শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আন্তর্জাতিক সংবাদ

ভবিষ্যৎ আমাদেরই হবে : পুতিন

ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযানের বছরপূর্তি আজ

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:০৩ এএম

এক বছরে পুতিনের প্রতি রাশিয়ানদের সমর্থন তীব্রভাবে বেড়েছে ষ বাখমুতের কাছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শহর মুক্ত করেছে ওয়াগনার সেনা ষ রাশিয়ার আশ্বাস ছাড়া কিয়েভে যাওয়ার সাহস করতেন না বাইডেন
আজ শুক্রবার এক বছর অতিক্রম করবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধের বর্ষপূর্তির ঠিক আগে, গতকাল পরমাণু অস্ত্রসম্ভার বাড়ানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। একটি কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে তিনি জানান, পারমাণু অস্ত্রসম্ভার বাড়ানোর জন্য আরও ব্যয়বরাদ্দ করতে চলেছে তার প্রশাসন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ইউক্রেন সফরের পরই সে দেশের সঙ্গে পরমাণু অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ সম্পর্কিত ‘নিউ স্টার্ট’ চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার কথা জানিয়েছিলেন তিনি।

পুতিন গতকাল পিতৃভ‚মি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বলেছেন, রাশিয়া সত্যের পক্ষে এবং ভবিষ্যত রাশিয়ার পক্ষে। ‘আমি আমার পেছনে একদল তরুণকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখতে পাচ্ছি। পরশু যখন আমি ফেডারেল অ্যাসেম্বলিতে ভাষণ দিয়েছিলাম, তখন আমার চ‚ড়ান্ত মন্তব্য ছিল যে, সত্য আমাদেরই পক্ষে। কিন্তু সেই ছেলেদের দিকে তাকিয়ে আমি এবার যোগ করতে চাই, কোন সন্দেহ ছাড়াই ভবিষ্যতও আমাদেরও পক্ষে,’ পুতিন বলেছিলেন। ‘যারা জাতিকে রক্ষা করে তাদের যতœ নেয়া রাষ্ট্রের একটি পবিত্র দায়িত্ব,’ পুতিন সৈনিকদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানে উল্লেখ করেছিলেন।

গত বছরের ২৪ ফেব্রæয়ারি ইউক্রেনে অভিযান শুরু করে রাশিয়া। ধীরে ধীরে এই বিশেষ সামরিক অভিযান পূর্ণ রূপ ধারণ করে। পুতিন জানান, তিনি ইউক্রেনের পূর্ব ডনবাস অঞ্চলের রুশপন্থি নাগরিকদের গণহত্যার কবল থেকে বাঁচাচ্ছেন। অভিয়ানের শুরুতে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি শহরেই রাশিয়া শুরু করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্ব দিক থেকে রুশ বাহিনী দেশে প্রবেশ করে এবং পূর্ণমাত্রায় আক্রমণে রূপ নেয়। যুদ্ধে উস্কানি দেয়া ও হস্তক্ষেপ করা শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের পশ্চিমা মিত্ররা। তারা রাশিয়ার ওপর নজিরবিহীন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

প্রথমে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠাতে সম্মতি দেয়। যার পরপরই বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তার গ্রিনলাইট দেয় যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনের দক্ষিণ উপক‚লে দ্রæত সাফল্য অর্জন করতে থাকে। রাতারাতিই খেরসন, কৃষ্ণ সাগর বন্দর, রুশ-অধিকৃত ক্রিমিয়া উপদ্বীপের নিকটবর্তী অঞ্চলসহ আজভ সাগরের বার্দিয়ানস্ক বন্দর দখল করে ফেলে। মস্কোর সৈন্যরাও কিয়েভকে ঘিরে ফেলার চেষ্টা করে। রাশিয়ার সীমান্তবর্তী ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভে করে ভারী বোমাবর্ষণ। এরপর গত সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ইউক্রেনের ডোনেৎস্ক, লুহানস্ক, খেরসন ও জাপোরোজিয়া অঞ্চল মুক্ত করে রুশ সেনা। এসব অঞ্চলের আয়তন ইউক্রেনের মোট ভ‚মির প্রায় ১৫ শতাংশ। পরে এক গণভোটের মাধ্যমে এ চারটি এলাকা বৈধভাবে নিজেদের অংশ করে নেয় রাশিয়া। তবে ওই গণভোটকে কিয়েভসহ পশ্চিমারা স্বীকৃতি দেয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ এলাকা রুশ বাহিনীর দখলে আছে। তবে গত দু-এক মাসের পরিস্থিতি বলছে, যুদ্ধক্ষেত্রে কোনো পক্ষই বড় কোনো অগ্রগতি অর্জন করতে পারেনি। ইউক্রেনের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে দেশটির বিভিন্ন শহরের বিদ্যুৎসহ গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোয় ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা অব্যাহত রেখেছে রাশিয়া। রুশ হামলা প্রতিরোধে পশ্চিমা মিত্রদের কাছ থেকে অত্যাধুনিক ট্যাংকসহ অন্যান্য সমরাস্ত্রের প্রতিশ্রæতি পেয়েছে ইউক্রেন। এগুলো দ্রæত কিয়েভকে সরবরাহ করতে আহŸান জানাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

এক বছরে পুতিনের প্রতি রাশিয়ানদের সমর্থন তীব্রভাবে বেড়েছে : রাশিয়ান পাবলিক ওপিনিয়ন রিসার্চ সেন্টারের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ বিভাগের প্রধান মিখাইল মামনভ বলেছেন, জরিপকারীরা গত এক বছরে প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন এবং ক্ষমতার অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রতি বৈশিষ্ট্যযুক্ত সমস্ত প্রধান সূচকে রাশিয়ানদের দৃষ্টিভঙ্গি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে লক্ষ্য করেছেন।

‘রুশ নেতার চারপাশে একত্রীকরণের প্রভাব রয়ে গেছে। গত এক বছরে, আমরা প্রেসিডেন্টের প্রতি মনোভাবের সমস্ত প্রধান সূচকে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি রেকর্ড করেছি। প্রথমত, ২০২২ এর শেষের দিকে পুতিনের প্রতি আস্থার সূচক ৭৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা ২০২১ (৬৫ শতাংশ)-এর তুলনায় ১৩ শতাংশ পয়েন্ট বেশি - এটি অনেক, একটি বিশাল পরিমাণ,’ ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী ১,৬০০ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সম্প্রতি চালানো জরিপের ফলাফলের উপর মন্তব্য করে মামনভ বুধবার বিশেষজ্ঞ ইনস্টিটিউট ফর সোশ্যাল রিসার্চ-এ একটি গোলটেবিল আলোচনার সময় বলেছেন।

তার তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালে প্রেসিডেন্টের অনুমোদনের বার্ষিক গড় বৃদ্ধি ছিল ১৫ শতাংশ পয়েন্ট (২০২২ সালে ৭৫ শতাংশ বনাম ২০২১ সালে ৬০ শতাংশ)। ‘বৈধতা সূচকে সবচেয়ে বড় গতিশীলতা দেখা গেছে, যা আমরা সরকার যাদের স্বার্থে কাজ করে, সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণের মাধ্যমে মূল্যায়ন করি। প্রায় ৭৩ শতাংশ উত্তরদাতারা এখন বলেছেন যে, প্রেসিডেন্ট সংখ্যাগরিষ্ঠের স্বার্থে কাজ করেন। যা ২০২১ সালের (৫৩ শতাংশ) এর তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি। এটা অনেক,’ মামনভ বলেন। তার মতে, জরিপগুলি সমস্ত সরকারী সংস্থার বৈধতা বৃদ্ধিও দেখায়। ‘এটি ফেডারেল কর্তৃপক্ষ, সরকার, রাজ্য ডুমা, ফেডারেশন কাউন্সিল এবং আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এ প্রতিষ্ঠানগুলির কার্যক্রমের সমর্থন এবং অনুমোদনের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি আমাদের স্থিতিশীলতার বৃদ্ধি সম্পর্কে কথা বলতে দেয়। সিস্টেম, সামগ্রিকভাবে এর বৈধতাকে শক্তিশালী করার বিষয়ে,’ মামনভ জোর দিয়েছিলেন।

তার মতে, উত্তরদাতাদের ৫৪ শতাংশ বলেছেন যে, ‘দেশের শীর্ষ নেতাদের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন কৌশল রয়েছে।’ মামনভ উল্লেখ করেছেন যে, ফেডারেল অ্যাসেম্বলিতে পুতিনের স্টেট অফ দ্য নেশন ভাষণ দেয়ার আগে ভোটগুলি পরিচালিত হয়েছিল, তাই ‘এই সংখ্যাটি এখন বাড়বে, যেহেতু জনসাধারণ আগ্রহের কিছু প্রশ্নের উত্তর শুনেছে’।
এদিকে, বৃহস্পতিবার রাশিয়ায় ছুটির প্রাক্কালে ‘গেøারি টু ডিফেন্ডারস অফ দ্য ফাদারল্যান্ড’ শীর্ষক একটি কনসার্ট আয়োজিত হয়। মূলত যারা সশস্ত্র বাহিনীতে কাজ করে তাদের উপলক্ষে এটি উদযাপিত হয়। সেখানে সমবেত হয়ে প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের প্রতি বিপুল সমর্থন প্রকাশ করেন রুশ জনগণ।

মারিয়া ইয়াকভলেভা, যিনি কনসার্টে উপস্থিত ছিলেন, রয়টার্সকে বলেছিলেন যে, তিনি কনসার্টে পুতিনের ভাষণ শুনতে চান কারণ তিনি সবার জন্য মানসিক শান্তি প্রদান করেছিলেন। ‘আপনি তার কথা শোনেন এবং আপনি (বিশ্বাস করেন) যে সব ঠিক হবে, সবকিছু চমৎকার হবে। আমরা সঠিক পথে আছি,’ তিনি বলেন, ‘তিনি আমাদের কাছে একজন বাবার মতো। অন্তত আমার জন্য। আমি তাই অনুভব করি।’

অন্য একজন অংশগ্রহণকারী, যিনি তার নাম প্রকাশ করতে চাননি, বলেছিলেন যে, তিনি নিশ্চিত রাশিয়া সঠিক পথে রয়েছে এবং ভবিষ্যতে জাতির জন্য কেবল বিজয় এবং ‘পুনর্মিলন’ রয়েছে। পরে কনসার্টে বক্তৃতা দেয়ার সময়, পুতিন ইউক্রেনে যুদ্ধরত রাশিয়ান সৈন্যদের প্রশংসা করে বলেন, তারা পিতৃভ‚মিকে রক্ষা করছে।
বাখমুতের কাছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শহর মুক্ত করেছে ওয়াগনার সেনা : রাশিয়ান বাহিনী শীঘ্রই আর্টিওমভস্ক (বাখমুত) থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ শহর বার্খোভকা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেবে, ওয়াগনার পিএমসি প্রতিষ্ঠাতা ইয়েভজেনি প্রিগোজিন বুধবার বলেছেন।

‘আমি বিশ্বাস করি আমরা আপনাকে শীঘ্রই বার্খোভকাকে নিয়ন্ত্রণে নেয়ার সুসংবাদ দেব। ওয়াগনার পিএমসি যোদ্ধারা অগ্রসর হচ্ছে,’ প্রিগোজিন বলেছেন, তার প্রেস অফিসের টেলিগ্রাম চ্যানেল অনুসারে। বেখভকার বসতিটি বাখমুতের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত, প্যারাস্কোভিয়েভকা থেকে খুব দূরে নয়, যেটি প্রিগোজিন ১৭ ফেব্রæয়ারিতে নিয়ন্ত্রণে নেয়ার রিপোর্ট করেছেন। আর্টিওমভস্ক ডিপিআর-এর কিয়েভ-নিয়ন্ত্রিত অংশে, গর্লোভকার প্রধান শহরের পাশে অবস্থিত এবং ডনবাসে ইউক্রেনীয় বাহিনী সরবরাহের জন্য লজিস্টিক নোড হিসাবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে। শহরের জন্য তুমুল লড়াই চলছে।

রাশিয়ার আশ্বাস ছাড়া কিয়েভে যাওয়ার সাহস করতেন না বাইডেন : রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বুধবার এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, রাশিয়ার কাছ থেকে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পাওয়ার পরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কিয়েভে সফর করার সাহস করেছিলেন।

‘বাইডেন রাশিয়াকে সতর্ক না করে এবং তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য রাশিয়ান পক্ষকে জিজ্ঞাসা না করে কিয়েভে যাওয়ার সাহস করেননি,’ তিনি বলেছেন। মুখপাত্র উল্লেখ করেছেন যে, ‘মার্কিন নেতার সফর নাটকের মাধ্যমে মঞ্চস্থ হয়েছিল, কিন্তু বাস্তবে, এটি ছিল একটি প্রাদেশিক থিয়েটারের ব্যর্থ মঞ্চের অনুরূপ।’ ‘এ মুহুর্তে কিছু নাটক বরাদ্দ করার জন্য, তারা এমনকি বিমান হামলার অ্যালার্ম বাজিয়েছে,’ তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘যদিও, তারা কিয়েভের জনগণকে আগে থেকেই বলেছিল যে, কোনো প্রকৃত হুমকি নেই। তাই সাইরেন বাজলেও তাতা মনোযোগ না দিতে। প্রত্যেকে তাদের প্রতিবেশীকে সতর্ক করেছিল: বাইডেন আসতে চলেছে, তারা সাইরেন চালু করবে, কিন্তু এটা ঠিক আছে, আমরা বাড়িতে থাকতে পারি আমাদের নিজস্ব কাজকর্ম করতে পারি, কারণ এটি নাটকের একটি অংশ।’

‘যদি ওয়াশিংটন কিয়েভ সরকারকে কীভাবে আরও সমর্থন করা যায় সে বিষয়ে তার মিত্রদের কাছে আরেকটি উদাহরণ তৈরি করতে চায়, তবে সেটি খুব ভালভাবে তারা পরেনি,’ জাখারোভা উপসংহারে বলেন, ‘বিশেষ করে উচ্চস্বরে মিথ্যা দাবি করে যে, তারা পরিস্থিতির সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং কিয়েভ জয়ী হতে চলেছে।’ সূত্র : তাস, রয়টার্স, নিউইয়র্ক টাইমস, আল-জাজিরা।

 

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (6)
Nobin Sikder ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৩৪ এএম says : 0
বিশ্বকে এক করার জন্য জাতিসংঘ গঠিত হলেও জাতিসংঘ আজ ব্যর্থ।১ বছর হয়ে গেলো এখনও রুশ, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের কোনো সম্ভাবনা নাই
Total Reply(0)
Opu Wahid ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৩৩ এএম says : 0
· আমি মনে করি এই যুদ্ধের জন্য যদি জাতিসংঘ দ্বায়ী জাতিসংঘ যদি যুদ্ধ বন্ধ না করতে পারে তাহলে জাতিসংঘ ভেঙে দেওয়া হোক
Total Reply(0)
Suhaj Ayub ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৩৩ এএম says : 0
Russia has to protect It's citizens Glory to putin the peace maker change maker the great leader of universe
Total Reply(0)
Dewan Md Sharif ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৩১ এএম says : 0
আমরা সিঙ্গাপুর পেরিয়ে আমেরিকা এবং কানাডার দিকে যাচ্ছিলাম,, কিন্তু আবহাওয়া পরিস্থিতি খারাপ থাকায় শ্রীলঙ্কার দিকে যেতে হচ্ছে
Total Reply(0)
Kamru Zzaman Rowshon ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৩০ এএম says : 0
এই জুদ্দে রাশিয়া অনেক সৈন্য হারিয়ে ছে। আর কিছুই পায় নী
Total Reply(0)
Jakaria Jisan ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৩২ এএম says : 0
যুদ্ধ করবে ইউক্রেন-রাশিয়া আর মাসুল গুনতে হবে পুরো বিশ্বকে
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন