‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ মে মাসের শেষের দিকে আকাশে ডানা মেলেছিল এবং আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। টম ক্রুজের সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি সর্বকালের নবম সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র যুক্তরাষ্ট্রের ঘরোয়া বক্স অফিসে।
১৯৮৬ সালের হিট ফিল্ম ‘টপ গান’-এর সিক্যুয়াল ‘ম্যাভেরিক’, শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই প্রায় ৬৫০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে, যা শুধুমাত্র কয়েকটি মুষ্টিমেয় অন্যান্য চলচ্চিত্র দ্বারা সম্পন্ন হয়েছে। গত সপ্তাহে, ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ ২০১২-এর ‘দি অ্যাভেঞ্জার্স’-কে ছাড়িয়ে তালিকার নবম স্থানের একমাত্র দখলে আছে, এবং ২০১২-এর নম্বরে অতিক্রম করার উল্লেখযোগ্য দূরত্বের মধ্যে রয়েছে। ৮ ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’ এবং সপ্তম স্থানে ‘টাইটানিক,’ বক্স অফিস মোজোর তথ্য অনুসারে।
অভ্যন্তরীণ বক্স অফিসে শীর্ষ ১০টি সর্বাধিক উপার্জনকারী চলচ্চিত্র
১.স্টার ওয়ার্স: দ্য ফোর্স অ্যাওয়েকেনস (৯৩৬.৬ মিলিয়ন ডলার), ২.অ্যাভেঞ্জারস: এন্ডগেম (৮৫৮.৩ মিলিয়ন ডলার)
৩.স্পাইডার-ম্যান: নো ওয়ে হোম (৮০৪.৭ মিলিয়ন ডলার), ৪. অ্যাভাটার (৭৬০ মিলিয়ন ডলার) ৫. ব্ল্যাক প্যান্থার (৭০০.৪ মিলিয়ন ডলার), ৬. অ্যাভেঞ্জার; ইনফিনিটি ওয়ার (৬৭৮.৮ মিলিয়ন ডলার), ৭. টাইটানিক (৬৫৯.৩ মিলিয়ন ডলার), ৮. জুরাসিক ওয়ার্ল্ড (৬৫৩.৪ মিলিয়ন ডলার), ৯. টপ গান: ম্যাভেরিক (২৫ জুলাই, ২০২২ পর্যন্ত ৬৩৫.৫ মিলিয়ন ডলার), ১০. দ্য অ্যাভেঞ্জারস (৬২৩ মিলিয়ন ডলার)
‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ টম ক্রুজের ক্যারিয়ারের প্রথম বিলিয়ন ডলার মুভি
দীর্ঘদিন ধরে চলমান ‘মিশন: ইম্পসিবল’ ফ্র্যাঞ্চাইজ এবং ২০০৫-এর “ওয়ার অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস”-এর মতো ব্লকবাস্টার হিট সত্ত্বেও “টপ গান: ম্যাভেরিক” টম ক্রুজের ৪০ বছরের ক্যারিয়ারে প্রথম চলচ্চিত্র যা বিশ্বব্যাপী ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছে।
টম ক্রুজের ১০টি সর্বোচ্চ আয় করা সিনেমা
১.টপ গান: ম্যাভেরিক (২৫ জুলাই, ২০২২ পর্যন্ত ১.২৮ বিলিয়ন ডলার), ২. মিশন: ইম্পসিবল - ফলআউট (৭৯১ মিলিয়ন ডলার), ৩. মিশন: ইম্পসিবল - গোস্ট প্রোটোকল (৬৯৪ মিলিয়ন ডলার), ৪. মিশন: ইম্পসিবল- রোগ নেশন (৬৮২ মিলিয়ন ডলার), ৫. ওয়ার অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস (৬০৩.৮ মিলিয়ন ডলার). ৬. মিশন: ইম্পসিবল টু (৫৪৬ মিলিয়ন ডলার), ৭. মিশন: ইম্পসিবল (৪৫৭.৭ মিলিয়ন ডলার), ৮. দ্য লাস্ট সামুরাই (৪৫৪ মিলিয়ন ডলার), ৯. দ্য মামি (৪০৯ মিলিয়ন ডলার), ১০. মিশন: ইম্পসিবল থ্রি (৩৯৮.৫ মিলিয়ন ডলার)
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন