এফ. হাবিয়ের গুতিয়েরেস পরিচালিত সুপারন্যাচারাল সাইকোলজিকাল হরর চলচ্চিত্র ‘রিংস’। গুতিয়েরেস দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং ‘বিফোর দ্য ফল’ নামে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছেন। কোজি সুজুকির কাহিনী অবলম্বনে ‘রিংস’ ‘রিং’ সিরিজের তৃতীয় চলচ্চিত্র হলেও এটি আসলে প্রিকুয়েল। আগের দুটি ফিল্ম হচ্ছে ‘দ্য রিং’ (২০০২) এবং ‘দ্য রিং টু’ (২০০৫)।
বিমানের যাত্রীদের দুজন ঘটনাক্রমে জানতে পারে তারা সামারা মরগ্যানের সেই অভিশপ্ত ভিডিও টেপ দেখেছে আর সেটিই হচ্ছে সপ্তম দিন। ভিডিও দেখার পর একটি রহস্যময় ছেলের কণ্ঠ তাদের ফোন করে জানিয়েছিল সাত দিনের সাবধান বাণী। সপ্তম দিন মানেই তাদের মৃত্যু এবং বিমান বিধ্বস্ত হয়ে তারা মারা যায়। সেই যাত্রীদের একজনের ভিসিআর কেনে একজন অধ্যাপক যাতে সেই ভিডিও ক্যাসেটটি ঢোকানো ছিল। ঘটনাক্রমে সেই ক্যাসেট আসে একদল কলেজ ছাত্রের হাতে। এদের একজন হলো হোল্ট (অ্যালেক্স রো)। সে ছাত্রদের এক দলের সদস্য যারা সবাই পালা করে সামারার সেই অভিশপ্ত টেপ দেখেছে। হোল্টের প্রেমিকা জুলিয়া (ম্যাটিল্ডা লুটজ) দীর্ঘসময় তার কাছ থেকে দূরে ছিল। হোল্টের খোঁজ নিতে এসে সে জানতে পারে তার প্রেমিক নিজেও সেই টেপটি দেখেছে। এর মধ্যে ছয় দিনের বেশি পেরিয়েও গেছে। তাদের হাতে আছে একদিনেরও কম সময়। এই সময়টা পার হলেই হোল্টের রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হবে। জুলিয়ার হাতে এই সময়টাই আছে হোল্টকে বাঁচাবার জন্য। অবধারিত মৃত্যুর হাত থেকে তাকে কি বাঁচাতে পারবে সে?
হলিউড শীর্ষ পাঁচ
১। স্পিøট (জেমস ম্যাকঅ্যাভয়, বেটি বাকলি, আনিয়া টেইলর-জয়)
২। হিডেন ফিগার্স (টারাজি পি. হেনসন, জেনেল মোনে, অক্টাভিয়া স্পেন্সার, কির্স্টেন ডান্্স্ট, কেভিন কস্টনার)
৩। রিংস (ম্যাটিল্ডা লুটজ, অ্যালেক্স রো, জনি গেলেকি, এইমি টিগারডেন)
৪। আ ডগ’স পারপাস (পেগি লিপ্টন, ডেনিস কোয়েড, ব্রিট রবার্টসন, ভয়েস : জশ গ্যাড)
৫। লা লা ল্যান্ড (রায়ান গসলিং, এমা স্টোন)
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন