ছাত্রলীগ হল ইনফেন্টট্রি ডিভিশন আর যুবলীগ হল স্টাইকিং ফোর্স এমন মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি। গতকাল রবিবার সকালে শিল্পকলা একাডেমিতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত সংবাদচিত্র প্রর্দশনী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইনফেন্টট্রি ডিভিশন (ছাত্রলীগ) তারা রাস্তা করবে এবং যুবলীগ সেই রাস্তা ব্যবহার করেই আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠিত করবে। এ জন্যই যুবলীগ হল স্টাইকিং ফোর্স । এই ফোর্স যদি গতি হারায় তাহলে গতিহারা নদী যেমন মরে যায়, স্টাইকিং ফোর্সের যদি গতি হারায় তাহলে দল মরে যাবে সুতারাং আজকে ওমর ফারুকের নেতৃত্বে যুবলীগ যে ঐতিহ্য আছে, সে যুবলীগের সুনাম ও আছে। সেই যুবলীগ এর কর্নধার হিসেবে ওমর ফারুক চৌধুরী যে বিভিন্ন জায়গায় যুবলীগের কর্মকান্ড প্রসারিত করেছে সত্যি কথা বলতে আওয়ামী লীগ হিসেবে আমি গর্ববোধ করি। যদি আমাদের স্টাইকিং ফোর্সটাকে ধ্বংস করা যায় এবং আমাদের কর্মি বাহিনীদের যদি নিস্তব্ধ করা যায়, তাহলে এই অঞ্চলকে, বাংলাদেশকে যারা মেনে নিতে পারেনি, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে যারা স্বীকৃতি দেয়নি তারা পাকিস্তানের সাথে কান্ট্রিহান্ড হয়। এই জন্য এই হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছিল। তবে একটি কথা বলে রাখি যতদিন শেখ হাসিনা এ দেশের কর্নধর থাকবে, যতদিন শেখ হাসিনার হাতে আমাদের কর্মি বাহিনী নির্দেশ পাওয়া মাত্রই অক্ষরে অক্ষরে দায়িত্ব পালন করবে। দুস্কৃতকারীরা ষড়যন্ত্রকারীরা কোনদিনই দেশে মাথা উচু করে দাড়াতেও পারবে না। কারন ছাত্রলীগ এবং যুবলীগ স্টাইকিং ফোর্স তারা জানে কি ভাবে কাজ করতে হয়। কোথায় আঘাত করতে হয়। এ জন্য আজকে যুবলীগের বড় দায়িত্ব সবচেয়ে বড় কর্তব্য তাদের ইউনিটি বজায় রাখা।
যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মো. হারুনুর রশীদের পরিচালনায় আরো বক্তব্য রাখেন যুবলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কাজী আনিসুর রহমান, শ্যামল কুমার রায়, ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি মাইনুল হোসেন খাঁন নিখিল, দক্ষিন সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী স¤্রাট, উত্তর সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, দক্ষিন সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) রেজাউল করিম রেজা প্রমুখ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন