এবারের ঈদে নাট্যকার আহসান আলমগীর রচিত ২টি ধারাবাহিক ও ৮টি একক নাটক প্রচার হবে। বৈচিত্রময় জীবন ঘনিষ্ট, রোমান্টিক এবং সামাজিক সচেতনতা মুলক বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে এইসব নাটকের গল্পে। পরিচালক রবিউল শিকদার নির্মান করেছেন তিনটি নাটক। দিপ্ত টিভির জন্য ‘মরনের পরে’ মাছরাঙ্গা টিভির জন্য ‘বোবা পাত্রী চাই’ এবং ইউটিইব চ্যানেলের জন্য ‘আফ্রিকান জামাই’। দুই ধারাবাহিক পরিচালনা করেছেন আল হাজেন। টিপু আলমের গল্পে বৈশাখী টিভির জন্য নির্মান করেছেন ৭ পর্বের ‘শিয়াল বাড়ি সিজন-৩’। এশিয়ান টিভির জন্য নির্মিত হয়েছে ৭ পর্বের ধারাবাহিক ‘রাজশাহীর রোমিও ঢাকার জুলি’। বাংলাভিশনের জন্য জিয়াউদ্দিন আলম নির্মাণ করেছেন ‘সেকেন্ড ম্যারেজ’। আরটিভির জন্য আলমগীর খন্দকার দুলাল নির্মান করেছেন ‘প্রেমের কূলখানী’। নাট্যকার আহসান আলমগীর বলেন, আমি সব সময় চেষ্টা করি গতানুগতিকতার বাইরে ভিন্ন ধারার গল্প লিখতে, কিন্তু এই ধরনের গল্প নির্মান করতে এরেঞ্জ বেশি থাকায় বাজেট বেশি লাগে এবং এই ভিন্ন ধারার গল্প গুলোতে অভিনয় করতে হলে অভিনয় জানা অভিজ্ঞ শিল্পী দরকার। আজকাল ভালো গল্প নির্ভর নাটকে ভিউ কম হয় বলে অনেক নির্মাতাগন সাময়িক বিনোদন ধর্মী গল্প নিয়ে নাটক নির্মান করতে বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। এত চাপের মাঝেও এবারের ঈদে আমি মরনের পরে, ফ্যান চোর, শিয়ালবাড়ি-৩ ও রাজশাহীর রোমিও ঢাকার জুলি’র মত নাটকের গল্পগুলো লিখে তুপ্তি অনুভব করেছি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন