নরসিংদীর জামেয়া কাসেমিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যাপক কাজী মুফতি ইব্রাহীম, নরসিংদীর জামেয়া কাসেমিয়া কামিল মাদ্রাসার মহাপরিচালক কামালুদ্দীন জাফরী, মাসিক আল ইতিছামের সহকারী সম্পাদক ইমামুদ্দিন বিন আব্দুল বাছির, নারায়নগঞ্জ আল-জামি'আহ্ আস সালাফিয়্যাহ্র অধ্যাক্ষ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, নরসিংদী জামেয়া কাসেমিয়া কামিল মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপ্যাল মাহমুদুল হাসান আল মাদানী, নারায়নগঞ্জ আল-জামি'আহ্ আস সালাফিয়্যাহ্ মাদরাসার উপাধাক্ষ্য ড: মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ মুযাফফর বিন মুহসীন, বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীসের সেক্রেটারী জেনারেল শহীদুল্লাহ খান মাদানীসহ আটজনের বিরুদ্ধে পবিত্র শবে বরাত নিয়ে মিথ্যা অবমাননাকর বক্তব্য ইউটিউবে প্রচার করার অভিযোগে বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনাল, ঢাকায় বিশেষ জজ আদালতে আজ (সোমবার) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬-এর ৫৭ ধারায় মামলা করা হয়েছে। উল্লেখ্য অভিযুক্তরা সকলেই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ পিস টিভির আলোচক। সাংবাদিক মুফতীউল আ’যম আবুল খায়ের মুহম্মদ আযীযুল্লাহ। বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন।
বাদী তার অভিযোগে বলেন, গত ২৪ এপ্রিল সকালে ইউটিউবে দেখতে পান উল্যেখিতরা পবিত্র শবে বরাতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে বলে যে, “১৪ ই শাবান বা ১৫ই শাবান কেউ শবে বারাতের নিয়তে সিয়াম পালন করবেন না এই সিয়াম পালন করলে এটিই জাহান্নামে যাবার জন্য যথেষ্ট”এবং “শবে বরাত উপলক্ষে কোন কর্যক্রম করলে ঐ ব্যক্তির তওবার দরজা ঐ দিন থেকেই বন্ধ। গোটা বছর ধরে যত ইবাদত করবে যত বার তওবা করবে কোন তওবা তার কবুল হবে না। কেয়ামত পর্যন্ত তার তওবার দরজা খোলা হবে না। আল্লাহ কাছে ক্ষমা চাইবে কবুল হবে না। কারন হলো সে শবে বরাত পালন করেছে”নাউযুবিল্লাহ!
তাদের শবে বরাত সম্পর্কে বিদ্বেষমূলক মনগড়া, দলিল বিহীন বক্তব্য বাদীর দ্বীনি অনুভুতিতে আঘাত লাগায় তিনি মামলাটি দায়ের করেছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন