শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ছয় লেন

নতুন দুই লেন হবে এক্সপ্রেসওয়ে : দ্রুতগতির যানবাহন টোল দিয়ে চলবে এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে : দুই থেকে আড়াই ঘণ্টায় ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাওয়া যাবে

মুন্সী কামাল আতাতুর্ক মিসেল, কুমিল্লা থেকে | প্রকাশের সময় : ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক চার লেন থেকে ছয় লেনে উন্নীত হচ্ছে। নতুন দুটি লেন হবে এক্সপ্রেসওয়ে। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, মহাসড়কটি তিনটি প্যাকেজে ভাগ করে প্রকল্পটির বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে জ্বালানি তেল খরচ যেমনি কমবে তেমনি সময়েরও সাশ্রয় হবে। কমবে যানজটের যন্ত্রণা। সচল হয়ে উঠবে দেশের অর্থনীতির চাকা। এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলতে গেলে যানবাহনগুলোকে বাড়তি টোল দিতে হবে।
জানা যায়, রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম ও প্রধান সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ করার জন্য বিগত সরকারের আমলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়। কিন্তু ওই সময়ে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে সেটি আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন সরকার গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা-চট্টগ্রাম ছয় লেন কন্ট্রোল অ্যাকসেস এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটিকে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। মার্চের মধ্যে প্রকল্পটির ভূমি অধিগ্রহণ, ইউটিলিটি রি সেটেলমেন্ট কাজের উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) অনুমোদন হবে। জুলাইয়ের মধ্যে বিনিয়োগকারী বাছাই করতে রিকোয়েস্ট ফর কোটেশন (আরএফকিউ) আহ্বান করবে পিপিপি কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি যানবাহন চলাচল করায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি ছয় লেনে উন্নীতকরণ তথা এক্সপ্রেসওয়েরর কাজ ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। ২১৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নতুন এক্সপ্রেসওয়েটি বর্তমানের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশেই নির্মাণ করা হবে। এ জন্য মহাসড়কের পাশের বিভিন্ন স্থাপনা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বসত-ঘর স্থানান্তরের প্রয়োজন পড়বে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এই এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণের লক্ষ্যে ভূমিঅধিগ্রহণসহ সড়কের পাশে বিভিন্ন সেবা প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, টেলিফোন লাইন এবং ঘরবাড়ি সরিয়ে পুনঃস্থাপনের জন্য একটি প্রকল্প গ্রহণ করে তার ডিপিপি অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল গত বছর। তবে প্রশাসনিক অনাপত্তি চেয়ে ওই সময় ডিপিপি ফেরত পাঠায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের যোগাযোগ উন্নত করতে চার লেন মহাসড়ক নির্মাণ করা হয়। তবে ত্রুটিপূর্ণ নকশা, সমন্বয়হীন দুই লেনের সেতু আর অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে দুর্ভোগ কমেনি। মেলেনি পণ্য পরিবহনের কাঙ্খিত সুবিধা। এতে করে মহাসড়কটি চাল লেনে উন্নীত করার পরেও খুব একটা সুফল মেলেনি। এরই মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তিনটি নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে এ মাসেই খুলে দেয়া হবে দ্বিতীয় কাঁচপুর সেতু। বাকি দুটি দ্বিতীয় মেঘনা ও গোমতী সেতু আগামী এপ্রিল মাসে খুলে দেয়া হতে পারে। এই তিনটি সেতু খুলে দিলে মহাসড়কে যাবাহনের গতি আগের তুলনায় অনেক বাড়বে, কমবে যানজট।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিদিন ১৭ হাজার যানবাহন চলাচলের বাস্তবতা নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন সড়ক নির্মাণ করা হয়। দেশের দক্ষিণ ও পূর্বঞ্চল থেকে রাজধানীতে প্রবেশে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধারণক্ষমতার থেকে বেশি যানবাহন যাতায়াত করায় এই মহাসড়কটি ছয় লেনে উন্নীতকরণ তথা এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হবে। এক্সপ্রেসওয়েটির দৈর্ঘ্য হবে ২১৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে মহাসড়কের ১৯ কিলোমিটার এলিভেটেডওয়ে ও ১৯৮ কিলোমিটার হবে এক্সপ্রেসওয়ে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ছয় লেনের এ মহাসড়ক প্রকল্পটি নির্মাণ করা হবে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) ভিত্তিতে।
সূত্র জানায়, বর্তমানে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের যাত্রাবাড়ী থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত ৮ লেন রয়েছে। সে কারনে কাঁচপুর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ে করার পরিকল্পনা রয়েছে। এ ছাড়া প্রকল্পটির আওতায় সার্ভিস রোড, সাতটি ইন্টারচেঞ্জ, তিনটি সার্ভিস স্টেশন, ৬৪টি ওভারপাস, ৪৪টি ভেহিকল আন্ডারপাস, চারটি মাঝারি সেতু ও ২৮টি ছোট সেতু নির্মাণ করা হবে। এর আগে প্রস্তাবিত প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৮ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে কেবল ভূমি অধিগ্রহণে ব্যয় প্রাক্কলন করা হয় ১০ হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা। প্রকল্পটির মেয়াদকাল নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। হালনাগাদ ফিজিবিলিটি স্টাডিতে ব্যয় প্রাক্কলন ও প্রকল্পের নির্মাণকাল নতুন করে নির্ধারণ করা হবে।
প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা জানান, আগে যে মূল্যে ভূমির দাম ধরা হয়েছিল, এখন তার চেয়ে তিনগুণ বেশি দামে জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। এতে ভূমি অধিগ্রহণ বাবদ যে ডিপিপি চূড়ান্ত করা হচ্ছে সেখানে ১৭ হাজার কোটি টাকার ব্যয় প্রাক্কলন করা হচ্ছে। তিনটি প্যাকেজে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। প্রথম প্যাকেজের আওতায় ঢাকার কাঞ্চনপুর থেকে কুমিল্লা, দ্বিতীয়টি কুমিল্লা থেকে ফেনী ও শেষ প্যাকেজটি হবে ফেনী থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত। এটি হবে কন্ট্রোল অ্যাকসেস এক্সপ্রেসওয়ে। মূল সড়ক হবে চার লেনের, বাকি দুই পাশে থাকবে দুই লেনের সার্ভিস রোড। সার্ভিস রোড দিয়ে স্থানীয় ধীরগতির যানবাহন চলাচল করবে। আর চারলেনের কন্ট্রোল অ্যাকেসেস রোড দিয়ে নূন্যতম ১০০ কিলোমিটার গতিসম্পন্ন যানবাহনগুলোই চলাচলের সুযোগ পাবে। এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠা-নামার ব্যবস্থা থাকবে নির্ধারিত কিছু এলাকায়। দীর্ঘ ওই পথে যাতায়াত করতে টোল দিতে হবে। এ পথে সাতটি স্থানে যাত্রী ওঠা-নামা করতে পারবে। যেসব জায়গায় যানবাহন থামবে সেগুলো হচ্ছে- নারায়ণগঞ্জের মদনপুর, কুমিল্লার দাউদকান্দি, ময়নামতি ও পদুয়ার বাজার, ফেনী, চট্টগ্রামের বারইয়ারহাট ও সলিমপুর।
যানজটবিহীন বাধামুক্তভাবে দ্রুতগতির যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে এই এক্সপ্রেসওয়ে বাস্তবায়িত হলে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টায় ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাওয়া যাবে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (18)
Mehedi Hassan ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
The US called freeway, there are no intersections. in Canada is called Controlled-access highway. Bangladesh is a highly dense population. At least it needs 16 lanes highway. 8 will be a freeway(both direction 4 lanes). there will no traffic signals. 8 lanes will be controlled roads. Whichever Roads and high way authority proposed. It will not work. There will be BS.
Total Reply(0)
Shah Alam ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
আহা! কি সুন্দর লাগিচ্ছে!! কিন্ত শুধুই নকশা মাত্র!
Total Reply(0)
Mohammed Ayub Khan Khan ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
এখনো হয় নাই
Total Reply(0)
Raihan Khan Abir ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
রোড লাইট কই নকশায়।
Total Reply(0)
Saiful Alam ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১১ এএম says : 0
হয়তোবা হবে কোন এক সময়, এখন সুদু আশার বানী শুনে মনটাকে শান্ত করে রাখেন
Total Reply(0)
Yeaj Mahmud Bayzead ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
মতিঝিলে একটা বিল্ডিং আছে। বিল্ডিংটার নাম, ''জাতীয় চা বোর্ড''। ঢাকা শহরে কোনো চা বাগান নেই, কিন্তু জাতীয় চা বোর্ড নামক সরকারি প্রতিষ্ঠানটি খোদ ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। ঢাকায় মাছের চাষ হয় না। কিন্তু ''মৎস্য ভবণ'' দখল করে আছে রমনার একটি এলাকা। ঢাকার কোথাও ধান, গম, মুলা চাষ হয় না। কিন্তু ''খামার বাড়ি'' নামক বিশাল ভবণটি ফার্মগেটে বসে আছে। একটা দেশে ৬৪ টি জেলা আছে। সেই দেশের ৬৩ জেলাকে বাদ দিয়ে সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়েছে মাত্র ১টি জেলায়। ঢাকাতে। যে মৎস্য ভবণ থাকার কথা চাঁদপুরে, সেটি ঢাকায়। যে খামার বাড়ি থাকার কথা ময়মনসিংহে, সেটিও ঢাকায়। চা বাগানের শহর সিলেট বাদ দিয়ে, চা বোর্ডটিও আমরা বসিয়ে রেখেছি ঢাকায়। গার্মেন্টসের মাল যায় জাহাজে। বন্দর চট্টগ্রামে অবস্থিত। চট্টগ্রামে কয়টা গার্মেন্টস আছে? ঢাকা কি গার্মেন্টসেরও শহর নয়? এরপরও যখন আপনারা যানজট নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেন, তখন আমার খুব হাসি পায়। আপনারা কেউ কেউ কেজরিওয়াল হতে চান, বুদ্ধি দেন, জোড় বিজোড় পদ্ধতিতে গাড়ি চালালে নাকি সব ঠিক হয়ে যাবে। ভাই, ও কেজরিওয়াল ভাই। একটা কথা বলি। যেভাবে ঢাকার মানুষ বাড়ছে, ঢাকার প্রতিষ্ঠান বাড়ছে, জোড় বিজোড় কেন, সিরিয়াল নম্বর ধরেও যদি গাড়ি চালান, তবুও যানজট কমবে না। কেউ কেউ বলেন, ফ্লাইওভার আর মেট্রোরেলের কথা। ভাই রে, এই ছোট্ট শহরে কয়টা মেট্রোরেল দেবেন? কয়টা ফ্লাইওভার বসাবেন? ফ্লাইওভার আর মেট্রোরেলের পাশাপাশি যদি হেলিকপ্টার সার্ভিসও দেন, ঢাকার আকাশে হেলিকপ্টারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হবে, তবু যানজটের খুব বেশি উন্নতি হবে না। তার চেয়ে পুরো বাংলাদেশের ৬৪ টা জেলাকেই ঢাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে শিখুন। দেশের প্রতিটি ইঞ্চিকে সমানভাবে ভালবাসুন। উন্নয়ণের জোয়ার ভাটার খেলা কেবল এই ছোট্ট শহরে মধ্যে না চালিয়ে, সারা বাংলাদেশে চালান। তাহলে দুটো জিনিস হবে। ১. পুরো বাংলাদেশে এগিয়ে যাবে। ২. ঢাকায় কোনো যানজট থাকবে না। ঢাকার যানজট নিরসনের এটাই একমাত্র পদ্ধতি। নেট থেকে ডাউনলোড করা আইডিয়া বাদ দিয়ে, একটু মাথা ঘামান। মাথা কেবল চুল আচড়ানোর জন্য নয়। মাঝে মাঝে মাথা খাটিয়ে বুদ্ধি বের করতে হয়। ওটাই কিন্তু মাথার আসল কাজ। বুদ্ধি বের করা।
Total Reply(0)
শোভন রিয়াদ ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
ছয় লেন এর পরিবর্তে অাট লেন এর এক্সপ্রেসওয়ে করা উচিত ভবিষ্যত পরিকল্পনা বিবেচনা করে
Total Reply(0)
Khaja Oasi Uddin Ahmed ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
ফেনি থেকে চট্রগ্রাম পর্যন্ত ফ্লাইওভার হলে সব ঠিক হবে
Total Reply(0)
Sohrab Hossain Shamim ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
যাত্রী পরিবহনের জন্য ঢাকা চট্টগ্রাম নৌ পথ ব্যবহারের সম্ভাবনাকেও সক্রিয়ভাবে বিবেচনায় আনতে হবে।
Total Reply(0)
Md Kasem ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
আমি মনে করি এটাকে একবারে ৮ লেন করা হোক। আমাদের দেশের জনসংখা বেশি। ভবিস্যতে গাড়ি অনেক বেশি হবে। তাই জা করবেন বুজে শুনে করেন গায়ের জোরে দেশের সম্পদ নশ্ট করবেন না। আর কিছু কিছু ভবন এখনই পুর্বাচলে নিয়ে জাওয়া উচিত বলে মনে করি আমি
Total Reply(0)
MD JuBayer ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১৩ এএম says : 0
ঢাকা সিলেট চিটাগাং ৮ লেন দেওয়া উচিৎ,, বাংলাদেশের সব জেলা থেকে বাস যায় ঢাকা, সিলেট, চিটাগাং।।
Total Reply(0)
Sarkar Md ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১৩ এএম says : 0
শুধু ঢাকা চিটাগাং কেন বাংলাদেশের প্রতিটা হাই এখন দশ লাইন করা উচিত। তা না হলে আমরা পাঁচ বছর পরপর রাস্তা করব। আর দেশের টাকা গুলো অপচয় করব।
Total Reply(0)
Mohammed Yasir Arafat ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১৩ এএম says : 0
প্রতিবার এক লেন করে না বাড়িয়ে আট/ দশ লেন করলে সমস্যা কি? নাকি ওখানেও টেন্ডারবাজি ব্যবসা চাইছেন।
Total Reply(0)
Nannu chowhan ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ৯:০৬ এএম says : 0
Ami yeaz mohd.shaheber suggestions shathe shompoorno eakmot er jonno chai prottek jelai jelai eakta kore motsho krishi onnano protishtangolir eakta kore shakha thaka uchit ebong prottek shakhai internet network er maddhome head office ba montraloye file shob kisui lipiboddo hoye jabe eaikhane shadharon manusher kajer jonno prodhan doptore ashar proyjon nai ebong prottek doptorei complain box thakbe jate grahokder je kono shomoshar bepare tara ovijog janaite pare ovijog baksho goli khole shegoli karjokor korar jonno eakjon official er daitte thakbe,eaivabe bideshe shob kisui khoub shondor poddotite proshashon choltese....
Total Reply(0)
Mohammed Shah Alam Khan ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ৯:৩৩ এএম says : 0
সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয় নিয়ে আমি সাধারণত কোন কথা বলি নাই বা বলতেও চাইনি কারন এর উপর বলতে হলে নেত্রী শেখ হাসিনার প্রিয় পাত্র কাদের সাহবের সমালোচনা করতে হয় তাই নিশ্চুপ ছিলাম। এবার মনে হচ্ছে সেতুমন্ত্রী কাদের সাহেব কাজ করবেন সেজন্যই মনে হলো এর উপর দুটা কথা বলি। নেত্রী শেখ হাসিনা বহু পূর্ব থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কের সমস্যা সমাধানের জন্যে বলে আসছিলেন এবং প্রচুর পয়সার জোগান দিয়ে আসছিলেন। কিন্তু সেতুমন্ত্রী বিভিন্ন বাহানা করে কাজেই মূল্য বৃদ্ধি করার জন্যে নান অজুহাতে কাজের বিঘ্ন ঘটিয়ে আসছিলেন। কিন্তু এবার প্রধানমন্ত্রীর মারমুখি রূপ দেখে কাদের সাহেবের মস্তিস্ক ঠিকানায় এসেছে এটাই সত্য। কাজেই আমাদের মনে হচ্ছে এবার যে ফিরিস্তি দেয়া হচ্ছে সেটা কার্যকর হবেই হবে নয়ত গদী ছাড়তে হবেই হবে...... আল্লাহ্‌ আমাকে সহ সবাইকে আল্লাহ্‌র হেকমত বুঝার এবং সেইভাবে কজা করার ক্ষমতা দান করুন। আমিন
Total Reply(0)
A.B.M Azizur Rahman ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১০:১৯ এএম says : 0
আমাদের প্রকল্পগুলি সূদুরপ্রসারী হওয়া উচিত।
Total Reply(0)
কবীর উদ্দীন আহমেদ ৭ এপ্রিল, ২০২০, ৪:৫৯ পিএম says : 0
সড়ক পথের পাশাপাশি রেলওয়ে রাখতে হবে। তাই ঢাকা চট্টগ্রামের বর্তমান মহাসড়কটি প্রশস্তকরে এক্সপ্রেস রোড করা হউক। পাশাপাশি মদনপুরকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাামের সাথে নারায়ণগঞ্জ হয়ে ঢাকার সংযোগ করলে, মদনপুর, সোবারগাঁ, দাউদকা,কুমিল্লা সংযোগ করে দিলেই ঢাকার চট্টগ্রাম বিভাগের রেলপথেে যোগাযোগ চমৎকার হবে। সড়ক পথে যানজট ও দূর্ঘটনা কমবে। সড়ক নির্মাণ খরচ একদম কমে যাবে। তবে নতুন এ রেলপথটা ছয় লেইনের হতে হবে। এটা ২০০ বছরের পরিকল্পনায় রাখতে হবে। একদিকে সড়কপথ ৮ লেইন রেলওয়েযদি চারলেনের হয় তখন নিরাপত্তাবৃদ্ধি যেমন হবে সে সাথে সময়ও কমে যাবে। সময় কমলে পরিবহনের জ্বালানি খরচ কমবে। লাভবান হবে সবাই। রেলওয়ের মেইনটেইনেন্স খরচ কম। ভ্রমনও আনন্দের।
Total Reply(0)
Hridoy ১৫ জানুয়ারি, ২০২২, ১০:১৯ এএম says : 0
যদি বছর বছর এভাবে রোড করেই থাকার হতো তাইলে ব্যাবসায়ীদের একবারে বলে দিলেই হতো। প্রতি বারের মত উচ্ছেদ অভিযানে কত মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যাবেন।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন