সম্প্রতি আদালতের বরাত দিয়ে নিপুণের আইনজীবী জানিয়েছেন, চলচ্চিত্র সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন তিনি। এ বিষয়ে জায়েদ খান বলেছেন, এখনো আদালত চূড়ান্ত রায় দেয়নি। তাই এ দাবী করা ঠিক নয়। জায়েদ বলেন, বিষয়টি এখনও আদালতে বিচারাধীন। আদালত খুলবে আগামী ১৬ ডিসেম্বর। তারপর এই মামলার চূড়ান্ত রায় আসবে। কিন্তু নিপুণ না জেনেই লজ্জাহীনভাবে, নিজের ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে প্রতিদিন শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে যাচ্ছে। নিজেকে এফডিসির সেক্রেটারি হিসেবে দাবি করছে, সাধারণ স¤পাদকের চেয়ারে বসছে। সেই সঙ্গে তার সঙ্গের কিছু লোক তাকে সেক্রেটারি হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস দিচ্ছে। এর আগে এরকম লজ্জাজনক পরিস্থিতি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দেখিনি আমি। তিনি বলেন, যেখানে কোর্ট নিষেধ করে দিয়েছে কেউ শিল্পী সমিতিতে যাবে না। সেখানে তিনি চেয়ারে বসে বিভিন্ন কাগজে সাইন করছে, সবাইকে ফোন করে বলছে, আসেন আমি শিল্পী সমিতির সেক্রেটারি, এসে চাঁদা দিয়ে যান। এসব পরিস্থিতি আসলে আমি দেখতে চাইনা। এগুলো আমার সাথে কোনোভাবেই যায় না। জায়েদ অভিযোগ করে আরও বলেন, সোহানুর রহমান সোহান এবং মোহাম্মদ হোসেন, এই দুইজন মানুষ শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ব্যাপক ক্ষতি করেছে। বেআইনিভাবে পরাজিত প্রার্থীকে বৈধ ঘোষণা করে একজন বিজয়ীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। যা এর আগে চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ঘটে নাই।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন