‘হ্যারি পটার’ সিরিজের লেখিকা জে. কে. রাউলিংয়ের লেখা একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে সিরিজ অবলম্বনে ডেভিড ইয়েটস পরিচালিত ফ্যান্টাসি ফিল্ম ‘ফ্যান্টাস্টিক বিস্টস অ্যান্ড হয়্যার টু ফাইন্ড দেম’। ‘দ্য লেজেন্ড অফ টারজান’ (২০১৬), ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দি অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স’ (২০০৭) ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ-ব্লাড প্রিন্স’ (২০০৯), ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ : পার্ট ওয়ান’ (২০১০) ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ : পার্ট টু’ (২০১১) ইয়েট্স পরিচালিত চলচ্চিত্র। ‘ফ্যান্টাস্টিক বিস্টস’ ‘হ্যারি পটার’ কাহিনীর স্পিন-অফ এবং এই সিরিজে আরো অন্তত চার-পাঁচটি চলচ্চিত্র নির্মিত হবে।
হ্যারি পটার প্রথম যখন তার উইজার্ড স্কুলে ন্যুট স্ক্যামান্ডারের (এডি রেডমেইন) বই পড়েছে তার ৭০ বছর আগের গল্প। লেখক সে সময় নিউইয়র্কে উইচ আর উইজার্ডদের গোপন সমাজে বিভিন্ন অ্যাডভেঞ্চারে ব্যস্ত। সময়টা ১৯২৬। ন্যুট সরা দুনিয়া চষে বেড়িয়েছে জাদুই প্রাণী অর্থাৎ ফ্যান্টাস্টিক বিস্টদের খোঁজে। তাদের খুঁজে বের করে তালিকাভুক্ত করাই ছিল তার এই বিশ্ব ভ্রমণের উদ্দেশ্য। এই ভ্রমণ শেষে সে এসে উপস্থিত হয় আমেরিকায়, যাকে মাগল বা জাদুহীনদের ভাষায় নো-ম্যাজদের দেশ বলা হয়ে থাকে। এখানে তার অল্পসময় থাকার কথা ছিল কিন্তু ঝামেলায় পড়ে গেল সে এখানে এসে। জেকব কাওয়ালস্কি (ড্যান ফগলার) নামে এক নো-ম্যাজের ভুলে তার একটি জাদুর বাক্স অন্য জায়গায় চলে যায় আর কিছু ফ্যান্টাস্টিক বিস্ট মুক্ত হয়ে যায়। উইজার্ডিং এবং নো-ম্যাজের জন্য এটি একটি বড় সমস্যায় পরিণত হতে পারে। তাই এই সমস্যার সমাধান তাকেই করতে হবে।
হলিউড শীর্ষ পাঁচ
১। ফ্যান্টাস্টিক বিস্টস অ্যান্ড হয়্যার টু ফাইন্ড দেম (এডি রেডমেইন, ড্যান ফগলার, ক্যাথরিন ওয়াটারসন, এজরা মিলার, কলিন ফ্যারেল)
২। ডক্টর স্ট্রেঞ্জ (বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, চিওয়েটেল এজিওফর, রেচেল ম্যাকঅ্যাডামস, টিল্ডা সুইন্টন)
৩। ট্রল্স (এনিমেশন; ভয়েস : জাস্টিন টিম্বারলেক, অ্যানা কেন্ড্রিক, জেমস করডেন, রাসেল ব্র্যান্ড)
৪। অ্যারাইভাল (এমি অ্যাডামস, জেরেমি রেনার, ফরেস্ট হুইটেকার, মাইকেল স্টালবার্গ)
৫। অলমোস্ট ক্রিসমাস (গ্যাব্রিয়েল ইউনিয়ন, ড্যানি গ্লাভার, জেসি আশার, ওমমার এপস, মো’নিক)
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন