রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

সরকারকে বিদায় করব শান্তিপূর্ণ আন্দোলনেই

নয়াপল্টনে বিক্ষোভ সমাবেশে ড. খন্দকার মোশাররফ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩, ১২:০০ এএম

শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারকে বিদায় করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, আমরা এই পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে সকল প্রকার আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। আগামীদিনেও সরকার বিদায় হওয়া পর্যন্ত আমরা শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিকভাবে নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে এই সরকারকে বিদায় করবো। গতকাল সোমবার বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং সরকারের পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেয়া, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত¡াবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ১০ দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে আগামী ২৫ জানুয়ারি সারাদেশে সকল মহানগর ও জেলা সদরে সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। মহানগর উত্তর-দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ১০ দফা দাবিসহ বিদ্যুতের মূল্য কমানোর দাবিতে নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সমাবেশ হয়। সমাবেশের পর একটি মিছিল কাকরাইলের নাইটেঙ্গল মোড় ঘুরে ফকিরেরপুল মোড় প্রদক্ষিণ করে আবার নয়া পল্টনে এসে হয়।

নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ছাড়াও অন্য ৯টি মহানগর ও উপজেলায় একযোগে এই কর্মসূচি হয়। ১০ দফা দাবিতে সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করেছে এটি তার তৃতীয় কর্মসূচি। গত ২৪ ডিসেম্বর ৯ বিভাগীয় শহরে এবং ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় যুগপৎ আন্দোলনে প্রথম কর্মসূচি গণমিছিল এবং ১১ জানুয়ারি অবস্থান কর্মসূচি করে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। গতকালকের এই কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি পূর্ব পান্থপথস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে, জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করে।

বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, যেখানেই গণতন্ত্র সেখানেই বিএনপির অবদান। আর যেখানে আওয়ামী লীগ সেখানেই গণতন্ত্রকে হত্যা। তাই আজকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দকে দায়িত্ব নিতে হবে এদেশের সকল জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে ইস্পাতকঠিন গণঐক্য সৃষ্টি করে আগামী দিনে সরকার বিদায়ের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হবে।

আরো লুট করতেই বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে সরকার কোনো নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা না করে, বিদ্যুতের যে একটি কমিশন আছে তাদের কোনো মতামত না নিয়ে, গণশুনানী না করে সরকার প্রশাসনিক হুকুমের মাধ্যমে বিদ্যুতের দাম ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে এবং বলেছে যে, মাসে মাসে নাকী এই বিদ্যুতের দাম তার্ াসমন্বয় করবে। অর্থ্যাৎ এই ৫ শতাংশ নয়, আরো ভবিষ্যতে বিদ্যুতে দাম তারা বৃদ্ধি করবে।

ড. মোশাররফ বলেন, আজকে সারাদেশের মানুষ এই বিদ্যুতের দাম পরিশোধ করতে গিয়ে তারা দুর্ভোগে পড়েছে। আপনারা জানেন ২০০৬ সালে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যখন সরকার ছিলো বিদ্যুতের ইউনিট প্রতি যে সর্বোচ্চ দর ছিলো ২ টাকা ৬০ পয়সা এখন তা ১১ টাকার উপরে। কেনো এই দাম করেছে? এই সরকার ক্ষমতায় এসে যেসকল বিদ্যুত ইউনিট মাত্র স্বল্পকালীন সময়ের জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে ভাড়া করে আনা হয় সেসব রেন্টাল বিদ্যুত পাওয়ার তারা এদেশে স্থাপন করেছে এবং এই রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুতের মাধ্যমে যাতে তারা লুটপাট করতে পারে সেজন্য পার্লামেন্ট থেকে ইনডেমনিটি পাস করেছে। ১৪ বছর ধরে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে লুট করেছে। এখনও যে দাম বৃদ্ধি এটাও লুটপাট এবং অর্থ পাচার করার জন্য করা হয়েছে। বিভিন্ন কুইক রেন্টাল বিদ্যুত কেন্দ্র কোনো বিদ্যুত উতপাদন না করেও ক্যাপাসিটি চার্জ এর মাধ্যমে বিদ্যুত খাতে অর্থ লুট করে বিদেশে টাকা পাচার হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সরকারের উচ্ছৃষ্টভোগিরা কখনো সরকারের দোষ দেখে না, কারণ সরকার দোষ করলে তাদের উচ্ছৃষ্টের পরিমাণ বাড়ে। ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে কিনে রাখছে। এমনকি প্রশাসনের লোককে সরকার ঘুষ দেয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে গাদায় গাদায় টাকা পুলিশের এসপি, ডিআইজিদের দিয়েছে। যেই সরকার প্রশাসনের লোকদের ঘুষ দেয়, সেই সরকারের নৈতিক অধিকার নেই কারো বিরুদ্ধে আঙুল তোলার। প্রশাসন এবং সরকার যৌথভাবে দেশটাকে লুট করছে, দুর্নীতি করছে, শেষ করছে। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সরকাররি কর্মকর্তাদের ডজনে ডজনে বাড়ির খবর আসছে।

তিনি বলেন, রক্তচুক্ষ, মামলা-মোকদ্দমা, গুম-খুন-ফাঁসি এসব ভয় দেখিয়ে দেশপ্রেমিক জনগণকে থামিয়ে রাখা যাবে না। মরতে হয় মরবো, বাংলাদেশকে স্বাধীনতা যুদ্ধের আশা-আকাক্সক্ষার বাংলাদেশের জায়গায় রেখে যাবো। যে বাংলাদেশের জন্য ১৯৭১ সালের যুদ্ধ করেছি।

গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, মামলা, গুম-খুনের ভয় দেখিয়ে কোন লাভ নেই। এখনো সময় আছে, মুষ্টিমেয় টাকায় পোষা দালাল দিয়ে তোষামোদি তারিফ পাওয়া যাবে। কিন্তু জনগণের মন পাওয়া যায়নি, যাবে না। জনগণ সরকারের বিরুদ্ধে রূখে দাঁড়িয়েছে, দাঁড়াবে।
তিনি বলেন, নেতাকর্মীদের গায়ে হাত আসলে পাল্টা হাত তুলতে হবে, শুধু মার খাওয়ার জন্য আমাদের জন্ম হয়নি। অন্যায়ের কাছে সহনশীল হওয়া কাপুরুষতা, অন্যায়কারীর প্রতি হাত তোলা নৈতিক অধিকার। সুতরাং সাবধানে হাত তুলবেন আমরা কিন্তু বসে থাকবো না।

স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আজকে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে উচ্চ ট্যাক্স, উচ্চ বিলের মাধ্যমে টাকা লুট করা হচ্ছে। আর এ টাকা ভোট চোরদের কাছে যাচ্ছে। তারা ১০ হাজার কোটি টাকার কাজ ৩০ হাজার কোটি টাকা করে লুট করে নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, বিদেশ গমন, বিভিন্ন প্রকল্পের নামে জনগণের টাকা চুরি হচ্ছে। লাখ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। এই লুটপাট আগামীতে আর করতে দেয়া হবে না। এখন দুবাই, কানাডা, লন্ডনে তাদের সম্পত্তি প্রকাশ পাচ্ছে। সব কিছুর বিচার হবে। আমীর খসরু বলেন, নেতাদের গ্রেফতার করে, অত্যাচার করে আন্দোলন দমানোর সুযেগ নেই। আজকে আন্দোলন বাংলাদেশের জনগণের হাতে চলে গেছে। আগামী যে আন্দোলনের কর্মসূচি আসবে তাতে এ সরকার বিদায় নিতে বাধ্য হবে।

ঢাকা মহানগর উত্তরের আহŸায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে এবং ঢাকা মহানগরের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু ও উত্তরের আমিনুল হকের সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, আব্দুল আ্উয়াল মিন্টু, এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ও আবদুস সালাম আজাদ বক্তব্য রাখেন।

বিক্ষোভ মিছিলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যান ছাড়াও দলের কেন্দ্রীয় নেতা মীর সরাফত আলী সপু, শিরিন সুলতানা, রকিবুল ইসলাম বকুল, মাশুকুর রহমান মাশুক, মীর নেওয়াজ আলী, হুমায়ুন কবির খান, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, সালাউদ্দিন ভুঁইয়া শিশির, ফরিদা ইয়াসমীন, সাইফুল আলম নিরব, আকরামুল হাসান মিন্টু, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, হেলেন জেরিন খান, মহানগর বিএনপির নবী উল্লাহ নবী, যুব দলের মামুন হাসান, মোনায়েম মুন্না, স্বেচ্ছাসেবক দলের এসএম জিলানী, রাজিব আহসান, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল, মুক্তিযোদ্ধা দলের ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাদেক আহমেদ খান, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসেইন, মোস্তাফিজুল করীম মজুমদার, মতস্যজীবী দলের আবদুর রহিম, তাঁতী দলের কাজী মুনীরুজ্জামান মুনীর, জাসাসের জাকির হোসেন রোকন, উলামা দলের মাওলানা আবুল হোসেন, ছাত্র দলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমূখ নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। বিক্ষোভ সমাবেশ উপলক্ষে নয়া পল্টনের বিভিন্ন গলিতে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট:
গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুগপৎ আন্দোলনের ১০ দফা এবং বিদ্যুতের মূল্য কমানোর দাবিতে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট বিক্ষোভ মিছিল করে। এসময় ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেছেন, দেশের টাকা লুট করে কারা দুবাইতে ২৪০টি বাড়ী করেছে, কারা কানাডায় বেগমপাড়া বানিয়েছে, হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করছে তা সরকারকে বের করতে হবে। তিনি বলেন, সারাদেশ আজ লুটের স্বর্গরাজ্যে পরিনত হয়েছে। আর এ লুটপাট করছে সরকারদলীয় লোকেরা। এসব লুটপাটের হিসেব একদিন দিতে হবে।

ফরহাদ বলেন, গুম-খুন, দমন-পীড়ন, অত্যাচার-নির্যাতন করে চলমান আন্দোলনকে দমানো যাবে না। শেখ হাসিনা তথা দলীয় সরকারের অধীনে এ দেশে কোনো নির্বাচন হবে না, হতে দেয়া হবে না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো কোনো নির্বাচন জনগণ আর হতে দেবে না। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত ও নির্বাচন কমিশন বাতিল করতে হবে। পাচারকৃত লক্ষ কোটি টাকা ফেরত আনতে হবে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দির মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় জনগণ আন্দোলনের মাধ্যমে তাদেরকে মুক্ত করে নিয়ে আসবে। এসময় ফরহাদ জানান, যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ২৫ জানুয়ারি জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ‘বাকশাল দিবস’ পালন করবে। ওইদিন বিকেল ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

ড. ফরহাদের সভাপতিত্বে সমাবেশে এনপিপির মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, জাগপার একাংশের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মওলা চৌধুরী, ডেমোক্রেটিক লীগের (ডিএল) সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, যুগ্ম সম্পাদক খোকন চন্দ্র দাস, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) মহাসচিব ব্যারিস্টার নাসিম খান, বিকল্পধারার মহাসচিব অ্যাডভোকেট শাহ মো. বাদল, এনপিপির মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, প্রেসিডিয়াম সদস্য নবী চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব মো. ফরিদ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ফখরুজ্জামান, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান এমএন শাওন সাদেকীসহ জোটের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশ শেষে প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি মৎস্যভবনের কাছে গিয়ে শেষ হয়।#

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (4)
Mohammad Yousuf Ali ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩, ৯:০২ এএম says : 0
চলছে লড়াই চলবে গণতন্ত্র ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে ইনশাল্লাহ
Total Reply(0)
Zamir Uddin ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩, ৯:০২ এএম says : 0
সরকার পতনের করতে হলে জামায়াত লাগবে কেননা জামায়াত সাহসী
Total Reply(0)
Badrul Alam Talukder ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩, ৯:০৩ এএম says : 0
Congratulations, Bangladesh Nationalist party BNP o er shokol ongosongoton er Deshpremic songrami gonotontrokami neta kormi K
Total Reply(0)
Ismail Sagar ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩, ৯:০৪ এএম says : 0
চুরের স্বভাবই চুরি করা, সে শুনে না ধমে'র কাহিনী, আজ দেশের অথ' সংকট এটার জন্য দায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতি কাজ' কলাপ গুলোই নিকৃষ্ট অবস্থায় এসে পৌঁছেছে
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন