ত বিএসসি ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের নিয়ে বাস্তব ঘটনা তুলে ধরার জন্য। এ সমস্যার সমাধানের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
Total Reply(0)
Md Khayruzzaman ৬ জুন, ২০২২, ১০:০৯ পিএম says : 0
বিএমডিসির রেজিষ্ট্রেশন বিএসসি ডেন্টাল গ্রাজুয়েটদের নাগরিক অধিকার। তাদের রেজিষ্ট্রেশন দিলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি হবে এবং বেকারত্ব দূর হবে।
Total Reply(0)
মোঃগোলাম মুঈদ দিদার ৬ জুন, ২০২২, ৮:৫৬ এএম says : 0
প্রথমেই মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে শুকরিয়া আদায় করছি কারন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি এস ডেন্টাল বিষয়ে পড়াশোনা করতে পেরেছি।কিন্তু কষ্টের বিষয় হলো পড়াশোনা করেও আজ আমরা কোনো সীকৃতি পাচ্ছিনা।এর মতো কষ্টের বিষয় আর আছে কি না আমার জানা নেই।বাংলাদেশের মা মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনার নিকট আকুল আবেদন আমাদের এই দুই হাজার শিক্ষার্থীর জন্য একটা ভালো কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন আশা করছি।আমরা যেন আমাদের প্রাপ্য সম্মানটুকু পাই।আমরা যেন মানুষের সেবা করতে পারি & নিজেদের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করতে পারি।বাংলাদেশের এখন বড়ো সমস্যা হচ্ছে বেকার সমস্যা।আর এই বেকার সমস্যা প্রতিকার করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন।আশা করছি আমাদের জন্যেও একটা পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।আল্লাহ ভরসা।মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী কে আল্লাহ তায়ালা নেক হায়াত দান করুন... আমিন
Total Reply(0)
Kawsar Ahmed ৬ জুন, ২০২২, ৯:৩৮ এএম says : 0
সরকারের উচিত এসকল গ্রেজুয়েট দের দ্রুত প্রেক্টিস রেজিষ্ট্রেশন এর ব্যবস্থা করা। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কর্তৃপক্ষের অবহেলায় সামাজিক এবং প্রশাসনিক ভাবে হেয় হচ্ছে গ্রেজুয়েট রা
Total Reply(0)
Md. Rakibul Islam ৬ জুন, ২০২২, ৯:৫৪ এএম says : 0
ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় থেকে দন্তচিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাচেলর ডিগ্রীধারী হয়েও শুধুমাত্র বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) তফসিলে কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত না করায় যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পেশাগত চর্চার সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভুগছি। না আছে চাকরীর নিশ্চয়তা না আছে প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রশন। গভঃ এর যদি প্র্যাকটিস রেজিস্ট্রশন দিবার ক্ষমতা নাই থাকে,তাহলে এই ধরনের পড়াশুনা ব্যাবস্থা করে লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট করার অধিকারও নেই।
Total Reply(0)
মুন্সী আল আরাফাত ৬ জুন, ২০২২, ১০:২৬ এএম says : 0
এটা বি,এম,ডি,সি স্বেচ্ছচারিতা।। এদের বিরুদ্ধে আঈনি পদক্ষেপ নেয়া উচিত
Total Reply(0)
Masud Mazumder ৬ জুন, ২০২২, ৯:৫৯ এএম says : 0
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনে বিভিন্ন সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের অধীনে কোর্সটি পরিচালিত হয়েও কিভাবে পাশকৃত গ্র্যাজুয়েট ছাত্র-ছাত্রীরা মানবেতর ও বেকার জীবন-যাপন করছে? এটা সরকারের চিন্তা করা দরকার। আপনি একটা কোর্স খোলার অনুমতি দিবেন কিন্তু সরকারী ও বেসরকারীভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিবেন না এটা হতে পারে না। এটা একজন নাগরিকের মৌলিক অধিকার কে খর্ব করছে। আমি অবিলম্বে সরকার কে অনুরোধ করবো কোর্সের কারিকুলাম অনুযায়ী প্র্যাকটিস করার সুযোগ দিয়ে মানব সেবায় আত্মনিয়োগ করে ওরা যেন মানবেতর জীবন থেকে মুক্তি দেয়া হয় সেই ব্যবস্থা করে দেয়া হউক।
Total Reply(0)
Dipon das ৬ জুন, ২০২২, ৯:৫৯ এএম says : 0
সত্য এবং বাস্তবসম্মত সংবাদ প্রকাশ করার জন্য দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাকে ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
Rakib Chowdhury ৬ জুন, ২০২২, ১০:১৭ এএম says : 0
ভাবতে অবাক লাগে দেশের একটা এলিট শ্রেনী দায়িত্ব এড়ানোর জন্য এবং নিজেদের স্বার্থ জাহির করার জন্য এমন জঘন্য পন্থায় কার্যকলাপ করতে পারে?? তাদের কার্যক্রম দেখে শিক্ষিত ভাবতে লজ্জা লাগে আবার হাসিও পায়। জ্ঞানীর অন্তর্দৃষ্টি খুলে যাক, জুলুমের অবসান হোক এবং বঞ্চিতরা তাদের অধিকার ফিরে পাক এই কামনা করি.....
Total Reply(0)
জান্নাত আলী ৬ জুন, ২০২২, ১:৫২ পিএম says : 0
ধন্যবাদ জাতীয় দৈনিক ইনকিলাবকে। প্রিন্ট ও অনলাইন উভয় ফরমেটে।দেশে এমবিবিএস চিকিৎসক আছে প্রায় ১ লক্ষ এর উপরে ডিপ্লোমা চিকিৎসক আছে প্রায় ২৫ হাজার ,কমিউনিটি প্যারামেডিক আছে 3 হাজার ,হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক আছে প্রায় ৫০ হাজার, ইউনানি চিকিৎসক আছে ৫ হাজার ,আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ৫ হাজার আছে তারপর দেশে চিকিৎসক সংকট রয়েছে বাহিরের দেশে গিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। অথচ দেশে স্বীকৃতি দন্ত চিকিৎসক বিডিএস আছে প্রায় ১০ হাজার যা এই দেশের জনসংখ্যার তুলনায় অপ্রতুল। তাই দেশে দন্ত চিকিৎসা ব্যয়বহুল।ফলে সঠিক চিকিৎসা নিতে পারছে না দন্ত রোগ থেকে মুক্তির জন্য দাত ফেলে দিতে হচ্ছে অথবা রোগ ধরে রেখে অন্যান্য দাতের যেমন ক্ষতিগ্রস্থ করছে তেমনি মুখের ক্যান্সার সহ জঠিল রোগ এ আক্রান্ত হচ্ছে। দাঁতের রোগ ধরে রাখলে এর কারণে হাট এর রোগ হয়।আর ব্যাথা কমিয়ে রাখার জন্য ওষুধ এর দোকান থেকে ওষধ খেয়ে কিডনী লিভার সহ অন্যান্য জঠিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।দেশে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়া হাতুড়ে চিকিৎসক আছে প্রায় এক লক্ষ্য তারা ভুল অপ্রচিকিৎসক দিয়ে থাকে ।তাদের তারা রোগি প্রতারিত হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকায় জীবাণু যুক্ত যন্ত্রপাতি ও ভুল চিকিৎসার কারণে হেপাটাইটিস,এইডস সহ বিভিন্ন জঠিল রোগ ছড়াচ্ছে ।সেহেতু স্বিকৃতিপ্রাপ্ত চিকিৎসক সংখ্যা কম অপ্রতুল।সরকারি ভাবে দন্ত চিকিৎসা খুবই সীমিত। প্রতিটি উপজেলা জেলা হাসপাতাল এ এক জন করে দন্ত চিকিৎসক। তাই চিকিৎসা ব্যয়বহুল ও অপ্রতুল ,এই ব্যয়বহুল ও অপ্রতুল হওয়ার কারণে মানুষ নিরুপায় হয়ে এসব হাতুরে চিকিৎসক এর কাছে চিকিৎসা নিচ্ছে।অথচ দন্ত চিকিৎসা বিদ্যায় শিক্ষিত ডিপ্লোমা ও বিএসসি রয়েছে ,শুধুমাত্র বিডিএস দের একচেটিয়া চিকিৎসা ব্যবসা বজায় রাখার জন্য ডিপ্লোমা ও বিএসসি দন্ত চিকিৎসায় শিক্ষিত জাতিকে স্বীকৃতি নেওয়ার পথে বাধা ও বিভিন্ন অপকোশল প্রয়োগ করছে। বিডিএস তাদের প্রতিপক্ষ ও প্রতিযোগি মনে করে, তাদের একচেটিয়া ব্যবসার ভাগ অন্য কাউকে দিতে চায় না।জনগণের স্বাস্থ সুরক্ষা কথা চিন্তা না করে তাদের স্বাথ ,হাসিলে ব্যাস্ত ।অথচ ডিপ্লোমা, বিএসসি দন্ত চিকিৎসা বিদ্যায় শিক্ষিত জাতিকে স্বিকৃতি দিলে দন্ত চিকিৎসা ব্যায় যেমন কমবে তেমনি জনগণ সুচিকিৎসা পাবে।বেকার ডিপ্লোমা ,বিএসসি দের কমসংস্থান হবে।আশা করি সরকার সব দিক বিবেচনা করে ডিপ্লোমা বিএসসি দের স্বীকৃতি দিয়ে জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও বেকার শিক্ষিত জাতিকে বেকারত্ব থেকে মুক্তি দিবে।ইনশাআল্লাহ।
Total Reply(0)
asraful islam ৭ জুন, ২০২২, ৮:২৮ এএম says : 0
মেধা জাতির সম্পদ, আর যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষিত লোকবল জাতির, দেশের উন্নতিতে আরো অগ্রগামী ভূমিকা রাখে, তাই জাতির কল্যাণে বি এস সি ডেন্টালদের অধিকার বাস্তবায়ন করা দেশের প্রশাসন, নেতৃবর্গের তথা সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের দায়িত্ব।
Total Reply(0)
মোঃ নুরুল ইসলাম ৭ জুন, ২০২২, ৮:৩৪ এএম says : 0
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা থাকার পরেও কেন বি এম ডি সি রেজিষ্ট্রেশন দিতে গড়িমসি করছে, এটা খুবই দুঃখজনক। দ্রুততম সময়ে ব্যবস্থা নেয়া হোক,সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
Total Reply(0)
Samar Das ৭ জুন, ২০২২, ১১:৪৪ এএম says : 0
ধন্যবাদ দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকাকে। সত্য তুলে ধরার জন্য।
Total Reply(0)
Shazu Chowdhury ৭ জুন, ২০২২, ১:০৪ পিএম says : 0
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পাসকৃত বিএসসি ডেন্টাল গ্র্যাজুয়েটদের বাস্তব চিত্র এবং তাদের মৌলিক অধিকার তুলে ধরার জন্য দৈনিক ইনকিলাব জাতীয় পত্রিকাকে ধন্যবাদ জানাই এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করি একমাত্র তিনই পারেন এ জটিলতার সমাধান।
Total Reply(0)
মোঃ আবদুল হান্নান ৭ জুন, ২০২২, ১১:২৪ পিএম says : 0
সরকার যদি আমাদের জন্য কিছু করে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন