স্টাফ রিপোর্টার : ৫০ লাখ হতদরিদ্র পরিবারকে কেজি প্রতি ১০ টাকায় মাসে ৩০ কেজি করে চাল বিতরণ গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করেছে সরকার। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় এই কর্মসুচি শুরু হয়েছে। এছাড়া আগামী রোববার থেকে খোলা বাজারে (ওএমএস) সবার জন্য ৩০ টাকা করে চাল বিক্রি করা হবে। মার্চ, এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি করা হবে। এ কর্মসূচির জন্য বছরে ৭ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল প্রয়োজন হবে।
এছাড়া পাশাপাশি আগামী ৪ মার্চ থেকে সারা দেশে ডিলারের মাধ্যমে ওএমএস-এ স্বল্প দামে চাল বিক্রয় শুরু করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন খাদ্য অধিদপ্তর। প্রতি ডিলার ১ টন করে চাল বরাদ্দ পাবে। একজন ব্যক্তি সর্বাধিক ৫ কেজি চাল ক্রয় করতে পারবেন। ওএমএস-এ প্রতি কেজি চালের মূল্য ধার্য করা হয়েছে ৩০ টাকা। ইতোমধ্যেই ওএমএস-এ ১৭ টাকা কেজি দরে আটা বিক্রয় করছে খাদ্য অধিদপ্তর। তবে মাঝে আড়াই মাস ওএমএস-বন্ধ থাকার পরে আবারো চালু করা হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের থেকে জানানো হয়, বর্তমানে সরকারের গোডাউনে প্রায় ১১ লাখ ১৩ হাজার মেট্রিক টন চাল এবং ৩ লাখ ৬৮ হাজার মেট্রিক টন গম মজুদ আছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১০ টাকা কেজি দরে সিদ্ধ চাল বিক্রি শুরু করেছে সরকার। এছাড়া আগামী ৪ মার্চ থেকে খোলা বাজারে (ওএমএস) ৩০ টাকা করে চাল বিক্রি করা হবে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ হতদরিদ্র পরিবারকে কেজি প্রতি ১০ টাকায় মাসে ৩০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হবে। চলতি মার্চ থেকে এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি করা হবে। এ কর্মসূচির জন্য বছরে ৭ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল প্রয়োজন হবে। পাশাপাশি আগামী ৪ মার্চ থেকে সারাদেশে ওএমএস-এ স্বল্প দামে চাল বিক্রয় শুরু করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন খাদ্য অধিদফতর। প্রতি ডিলার ১ টন করে চাল বরাদ্দ পাবেন। একজন ব্যক্তি সর্বাধিক ৫ কেজি চাল ক্রয় করতে পারবেন। প্রতি কেজি চালের মূল্য ধার্য করা হয়েছে ৩০ টাকা। এরই মধ্যেই ওএমএস-এ ১৭ টাকা কেজি দরে আটা বিক্রয় করছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জানানো হয়, বর্তমানে সরকারের গোডাউনে প্রায় ১১ লাখ ১৩ হাজার মেট্রিক টন চাল এবং ৩ লাখ ৬৮ হাজার মেট্রিক টন গম মজুদ আছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন