শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বিনিয়োগে চীনা আধিপত্য

উন্নয়ন সহযোগিতায় মধ্যপ্রাচ্যের অংশগ্রহণ বাড়ছে

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

ভারত বন্ধুত্বের নামে আগ্রাসী নীতি গ্রহণ করলেও চীন যুগের পর যুগ ধরে বাংলাদেশের বন্ধু প্রতীম এবং উন্নয়ন সহযোগী দেশ। বাংলাদেশে যত বিদেশী বিনিয়োগ তার বড় অংশেই চীনের আধিপত্য। আর এরই ধারাবাহিকতায় দেশে এখন বিদেশী বিনিয়োগেরও সবচেয়ে বড় উৎস হয়ে গেছে চীন। বাংলাদেশে বড় প্রকল্প মানেই যেন চীনের অংশগ্রহণ। গত পঁচ অর্থবছরের সমন্বিত পরিসংখ্যান বলছে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিদেশী বিনিয়োগ এসেছে চীন থেকে। যার পরিমাণ ৮১০ কোটি ৭৩ লাখ ডলার।
জানতে চাইলে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলাম বলেন, চীনের বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডারের আকার বেশ বড়। এ অঞ্চলে চীনা বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগ চিত্রে তার প্রতিফলনও দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গত পাঁচ অর্থবছরে বাংলাদেশে উন্নয়নে চীনের অবস্থান শীর্ষে। চীনের পরই সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। দেশটি থেকে আসা বিনিয়োগের পরিমাণ ৭৮৩ কোটি ৬২ লাখ ডলার। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ বিনিয়োগের উৎস সউদী আরব। দেশটি থেকে গত পাঁচ বছরে বিনিয়োগ এসেছে ২৪৬ কোটি ১৯ লাখ ডলার। অথচ বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বের সর্বচ্চো উচ্চতায় থাকার দাবিদার ভারতের অবস্থান তলানীতে।
বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনে শ্রমের মজুরি বেড়েছে। দেশটি এখন উচ্চপ্রযুক্তিতে বিনিয়োগে বেশি আগ্রহী। এ পরিস্থিতিতে দেশটি থেকে অনেক বিনিয়োগ অন্য দেশে সরে যাচ্ছে। এ বিনিয়োগের সম্ভাবনাময় গন্তব্য হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। এ সম্ভাবনা কাজে লাগিয়েই বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ বাড়ছে।
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদরাও বলছেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এখন সবচেয়ে বড় বন্ধু চীন। তারা বলছেন, বাংলাদেশে যে পরিমাণ অর্থ দিয়ে চীন সহযোগিতা করতে যাচ্ছে, এর আশপাশেও নেই প্রতিবেশী ভারত। একটা সময় বাংলাদেশে চীনারা আসত মূলত ঠিকাদার হিসেবে। এখনো আসছে। পাশাপাশি প্রত্যক্ষ বড় বিনিয়োগও করছে তারা। রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) বাইরেও নানা খাতে বিনিয়োগ করছে দেশটি। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে চীন বাংলাদেশের জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ খাতে ৫ হাজার কোটি ডলারের বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শি। এই বিনিয়োগ আগামী এক থেকে দেড় দশকের মধ্যে করা হবে বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) হিসাব মতে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার চীন। পদ্মা সেতুসহ বেশকিছু বড় প্রকল্পের ঠিকাদার হিসেবেও রয়েছে দেশটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। দেশটি থেকে বড় বিনিয়োগ আসছে পায়রা বন্দরে। আলোচনা হয়েছে সোনাদিয়া গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীনা বিনিয়োগ নিয়েও। সর্বশেষ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কৌশলগত বিনিয়োগ করেছে চীনা কনসোর্টিয়াম। জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান শেভরনের বাংলাদেশের ব্যবসাও কিনতে চেয়েছিল চীনা প্রতিষ্ঠান।
তবে বাংলাদেশের চাহিদা ও দেশটির সক্ষমতার বিচারে এ বিনিয়োগ কম বলে মনে করেন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা। চীনের বিনিয়োগ আরো বাড়াতে এখনই শক্তিশালী প্রকল্প পরিকল্পনা জরুরি জানিয়ে তারা বলছেন, ১০-২০ বছর পরে উন্নত বাংলাদেশে যে ধরনের প্রকল্প প্রয়োজন, এখনই তা লাইনআপ করে রাখা দরকার। এগুলো হতে হবে বড় প্রকল্প। তাহলে চীনের মতো বড় অর্থনীতির দেশ থেকে বিনিয়োগ আনা সহজ হবে। শুধু প্রকল্প প্রস্তাব দিলে হবে না।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বলেন, চীনের বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডারের আকার বেশ বড়। তারা বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করছে। বাংলাদেশেও দেশটির বিনিয়োগের সম্ভাবনা অনেক। দেশটির বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগে ভারত না থাকলেও পাকিস্তান ও বাংলাদেশ আছে। কাজেই এ অঞ্চলে চীনা বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগ চিত্রে তার প্রতিফলনও দেখা যাচ্ছে।
বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) শীর্ষ নেতারা মনে করেন, বাংলাদেশের উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে দেশে বিপুল বিদেশী বিনিয়োগের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সামর্থ্যবান বিনিয়োগকারী দেশগুলোর অন্যতম চীন। তাদের বিনিয়োগ আসবে, এটা অনেকদিনের প্রত্যাশা। কিন্তু আমাদের চাহিদা ও দেশটির সক্ষমতার বিচারে এ বিনিয়োগ কম। তবে আশার কথা হলো ধীরগতিতে হলেও বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ বাড়ছে।
বিডার তথ্য অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরে বিদেশী বিনিয়োগের শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ অবস্থানে আছে যথাক্রমে সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য ও নেদারল্যান্ডস। পাঁচ বছরে এ দেশগুলো থেকে বিনিয়োগ এসেছে যথাক্রমে ২২৬ কোটি ১০ লাখ, ১৯৬ কোটি ২০ লাখ ও ১৭৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার। শীর্ষ দশের সপ্তম অবস্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাঁচ বছরে বিনিয়োগ এসেছে ১২১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। অস্টম অবস্থানে থাকা ভারত থেকে এসেছে ৯৭ কোটি ৬০ লাখ, নবম অবস্থানে থাইল্যান্ড থেকে এসেছে ৬৩ কোটি ৭০ লাখ এবং দশম অবস্থানে থাকা জাপান থেকে বিনিয়োগ এসেছে ৩৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
ব্যবসায়ী নেতাদের মতে, বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিষয়ে জাপানের কাছ থেকেও বড় আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। এ দেশটিও স্ট্র্যাটেজিক ইনভেস্টমেন্টের দিকে ঝুঁকছে। জাপানের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে উঠছে। সা¤প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে গত দুই বছরে, চীনের মতো অন্যান্য দেশও এখানে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করছে। বাংলাদেশে বসে অনেক ধরনের ব্যবসা করা সম্ভব বলেই তারা এ আগ্রহ প্রকাশ করছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ী নেতারা।
বিডার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৮ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দেশে ২ হাজার ৮৫৫ কোটি ৫৫ লাখ ৩০ হাজার বা সাড়ে ২৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিদেশী বিনিয়োগ এসেছে। এ বিদেশী বিনিয়োগগুলো এসেছে মোট ৪৫টি দেশ থেকে।
এদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, বিগত অর্থবছরে দেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে চীনের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ প্রবাহ ২৩০ শতাংশ বেড়েছে। গত পাঁচ অর্থবছরে দেশে চীনের নিট এফডিআইয়ের পরিমাণ ৬২ কোটি ৭০ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এর মধ্যে বস্ত্র ও পোশাক খাতে চীনা এফডিআইয়ের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি ডলার, যা মোট চীনা এফডিআইয়ের ২০ শতাংশের মতো।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত অর্থবছরে চীনা এফডিআই প্রবাহে বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে। এ উল্লম্ফন ছিল বস্ত্র ও পোশাক খাতেও। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বস্ত্র ও পোশাক খাতে এফডিআই ছিল ৩ কোটি ৪২ লাখ ডলার। ২০১৫-১৬ সালে তা কমে গিয়ে হয় ২ কোটি ৩০ লাখ ৮০ হাজার। ২০১৬-১৭ সালে আরো কমে হয় ১ কোটি ৩৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এরপর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৩০ শতাংশ বেড়ে বস্ত্র ও পোশাক খাতে এফডিআই দাঁড়ায় ৪ কোটি ৫৪ লাখ ৮০ হাজার ডলারে।
পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা মনে করেন, বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগ প্রয়োজন। কিন্তু চীন থেকে বিনিয়োগ প্রয়োজন ওভেন কাপড় উৎপাদনে। আবার পোশাকের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ প্রয়োজন স্যুট, স্পোর্টসওয়্যার, লঞ্জারির মতো উচ্চমূল্য সংযোজন সক্ষম পণ্যগুলোর ক্ষেত্রে। তবে বর্তমানে চীন থেকে বড় বড় বিনিয়োগ আসলেও ওভেন কাপড়ে বড় ধরনের বিনিয়োগ আসছে না। পোশাক তৈরিতে বিনিয়োগ এলেও তা উচ্চমূল্য সংযোজন সক্ষম পণ্যে নয়। গত পাঁচ বছরে চীনা বিনিয়োগের বেশির ভাগই হয়েছে পোশাকের অ্যাকসেসরিজ ও স্বল্পমূল্যের পোশাক উৎপাদনে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শতভাগ চীনা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান জি জে ক্যাপস অ্যান্ড হেডওয়্যার লিমিটেড বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য আসে ২০১৬ সালে। ২০১৭ সাল থেকে উৎপাদনে আসা প্রতিষ্ঠানটির বিনিয়োগ ছিল প্রাথমিকভাবে ৮-১০ কোটি টাকা। গত দুই বছরে কারখানা স¤প্রসারণের মাধ্যমে এ বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫-৩০ কোটি টাকা। একইভাবে ২০১৮ সালে আসে কিয়ং ইউ হং (বিডি) লিমিটেড। চলতি বছর বিনিয়োগ শুরু করেছে এমন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আছে ঝংজিন টেক্সটাইল (বিডি) লিমিটেড এবং হানটেক্স কো. বিডি লিমিটেড। এভাবে গত পাঁচ বছরে দেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে বিনিয়োগ করেছে অনেকগুলো চীনা কোম্পানি।
ব্যবসায়ীরা জানান, বস্ত্র ও পোশাক খাতে চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রতিফলন দেখা গেছে দেশটির বাণিজ্য প্রতিনিধিদের বক্তব্যে। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ সফরে আসেন চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের (সিসিপিআইটি) প্রতিনিধিরা। সফরকালে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে সিসিপিআইটির পরিচালক যৌ শিয়া বলেন, চীনের সানডং প্রদেশের অনেক বিনিয়োগ আছে বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতে। এ ধরনের বিনিয়োগের মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরো জোরদার করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিশ্লেষকরা বলছেন, সা¤প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখাচ্ছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধের মনস্তাত্তি¡ক চাপও বাংলাদেশের প্রতি চীনা বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। এমনিতেই চীনে শ্রম ব্যয় বৃদ্ধির কারণে অন্যান্য দেশে উৎপাদন সরিয়ে নেয়ার কথা ভাবছিলেন বস্ত্র ও পোশাকের ক্রেতারা। এখন চীনারাও তৈরি পোশাকের প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্রে নিজেদের পণ্যের ওপর বড় ধরনের শুল্কারোপের শঙ্কায় রয়েছেন। এ শুল্ক এড়াতে বাংলাদেশে কারখানা স্থাপন করতে চাইছেন দেশটির উদ্যোক্তারা। এতে করে চীনের অস্তগামী শিল্পগুলোর (সানসেট ইন্ডাস্ট্রিজ) গন্তব্য হয়ে উঠছে বাংলাদেশ।
ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা বলছেন, প্রচলিত উৎস হিসেবে চীন, জাপান, সিঙ্গাপুর থেকে সঙ্গত কারণেই বিনিয়োগের প্রত্যাশা বেশি থাকে। যদিও প্রাপ্তি এখনো তেমন একটা বড় নয়। বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগ চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।
ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) নির্বাহী পরিচালক জামিল ওসমান বলেন, জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেই কৌশলগত বিনিয়োগ বাস্তবায়ন প্রয়োজন। চীন হোক বা অন্য কোনো দেশ, সবার ক্ষেত্রেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সৃষ্টি করা প্রয়োজন।
ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) সভাপতি ওসামা তাসীর বলেন, বাংলাদেশে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স, কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য, পর্যটন, ফুল চাষাবাদ, ওষুধ, যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা এবং সমুদ্র অর্থনীতি প্রর্ভতি খাত অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। এসব খাতে চীন ও বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের যৌথ বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। #

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (10)
তানিম আশরাফ ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
চীন-ভারত-মার্কিনপন্থী রাজনীতির মোকাবেলা করে বাংলাদেশপন্থী সংগ্রাম ছাড়া উপায় নেই।
Total Reply(0)
সুজন আলী ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৮ এএম says : 0
খুবই ভাল হয়েছে।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৮ এএম says : 0
২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এই ১০ বছরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নিতীর খুটিনাটি নিয়ে আশা করি নিকট ভবিষ্যতে কেউ বই লিখবেন। এই সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র কুটনিতী অনেক কিছুই অর্জন করতে পেরেছে। কে কে ছিল এইসবের কুশিলব? কিভাবে করেছিল তারা? কি করতে পারে নাই তারা? কেন পারে নাই? দারুন একটা বই হবে। অপেক্ষায় থাকলাম।
Total Reply(0)
Nadiya Ferdos ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
ভাল লাগলো, খবরটা শুনে।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
From my end, every country who helps us they do that for business. They are slow poison, they help, do business and will take over business..... modern Technic of old colonial process...... We need to handle every party carefully..... for sake of us....
Total Reply(0)
Moazzma H ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
চীন আর নয় সে চীন । পৃথিবীর পুঁজিকে সংগ্রহ করতে এদের মৌমাছিগুলি এশিয়া, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকার বনে বনে হানা দিচ্ছে । ওদের পুঁজির বিকাশের জন্যই এদের বাংলাদেশের মতো মৌচাকের দরকার । এটা নব-উপনিবেশবাদ । এই নব-উপনিবেশবাদ কায়েমের জন্য এরা রোহিঙ্গাদের বিতরণের পরও মিয়ানমারকে মদদ দিচ্ছে আবার একই সময় বাংলাদেশে পুঁজি বিনিয়োগ করছে । আমরা আমেরিকা, ইইউতে রফতানি করে যে ডলার কামাই, তাই হচ্ছে এই বিনিয়োগ থেকে রিটার্নের রক্ষা-কবচ । পশ্চিমারাই আমাদের ভালো অর্থনৈতিক মিত্র; সেই মিত্রতা বহাল থাকলে চীন-ভারত এমনিতেই মধু নিতে আসবে ।
Total Reply(0)
Hemayet ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
"এশিয়ার এই অংশে পশ্চিমাদের সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠতাকে চীন সতর্কতার সঙ্গে দেখে থাকে।" Very questionable observation. Instead of democratic India, USA helped communist China sharing technology and giving business contracts over the last 20 years. As a consequence, China has become the 2nd most powerful nation and India has fallen much behind.
Total Reply(0)
DEEPA ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে চীনের সহায়তা নেওয়াতে বাংলাদেশ কতটুকু ক্ষতির সমুক্ষীন হতে পারে?চীন যে রোহিঙ্গা বিষয়ে দুপক্ষেই ঢোল পেটাচ্ছে।সত্যি সাহায্য করার মানসিকতা আপাতত চীনের নেই। বোধকরি এ আরেকখান" মুলা"।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
However, through the Rohingya issue, China has shown its true colour. Resources in Myanmar are finite and will run out one day. China risked infinitely for a finite resource. Thanks to them, Bangladesh has known the true colours of its two major "allies".
Total Reply(0)
ash ৭ এপ্রিল, ২০১৯, ৫:২৮ এএম says : 0
SHADINOTAR POR THEKEI CHINA BANGLADESH KE ONEK VABE HELP KORECHE, KOTO GULU CHINA MOITRI BRIDGE KORESE ! KISU DIN AGE CHINESE LEADER BANGLADESH E ESHE 24 BILLION $ INVEST KORAR ICHA POSON KORECHE, KINTU ERE MODDY AMADER PARSHOBORTI KUDUM, VAROTER SHATHE SECURITY DEAL KORE CHINAKE KHEPIE DIESE, JAR RESUALT 10 LAKH ROHIGGA BURMA PUSH KORE BANGLADESHER MODDY DUKIE DIESE, BANGLADESH KISUI KORTE PARE NAI ! EVEN VAROT O LEJUR TULE BURMAKEI SUPPORT KORE GASE !! RESUALT ?? BANGLADESH PORCHE FATABASHER CHIPAY ! AKHON BURMAKE DIE CHINA NOTUN KHELA KHELCHE, SENTMARTIN NIE TAN DEBAR PLAN KORCHE, MOT KOTHA CHINA KE KHEPALE SENTMARTIN TO JABE E HOY TO CHITTGONG NIE O TAN DITE PARE !! BANGLADESH AKTA ................ PARBE NA BURMAR, KARON BURMAR PISE CHINA THAKBE !! ......AR WCHITH CHINA JEA NAKE KHOT DIE MAF CHEA CHINAR SHATHE VALO SHOMPORKO GORE TOLA
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন